সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স আয়কারী ভারত, পঞ্চম বাংলাদেশ
সারাবিশ্বে
সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স আয়কারী দেশ ভারত। এ ক্ষেত্রে চীনকে পিছনে ফেলেছে
তারা। এ তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম। ২০১৫ সালে অর্জিত রেমিটেন্সের
ওপর ভিত্তি করে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলেছে ভারতের অনলাইন দ্য
স্টেটসম্যান। এতে বলা হয়েছে, দেশের বাইরে কাজ করতে যাওয়া ভারতীয়রা ২০১৫
সালে মোট প্রায় ৬৮০০ কোটি ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের
উপার্জন ১৫০০ কোটি ডলার।
বিশ্ব ব্যাংকের অভিবাসন ও রেমিটেন্স বিষয়ক তথ্যের ওপর ভিত্তি করে ওই রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, বেশি রেমিটেন্স আয়ের ক্ষেত্রে এশিয়ার অন্য দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে ফিলিপাইন, পাকিস্তান ও ভিয়েতনাম। এতে বলা হয়েছে, অন্য সব দেশের অভিবাসীদের তুলনায় ভারতীয়রা সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স পাঠাচ্ছেন তাদের দেশে। এর পরেই অর্থাৎ দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চীন। তাদের অর্জিত রেমিটেন্সের পরিমাণ হলো প্রায় ৬৪০০ কোটি ডলার। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ফিলিপাইন। বাংলাদেশের উপরে রয়েছে পাকিস্তান। সেখানে একই সময়ে অর্জিত রেমিটেন্সের পরিমাণ প্রায় ১৯০০ কোটি ডলার। এ দেশটিতে বিশেষ করে পবিত্র রমজানের সময় বেশি সংখ্যক নাগরিক অর্থ পাঠান। তারা বিভিন্ন দাতব্য সংস্থা, এতিমখানায় অর্থ দান করেন। এমন অর্থের পরিমাণ বিপুল। তা থেকে বড় অংকের রেমিটেন্স আসে। অন্যদিকে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে রেমিটেন্স একটি বড় ফ্যাক্টর। বছরের পর বছর তা বাড়ছে। কারণ, উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বাংলাদেশী শ্রমিক বিদেশে বিভিন্ন দেশে কাজ করতে যাচ্ছেন। তাদের সংখ্যাও বাড়ছে। তালিকায় ষষ্ঠ অবস্থানে আছে ভিয়েতনাম। সেখানকার রেমিটেন্সের পরিমাণ বাড়ছে আস্তে আস্তে। ২০১৫ সালে ভিয়েতনাম অর্জন করেছে প্রায় ১৩০০ কোটি ডলার। এরপরেই রয়েছে ইন্দোনেশিয়া। সেদেশটির শ্রমিকরা অদক্ষ বলে বিবেচনা করা হয়। তাই তাদের বেতন কম। এ খাত থেকে তাই রেমিটেন্সও কম আসে। ২০১৫ সালে অর্জিত হয়েছে প্রায় ১০০০ কোটি ডলার। একই সময়ে শ্রীলংকা অর্জন করেছে প্রায় ৭০০ কোটি ডলার। নেপালের রেমিটেন্স প্রায় ৭০০ কোটি ডলার। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রায় সাড়ে ৬ শত কোটি ডলার। থাইল্যান্ডের প্রায় ৫০০ কোটি ডলার। জাপানের প্রায় সাড়ে চারশত কোটি ডলার। মিয়ানমারের প্রায় সাড়ে তিনশত কোটি ডলার। মালয়েশিয়ার প্রায় দেড়শত কোটি ডলার। স্টেটসম্যান আরো লিখেছে, এশিয়ার দেশগুলোতে সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স আসে উপসাগরীয় দেশগুলো থেকে। কারণ, ওই এলাকা দক্ষিণ এশিয়ার শ্রমিকদের প্রধান গন্তব্য। বিশ্বব্যাপী ২০ কোটিরও বেশি অভিবাসী শ্রমিক তাদের দেশের বাইরে গিয়ে অবস্থান করছেন এবং কাজ করছেন। তাদের পাঠানো রেমিটেন্স অর্থনীতির বড় ফ্যাক্টর।
