পাহাড়ে হার্ডলাইনে আঞ্চলিক দলগুলো by কাজী সোহাগ
নিজেদের
অস্তিত্ব রক্ষায় হার্ডলাইনে তিন পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও
খাগড়াছড়ির আঞ্চলিক দলগুলো। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, কোনো সদস্য দল ত্যাগ
করলেই তাকে হত্যা করা হচ্ছে। অপহরণ করা হচ্ছে। অনেকে গুমের শিকার হয়েছেন।
শুধু তাই নয়, পরিবারের সদস্যদের ওপর চালানো হচ্ছে নির্মম নির্যাতন। কথিত
আছে- আঞ্চলিক দলগুলোতে ঢোকা যায়, বের হওয়া যায় না। কেউ বের হতে চাইলে তাকে
চরম মূল্য দিতে হয়।
তিন পার্বত্য জেলায় বর্তমানে চারটি আঞ্চলিক সংগঠন বেশ সক্রিয়। এগুলো হচ্ছে জ্যেতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা ওরফে সন্তু লামার নেতৃত্বাধীন পার্বত্য চট্রগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), জেএসএস (সংস্কার), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রট (ইউপিডিএফ) ও ইউপিডিএফ (সংস্কার)।
এছাড়া সংগঠনগুলোর পৃথক অঙ্গসংগঠন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ, হিল উইমেন্স ফেডারেশন, যুব সমিতি, মহিলা সমিতি ও গণতান্ত্রিক যুবফোরামসহ একাধিক শাখা সংগঠন রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, শান্তি চুক্তির পর গত ২১ বছরে সশস্ত্র গ্রুপগুলোর দ্বন্দ্বে ৮ শতাধিক খুনের ঘটনা ঘটেছে। ১৫শ’ গুম হয়েছে।
উপজাতি সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর কাছে মূলত জিম্মি হয়ে পড়েছে সাধারণ পাহাড়িরা। মূলধারার রাজনীতি করতে মানা পাহাড়িদের। ইউপিডিএফ কিংবা জেএসএস ছাড়া মূল ধারার যে কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দিলেই তাদের উপর নেমে আসে নানা ধরনের নির্যাতন। স্থানীয়রা জানান, গত ১৪ই এপ্রিল জেএসএস ছেড়ে আওয়ামী লীগ সমর্থন করায় অংক্যচিং মারমা নামে এক ব্যক্তিকে গুলি করে উপজাতি সন্ত্রাসীরা। রাত ১০টার দিকে বান্দরবান রাজবিলা ইউনিয়নের তাইংখালী বাজারপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। অংক্যচিং মারমা একসময় সন্তু লারমার দল জেএসএস এর হয়ে সশস্ত্র কার্যক্রম চালাতো এবং চাঁদাবাজি করতো। তখন তিনি রাঙ্গামাটি জেলার রাজস্থলী এলাকায় বসবাস করতেন। এক পর্যায়ে তিনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসেন। তখন থেকেই অংক্যচিং মারমাকে হুমকি দিতে থাকে জেএসএস। প্রাণভয়ে অংক্যচিং মারমা রাজস্থলীতে তার নিজ ভিটেমাটি ছেড়ে স্বপরিবারে ৮ বছর আগে বান্দরবান জেলার রাজবিলা ইউনিয়নে এসে বসতি গড়ে।
এরপর অংক্যচিং মারমা আওয়ামী লীগে যোগ দেন। অংক্যচিং মারমার ছেলে বাবুল মারমা রাজবিলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। অংক্যচিং চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। তিন পার্বত্য জেলায় এরকম আরো অনেকেই আছেন যারা আওয়ামী লীগ, বিএনপি বা মূলধারার রাজনীতি করার অপরাধে অপহৃত হয়ে লাশ হয়েছেন। আবার কেউবা মুক্তিপণ দিয়ে ফিরেছেন। অনেকেই আছেন অপহরণের শিকার হয়েছেন। দীর্ঘ দিনেও তাদের পরিবার জানেন না তিনি বেঁচে আছেন, নাকি মারা গেছেন। যেমনটি হয়েছে, বান্দরবানের আওয়ামী লীগ নেতা মংপ্রু মারমার ক্ষেত্রে। ২০১৬ সালের ১৩ই জুন অপহৃত