রাজ্জাকই হারিয়ে দিলেন সিলেটকে
এবারের জাতীয় লিগে প্রথম জয় পেল খুলনা। কাল তারা ৪৯ রানে হারিয়েছে সিলেটকে। দুই ম্যাচ থেকে কিছুই হাতে জমাতে পারল না সিলেট।
কাল দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমেই পিছিয়ে পড়েছে সিলেট। আর সিলেটকে যিনি পিছিয়ে দিয়েছেন তিনি আবদুর রাজ্জাক। তবে বল হাতে ঔজ্জ্বল্য ছড়ানোর আগে ব্যাট হাতেও দলকে উদ্ধার করেছেন রাজ্জাক। খুলনা যে সিলেটের সামনে ১৯৬ রানের লিড নিতে পারল, তা দ্বিতীয় ইনিংসে রাজ্জাকের ৭৪ রানের কল্যাণেই। পরে বল হাতে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ম্যাচসেরার পুরস্কারও উঠেছে জাতীয় দলের এই বাঁহাতি স্পিনারের হাতে।
৩০ রান পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করেছিল খুলনা। পরশু তৃতীয় দিনেই ৮ উইকেট হারিয়ে তুলেছিল মাত্র ১৮৮ রান। কাল আরও ৩৮ রান যোগ করে দ্বিতীয় ইনিংসে অলআউট হয় তারা ২২৬ রানে। জয়ের জন্য খুব যথেষ্ট ছিল না, তবে ৭৮ রানে ৭ উইকেট পড়ে যাওয়ার কথা ভাবলে খুলনার এই স্কোরেও খুশিই হওয়ার কথা অধিনায়ক হাবিবুল বাশারের। ৭ উইকেট পতনের পরই উইকেটে আসেন রাজ্জাক। হাবিবুলের সঙ্গে ১০৯ রানের জুটি গড়ে সামাল দেন পরিস্থিতি, গড়ে দেন জয়ের ভিত্তি।
১৯৭ রানের জয়ের লক্ষ্য নিয়ে খেলতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে সিলেট। ২১ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর ৭৮ রানের জুটি গড়ে গোলাম রহমান ও অলক কাপালি কিছুটা স্থিরতা দেন দলকে। বাঁহাতি পেসার সৈয়দ রাসেলের শিকার হওয়ার আগে ৫২ রান করেন অলক। তবে ৯৯ থেকে ১২৬—এই ২৭ রানের মধ্যে আরও ৪ উইকেট হারিয়ে পরাজয়ের প্রান্তে চলে যায় তারা। তাদের পরাজয়টা আনুষ্ঠানিকতা পায় ১৪৭ রানের মাথায়।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
খুলনা: ২৪২ ও ৬৩ ওভারে ২২৬ (রাজ্জাক ৭৪, হাবিবুল ৫৭, রাসেল ২২; তাপস ৩/৩৫, নাজমুল ২/৪২, সাজু ২/৩২, নাবিল ২/৫৪)। সিলেট: ২৭২ ও ৪৮.৫ ওভারে ১৪৭ (অলক ৫২, গোলাম রহমান ২৩, তানভির ১৮, গোলাম মাবুদ ১৮; রাসেল ৩/১৯, রাজ্জাক ৩/৬৪, রবিউল ২/৪১, মাশরাফি ১/১৬)।
ফল: খুলনা ৪৯ রানে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: আবদুর রাজ্জাক
কাল দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমেই পিছিয়ে পড়েছে সিলেট। আর সিলেটকে যিনি পিছিয়ে দিয়েছেন তিনি আবদুর রাজ্জাক। তবে বল হাতে ঔজ্জ্বল্য ছড়ানোর আগে ব্যাট হাতেও দলকে উদ্ধার করেছেন রাজ্জাক। খুলনা যে সিলেটের সামনে ১৯৬ রানের লিড নিতে পারল, তা দ্বিতীয় ইনিংসে রাজ্জাকের ৭৪ রানের কল্যাণেই। পরে বল হাতে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ম্যাচসেরার পুরস্কারও উঠেছে জাতীয় দলের এই বাঁহাতি স্পিনারের হাতে।
৩০ রান পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করেছিল খুলনা। পরশু তৃতীয় দিনেই ৮ উইকেট হারিয়ে তুলেছিল মাত্র ১৮৮ রান। কাল আরও ৩৮ রান যোগ করে দ্বিতীয় ইনিংসে অলআউট হয় তারা ২২৬ রানে। জয়ের জন্য খুব যথেষ্ট ছিল না, তবে ৭৮ রানে ৭ উইকেট পড়ে যাওয়ার কথা ভাবলে খুলনার এই স্কোরেও খুশিই হওয়ার কথা অধিনায়ক হাবিবুল বাশারের। ৭ উইকেট পতনের পরই উইকেটে আসেন রাজ্জাক। হাবিবুলের সঙ্গে ১০৯ রানের জুটি গড়ে সামাল দেন পরিস্থিতি, গড়ে দেন জয়ের ভিত্তি।
১৯৭ রানের জয়ের লক্ষ্য নিয়ে খেলতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে সিলেট। ২১ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর ৭৮ রানের জুটি গড়ে গোলাম রহমান ও অলক কাপালি কিছুটা স্থিরতা দেন দলকে। বাঁহাতি পেসার সৈয়দ রাসেলের শিকার হওয়ার আগে ৫২ রান করেন অলক। তবে ৯৯ থেকে ১২৬—এই ২৭ রানের মধ্যে আরও ৪ উইকেট হারিয়ে পরাজয়ের প্রান্তে চলে যায় তারা। তাদের পরাজয়টা আনুষ্ঠানিকতা পায় ১৪৭ রানের মাথায়।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
খুলনা: ২৪২ ও ৬৩ ওভারে ২২৬ (রাজ্জাক ৭৪, হাবিবুল ৫৭, রাসেল ২২; তাপস ৩/৩৫, নাজমুল ২/৪২, সাজু ২/৩২, নাবিল ২/৫৪)। সিলেট: ২৭২ ও ৪৮.৫ ওভারে ১৪৭ (অলক ৫২, গোলাম রহমান ২৩, তানভির ১৮, গোলাম মাবুদ ১৮; রাসেল ৩/১৯, রাজ্জাক ৩/৬৪, রবিউল ২/৪১, মাশরাফি ১/১৬)।
ফল: খুলনা ৪৯ রানে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: আবদুর রাজ্জাক
No comments