বিশ্ব ব্যাংকের অভিবাসন ও রেমিটেন্স বিষয়ক তথ্যের ওপর ভিত্তি করে ওই রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, বেশি রেমিটেন্স আয়ের ক্ষেত্রে এশিয়ার অন্য দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে ফিলিপাইন, পাকিস্তান ও ভিয়েতনাম। এতে বলা হয়েছে, অন্য সব দেশের অভিবাসীদের তুলনায় ভারতীয়রা সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স পাঠাচ্ছেন তাদের দেশে। এর পরেই অর্থাৎ দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে চীন। তাদের অর্জিত রেমিটেন্সের পরিমাণ হলো প্রায় ৬৪০০ কোটি ডলার। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ফিলিপাইন। বাংলাদেশের উপরে রয়েছে পাকিস্তান। সেখানে একই সময়ে অর্জিত রেমিটেন্সের পরিমাণ প্রায় ১৯০০ কোটি ডলার। এ দেশটিতে বিশেষ করে পবিত্র রমজানের সময় বেশি সংখ্যক নাগরিক অর্থ পাঠান। তারা বিভিন্ন দাতব্য সংস্থা, এতিমখানায় অর্থ দান করেন। এমন অর্থের পরিমাণ বিপুল। তা থেকে বড় অংকের রেমিটেন্স আসে। অন্যদিকে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে রেমিটেন্স একটি বড় ফ্যাক্টর। বছরের পর বছর তা বাড়ছে। কারণ, উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বাংলাদেশী শ্রমিক বিদেশে বিভিন্ন দেশে কাজ করতে যাচ্ছেন। তাদের সংখ্যাও বাড়ছে। তালিকায় ষষ্ঠ অবস্থানে আছে ভিয়েতনাম। সেখানকার রেমিটেন্সের পরিমাণ বাড়ছে আস্তে আস্তে। ২০১৫ সালে ভিয়েতনাম অর্জন করেছে প্রায় ১৩০০ কোটি ডলার। এরপরেই রয়েছে ইন্দোনেশিয়া। সেদেশটির শ্রমিকরা অদক্ষ বলে বিবেচনা করা হয়। তাই তাদের বেতন কম। এ খাত থেকে তাই রেমিটেন্সও কম আসে। ২০১৫ সালে অর্জিত হয়েছে প্রায় ১০০০ কোটি ডলার। একই সময়ে শ্রীলংকা অর্জন করেছে প্রায় ৭০০ কোটি ডলার। নেপালের রেমিটেন্স প্রায় ৭০০ কোটি ডলার। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রায় সাড়ে ৬ শত কোটি ডলার। থাইল্যান্ডের প্রায় ৫০০ কোটি ডলার। জাপানের প্রায় সাড়ে চারশত কোটি ডলার। মিয়ানমারের প্রায় সাড়ে তিনশত কোটি ডলার। মালয়েশিয়ার প্রায় দেড়শত কোটি ডলার। স্টেটসম্যান আরো লিখেছে, এশিয়ার দেশগুলোতে সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স আসে উপসাগরীয় দেশগুলো থেকে। কারণ, ওই এলাকা দক্ষিণ এশিয়ার শ্রমিকদের প্রধান গন্তব্য। বিশ্বব্যাপী ২০ কোটিরও বেশি অভিবাসী শ্রমিক তাদের দেশের বাইরে গিয়ে অবস্থান করছেন এবং কাজ করছেন। তাদের পাঠানো রেমিটেন্স অর্থনীতির বড় ফ্যাক্টর।
No comments