হন তিনি। এরপর থেকে খোঁজ নেই তার। স্বামীর অপেক্ষায় চোখের পানি ফেলছেন স্ত্রী সামা প্রু মারমা। মংপ্রু মারমা বান্দরবান সদর থানার ১ নম্বর রাজবিলা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক মেম্বর এবং সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা ছিলেন। ১৩ই জুন রাত ১০টার দিকে প্রতিবেশি ক্রানু মারমার ঘরে বসে টিভি দেখছিলেন মংপ্রু মারমা। এ সময় জেএসএস সন্তু গ্রুপের দুর্বৃত্তরা তাকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে নিয়ে যায়।
সেই থেকে আজো নিখোঁজ মংপ্রু মারমা। এ ঘটনায় মংপ্রুর জামাতা হামংচিং মারমা বাদি হয়ে বান্দরবান সদর থানায় মামলা করেন। মামলার সকল আসামিই জেএসএসের সদস্য। এর মধ্যে এক নম্বর আসামি কে এস মং মারমা এবং দুই নম্বর আসামি সাধুরাম ত্রিপুরা মিল্টন আঞ্চলিক জেলা পরিষদ সদস্য। ওই সময়ে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মংপ্রু মারমা আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় দুর্বৃত্তরা নির্বাচনের আগে থেকেই তাকে হুমকি দিয়ে আসছিলো। নির্বাচনের পরও তারা একাধিকবার হুমকি দিয়েছিলো। শেষ পর্যন্ত তাকে অস্ত্র ঠেকিয়ে অপহরণ করে নিয়ে যায়। জেএসএসের মত একইভাবে সন্ত্রাসের পথে হাঁটছে ইউপিডিএফ। ২০১৬ সালের ২৯শে নভেম্বর খাগড়াছড়িতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের জনসভায় যোগ দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন নীলবর্ণ চাকমা। লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার বর্মাছড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এই সভাপতিকে রাস্তা থেকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে নিয়ে যায় ১০-১২ জন ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের সদস্য। ওবায়দুল কাদেরের জনসভায় যোগ দেয়ায়ই ছিল তার অপরাধ। ‘জীবনে আর কোনো দিন আওয়ামী লীগ করবো না‘- এমন মুচলেকা দিয়ে তিনদিন পর অপহরণকারীদের কাছ থেকে নীলবর্ণ চাকমার মুক্তি মেলে। স্থানীয়রা জানান, জেএসএস গ্রুপের শক্তঘাঁটি রাঙ্গামাটি ।
সন্তু লারমা, ঊষাতন তালুকদারসহ পার্বত্যাঞ্চলের এই আঞ্চলিক সংগঠনটির প্রভাবশালী নেতাদের বাস এই জেলাতেই। ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে রাঙ্গামাটির জুরাছড়ি উপজেলায় প্রায় সাড়ে ৪শ উপজাতি সমপ্রদায়ের লোক আওয়ামী লীগে যোগ দেয়। এরপর থেকে তাদের উপর নেমে আসে প্রাণনাশের হুমকি। এক সময় জেএসএস হামলা চালিয়ে হত্যা করে জুরাছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অরবিন্দু চাকমাকে। প্রাণনাশের জন্য হামলা চালিয়ে গুরুতরভাবে জখম করা হয় বিলাইছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রাসেল মার্মা, রাঙ্গামাটি জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ঝর্ণা খীসাসহ অনেক নেতাকর্মীকে। জেএসএস এর লাগাতার সহিংসতার মুখে ওই সময় আওয়ামী লীগ ছাড়তে বাধ্য হয় কয়েকশ উপজাতি নেতা। স্থানীয় উপজাতিরা জানান, পাহাড়ে আমরা শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু রাজনীতির চর্চা চাই।
