রজনী দেখছেন শেষের শুরু
জাতীয় দলে অভিষেক হয়েছিল ১৯৯৯ কাঠমান্ডু সাফ গেমসে। ১০ বছর টানা খেলার পর এখন অনেকটা ‘ক্লান্ত’ ডিফেন্ডার রজনীকান্ত বর্মণ। তারই ফল—খুব সম্ভবত আলফাজ, জয়, নজরুল, মতিউর মুন্নাদের দলে ঢুকতে চলেছেন ২০০৩ সাফ ফুটবলজয়ী অধিনায়ক।
এসএ গেমসের জন্য অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দলে ডাকা তিনজন সিনিয়রের মধ্যে রজনী ছিলেন না। এরপর অবশ্য চ্যালেঞ্জ কাপের জন্য জাতীয় দলের ক্যাম্পে ডাকা হয়েছিল তাঁকে। কলকাতায় ছিলেন বলে তখন ক্যাম্পে যোগ দিতে পারেননি। ফিরে আসার পরও নীরব দেখা যাচ্ছে রজনীকে। এই নীরবতা জাতীয় দলে খেলার ব্যাপারে তাঁর অনীহাই প্রকাশ করছে।
পরশু দেশে ফেরার পর জাতীয় দলের ক্যাম্পে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে তাঁর কথাবার্তায় একটু যেন দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত খোলাখুলি না বলে রেখে দেন রহস্য, ‘আমি এখন কিছু বলব না। কাল (গতকাল) ফেডারেশনের সঙ্গে কথা বলব। দেখি, তারা কী বলে। তারপর জানাব।’ কিন্তু কাল ফেডারেশনের সঙ্গে তিনি যোগাযোগ করেননি। তাঁর মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া গেছে।
নীরবতা ভেঙে রজনী যদি ক্যাম্পে যোগ দিতে চান? জানতে চাইলে বাদল রায় বললেন, ‘ও কলকাতা যাওয়ার সময় আমাকে ফোনে বলে গেছে, আপাতত দলে ওকে পাওয়া যাবে না। ব্যক্তিগত সমস্যা আছে। তার পরও কোচ ডেকেছেন তাকে। এখন কোচ ডাকবেন কি না কোচই জানেন। তবে রজনী চাইলেও এখন আর ডাকার সুযোগ দেখছি না।’
পরের টুর্নামেন্টে ডাকার সুযোগ থাকছেই। তবে এখন তারুণ্যে প্রাধান্য দেওয়ার চিন্তাটা অগ্রাধিকার পাচ্ছে। রজনী নিজেও উত্সাহ হারিয়ে ফেলেছেন। সব মিলিয়ে অনেকেরই ধারণা, রজনী বোধ হয় শেষের শুরু দেখছেন!
এসএ গেমসের জন্য অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দলে ডাকা তিনজন সিনিয়রের মধ্যে রজনী ছিলেন না। এরপর অবশ্য চ্যালেঞ্জ কাপের জন্য জাতীয় দলের ক্যাম্পে ডাকা হয়েছিল তাঁকে। কলকাতায় ছিলেন বলে তখন ক্যাম্পে যোগ দিতে পারেননি। ফিরে আসার পরও নীরব দেখা যাচ্ছে রজনীকে। এই নীরবতা জাতীয় দলে খেলার ব্যাপারে তাঁর অনীহাই প্রকাশ করছে।
পরশু দেশে ফেরার পর জাতীয় দলের ক্যাম্পে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে তাঁর কথাবার্তায় একটু যেন দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত খোলাখুলি না বলে রেখে দেন রহস্য, ‘আমি এখন কিছু বলব না। কাল (গতকাল) ফেডারেশনের সঙ্গে কথা বলব। দেখি, তারা কী বলে। তারপর জানাব।’ কিন্তু কাল ফেডারেশনের সঙ্গে তিনি যোগাযোগ করেননি। তাঁর মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া গেছে।
নীরবতা ভেঙে রজনী যদি ক্যাম্পে যোগ দিতে চান? জানতে চাইলে বাদল রায় বললেন, ‘ও কলকাতা যাওয়ার সময় আমাকে ফোনে বলে গেছে, আপাতত দলে ওকে পাওয়া যাবে না। ব্যক্তিগত সমস্যা আছে। তার পরও কোচ ডেকেছেন তাকে। এখন কোচ ডাকবেন কি না কোচই জানেন। তবে রজনী চাইলেও এখন আর ডাকার সুযোগ দেখছি না।’
পরের টুর্নামেন্টে ডাকার সুযোগ থাকছেই। তবে এখন তারুণ্যে প্রাধান্য দেওয়ার চিন্তাটা অগ্রাধিকার পাচ্ছে। রজনী নিজেও উত্সাহ হারিয়ে ফেলেছেন। সব মিলিয়ে অনেকেরই ধারণা, রজনী বোধ হয় শেষের শুরু দেখছেন!
No comments