বন্দীদের আফগান কারাগারে পাঠানো স্থগিত করেছে ন্যাটো
আফগানিস্তানে পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর হেফাজতে থাকা বন্দীদের সে দেশের কয়েকটি কারাগারে পাঠানো স্থগিত করা হয়েছে। এসব কারাগারে বন্দীদের নির্যাতন করা হচ্ছে—এমন অভিযোগের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ন্যাটো গতকাল বুধবার এ কথা নিশ্চিত করেছে।
আফগানিস্তান সম্পর্কিত জাতিসংঘের প্রকাশিতব্য এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, আফগানিস্তানের ওই সব কারাগারে বন্দীরা মারধর ও যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে। বিবিসি এ-সংক্রান্ত খবর প্রকাশ করে।
বিবিসির খবরে বলা হয়, আফগানিস্তানের আটটি কারাগারে বন্দীদের ওপর নির্যাতন চালানোর অভিযোগ উঠেছে। আফগানিস্তান জাতীয় নিরাপত্তা পরিদপ্তরের (এনডিএস) অধীনে পরিচালিত এসব কারাগারে দেশটির পুলিশ বৈদ্যুতিক শখ দেওয়াসহ নানাভাবে নির্যাতন চালিয়েছে।
বিবিসি জানায়, জাতিসংঘের এ প্রতিবেদনে কারাবন্দিদের রাবারের পাইপ দিয়ে পেটানো ও যৌন হয়রানির হুমকি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। আর এদের অধিকাংশকেই আটক করা হয়েছে বিদ্রোহের অভিযোগে তবে অনেকেই আবার কোনো অভিযোগ ছাড়াই আটক রয়েছে।
ন্যাটোর একজন মুখপাত্র এক বিবৃতিতে বলেন, সতর্কতা হিসেবে বন্দীদের কারাগারগুলোয় পাঠানো স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নির্যাতনের অভিযোগগুলো তদন্ত করা না পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে। তিনি বলেন, অভিযোগের ধরন সম্পর্কে তাঁরা নিশ্চিত নন। এ সম্পর্কে তিনি বিস্তারিত বলতেও পারবেন না।
এদিকে জাতিসংঘ মিশন জানিয়েছে, তারা ইতিমধ্যেই প্রতিবেদনটি আফগান সরকারকে দিয়েছে। মিশনের মুখপাত্র ড্যন ম্যাকনর্টন লেন, ‘আমরা বুঝত েপারছি তারা (সরকার) এ প্রতিবদেনের ফলাফলকে গুরুত্ব সহকারে নিয়েছে এবং বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তাব দিয়েছে।
কারাবন্দীরা নির্যাতন বা খারাপ ব্যবহারের ঝুঁকির মুখে রয়েছে এমন তথ্য পাওয়ার পর গত বছর যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ও কাবুলের কারাগারে বন্দী স্থানান্তর কার্যক্রম বন্ধ রাখার ব্যাপারে পরামর্শ দেয়।
আন্তর্জাতিক বাহিনী আফগানিস্তানে জঙ্গিদের ধরে বিচারের জন্য আফগান কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেয়। আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা সহায়তা বাহিনীর (আইএসএএফ) এক লাখ ৪০ হাজার সেনা রয়েছে। ন্যাটো দেশটিতে তালেবানবিরোধী লড়াইয়ে আইএসএএফের নেতৃত্ব দিচ্ছে।
আফগানিস্তান সম্পর্কিত জাতিসংঘের প্রকাশিতব্য এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, আফগানিস্তানের ওই সব কারাগারে বন্দীরা মারধর ও যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে। বিবিসি এ-সংক্রান্ত খবর প্রকাশ করে।
বিবিসির খবরে বলা হয়, আফগানিস্তানের আটটি কারাগারে বন্দীদের ওপর নির্যাতন চালানোর অভিযোগ উঠেছে। আফগানিস্তান জাতীয় নিরাপত্তা পরিদপ্তরের (এনডিএস) অধীনে পরিচালিত এসব কারাগারে দেশটির পুলিশ বৈদ্যুতিক শখ দেওয়াসহ নানাভাবে নির্যাতন চালিয়েছে।
বিবিসি জানায়, জাতিসংঘের এ প্রতিবেদনে কারাবন্দিদের রাবারের পাইপ দিয়ে পেটানো ও যৌন হয়রানির হুমকি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। আর এদের অধিকাংশকেই আটক করা হয়েছে বিদ্রোহের অভিযোগে তবে অনেকেই আবার কোনো অভিযোগ ছাড়াই আটক রয়েছে।
ন্যাটোর একজন মুখপাত্র এক বিবৃতিতে বলেন, সতর্কতা হিসেবে বন্দীদের কারাগারগুলোয় পাঠানো স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নির্যাতনের অভিযোগগুলো তদন্ত করা না পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে। তিনি বলেন, অভিযোগের ধরন সম্পর্কে তাঁরা নিশ্চিত নন। এ সম্পর্কে তিনি বিস্তারিত বলতেও পারবেন না।
এদিকে জাতিসংঘ মিশন জানিয়েছে, তারা ইতিমধ্যেই প্রতিবেদনটি আফগান সরকারকে দিয়েছে। মিশনের মুখপাত্র ড্যন ম্যাকনর্টন লেন, ‘আমরা বুঝত েপারছি তারা (সরকার) এ প্রতিবদেনের ফলাফলকে গুরুত্ব সহকারে নিয়েছে এবং বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তাব দিয়েছে।
কারাবন্দীরা নির্যাতন বা খারাপ ব্যবহারের ঝুঁকির মুখে রয়েছে এমন তথ্য পাওয়ার পর গত বছর যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ও কাবুলের কারাগারে বন্দী স্থানান্তর কার্যক্রম বন্ধ রাখার ব্যাপারে পরামর্শ দেয়।
আন্তর্জাতিক বাহিনী আফগানিস্তানে জঙ্গিদের ধরে বিচারের জন্য আফগান কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেয়। আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা সহায়তা বাহিনীর (আইএসএএফ) এক লাখ ৪০ হাজার সেনা রয়েছে। ন্যাটো দেশটিতে তালেবানবিরোধী লড়াইয়ে আইএসএএফের নেতৃত্ব দিচ্ছে।
No comments