আঞ্চলিক সশস্ত্র রাজনীতির বাঁধা পেরিয়ে জাতীয় রাজনৈতিক দলের হাত ধরে উন্নয়নের রাজনীতিতে শামিল হতে চাই। সাম্প্রদায়িক, বিভেদ ও ঘৃণাত্মক রাজনীতির বেড়া ডিঙিয়ে ধর্ম নিরপেক্ষ ও গণতান্ত্রিক রাজনীতির সঙ্গে জাতীয় চেতনার সঙ্গে থাকতে চাই। সংশ্লিষ্টরা জানান,তাদের এ চাওয়ায় বাধ সাধছে আঞ্চলিক সংগঠনগুলোর নির্মম হার্ডলাইন।
তিন পার্বত্য জেলায় বর্তমানে চারটি আঞ্চলিক সংগঠন বেশ সক্রিয়। এগুলো হচ্ছে জ্যেতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা ওরফে সন্তু লামার নেতৃত্বাধীন পার্বত্য চট্রগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস), জেএসএস (সংস্কার), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রট (ইউপিডিএফ) ও ইউপিডিএফ (সংস্কার)।
এছাড়া সংগঠনগুলোর পৃথক অঙ্গসংগঠন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ, হিল উইমেন্স ফেডারেশন, যুব সমিতি, মহিলা সমিতি ও গণতান্ত্রিক যুবফোরামসহ একাধিক শাখা সংগঠন রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, শান্তি চুক্তির পর গত ২১ বছরে সশস্ত্র গ্রুপগুলোর দ্বন্দ্বে ৮ শতাধিক খুনের ঘটনা ঘটেছে। ১৫শ’ গুম হয়েছে।
উপজাতি সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর কাছে মূলত জিম্মি হয়ে পড়েছে সাধারণ পাহাড়িরা। মূলধারার রাজনীতি করতে মানা পাহাড়িদের। ইউপিডিএফ কিংবা জেএসএস ছাড়া মূল ধারার যে কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দিলেই তাদের উপর নেমে আসে নানা ধরনের নির্যাতন। স্থানীয়রা জানান, গত ১৪ই এপ্রিল জেএসএস ছেড়ে আওয়ামী লীগ সমর্থন করায় অংক্যচিং মারমা নামে এক ব্যক্তিকে গুলি করে উপজাতি সন্ত্রাসীরা। রাত ১০টার দিকে বান্দরবান রাজবিলা ইউনিয়নের তাইংখালী বাজারপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। অংক্যচিং মারমা একসময় সন্তু লারমার দল জেএসএস এর হয়ে সশস্ত্র কার্যক্রম চালাতো এবং চাঁদাবাজি করতো। তখন তিনি রাঙ্গামাটি জেলার রাজস্থলী এলাকায় বসবাস করতেন। এক পর্যায়ে তিনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসেন। তখন থেকেই অংক্যচিং মারমাকে হুমকি দিতে থাকে জেএসএস। প্রাণভয়ে অংক্যচিং মারমা রাজস্থলীতে তার নিজ ভিটেমাটি ছেড়ে স্বপরিবারে ৮ বছর আগে বান্দরবান জেলার রাজবিলা ইউনিয়নে এসে বসতি গড়ে।
এরপর অংক্যচিং মারমা আওয়ামী লীগে যোগ দেন। অংক্যচিং মারমার ছেলে বাবুল মারমা রাজবিলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। অংক্যচিং চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। তিন পার্বত্য জেলায় এরকম আরো অনেকেই আছেন যারা আওয়ামী লীগ, বিএনপি বা মূলধারার রাজনীতি করার অপরাধে অপহৃত হয়ে লাশ হয়েছেন। আবার কেউবা মুক্তিপণ দিয়ে ফিরেছেন। অনেকেই আছেন অপহরণের শিকার হয়েছেন। দীর্ঘ দিনেও তাদের পরিবার জানেন না তিনি বেঁচে আছেন, নাকি মারা গেছেন। যেমনটি হয়েছে, বান্দরবানের আওয়ামী লীগ নেতা মংপ্রু মারমার ক্ষেত্রে। ২০১৬ সালের ১৩ই জুন অপহৃত হন তিনি। এরপর থেকে খোঁজ নেই তার। স্বামীর অপেক্ষায় চোখের পানি ফেলছেন স্ত্রী সামা প্রু মারমা। মংপ্রু মারমা বান্দরবান সদর থানার ১ নম্বর রাজবিলা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক মেম্বর এবং সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা ছিলেন। ১৩ই জুন রাত ১০টার দিকে প্রতিবেশি ক্রানু মারমার ঘরে বসে টিভি দেখছিলেন মংপ্রু মারমা। এ সময় জেএসএস সন্তু গ্রুপের দুর্বৃত্তরা তাকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে নিয়ে যায়।
সেই থেকে আজো নিখোঁজ মংপ্রু মারমা। এ ঘটনায় মংপ্রুর জামাতা হামংচিং মারমা বাদি হয়ে বান্দরবান সদর থানায় মামলা করেন। মামলার সকল আসামিই জেএসএসের সদস্য। এর মধ্যে এক নম্বর আসামি কে এস মং মারমা এবং দুই নম্বর আসামি সাধুরাম ত্রিপুরা মিল্টন আঞ্চলিক জেলা পরিষদ সদস্য। ওই সময়ে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মংপ্রু মারমা আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় দুর্বৃত্তরা নির্বাচনের আগে থেকেই তাকে হুমকি দিয়ে আসছিলো। নির্বাচনের পরও তারা একাধিকবার হুমকি দিয়েছিলো। শেষ পর্যন্ত তাকে অস্ত্র ঠেকিয়ে অপহরণ করে নিয়ে যায়। জেএসএসের মত একইভাবে সন্ত্রাসের পথে হাঁটছে ইউপিডিএফ। ২০১৬ সালের ২৯শে নভেম্বর খাগড়াছড়িতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের জনসভায় যোগ দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন নীলবর্ণ চাকমা। লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার বর্মাছড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এই সভাপতিকে রাস্তা থেকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে নিয়ে যায় ১০-১২ জন ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের সদস্য। ওবায়দুল কাদেরের জনসভায় যোগ দেয়ায়ই ছিল তার অপরাধ। ‘জীবনে আর কোনো দিন আওয়ামী লীগ করবো না‘- এমন মুচলেকা দিয়ে তিনদিন পর অপহরণকারীদের কাছ থেকে নীলবর্ণ চাকমার মুক্তি মেলে। স্থানীয়রা জানান, জেএসএস গ্রুপের শক্তঘাঁটি রাঙ্গামাটি ।
সন্তু লারমা, ঊষাতন তালুকদারসহ পার্বত্যাঞ্চলের এই আঞ্চলিক সংগঠনটির প্রভাবশালী নেতাদের বাস এই জেলাতেই। ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে রাঙ্গামাটির জুরাছড়ি উপজেলায় প্রায় সাড়ে ৪শ উপজাতি সমপ্রদায়ের লোক আওয়ামী লীগে যোগ দেয়। এরপর থেকে তাদের উপর নেমে আসে প্রাণনাশের হুমকি। এক সময় জেএসএস হামলা চালিয়ে হত্যা করে জুরাছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অরবিন্দু চাকমাকে। প্রাণনাশের জন্য হামলা চালিয়ে গুরুতরভাবে জখম করা হয় বিলাইছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রাসেল মার্মা, রাঙ্গামাটি জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ঝর্ণা খীসাসহ অনেক নেতাকর্মীকে। জেএসএস এর লাগাতার সহিংসতার মুখে ওই সময় আওয়ামী লীগ ছাড়তে বাধ্য হয় কয়েকশ উপজাতি নেতা। স্থানীয় উপজাতিরা জানান, পাহাড়ে আমরা শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু রাজনীতির চর্চা চাই।
আঞ্চলিক সশস্ত্র রাজনীতির বাঁধা পেরিয়ে জাতীয় রাজনৈতিক দলের হাত ধরে উন্নয়নের রাজনীতিতে শামিল হতে চাই। সাম্প্রদায়িক, বিভেদ ও ঘৃণাত্মক রাজনীতির বেড়া ডিঙিয়ে ধর্ম নিরপেক্ষ ও গণতান্ত্রিক রাজনীতির সঙ্গে জাতীয় চেতনার সঙ্গে থাকতে চাই। সংশ্লিষ্টরা জানান,তাদের এ চাওয়ায় বাধ সাধছে আঞ্চলিক সংগঠনগুলোর নির্মম হার্ডলাইন।
No comments