‘ভারতে খেলার মানসিক প্রস্তুতি নাও’
পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক ইমরান খান দলের বর্তমান অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদিকে ভারতের মাঠে কোয়ার্টার ফাইনালে মাঠে নামার মানসিক প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘বিশ্বকাপে খেলতে এসে ভারতের মাঠে খেলা যাবে না, এমন সব কথা প্রকাশ্যে বলা উচিত নয়।’
শহীদ আফ্রিদি সম্প্রতি বলেছিলেন যে তাঁরা গ্রুপ পর্যায়ের সবগুলো ম্যাচ জেতার চেষ্টা করবেন যেন কোয়ার্টার ফাইনালে তাদের ভারতের মাটিতে খেলতে না হয়। শহীদ আফ্রিদি অবশ্য এও বলেছেন যে তাদের শ্রীলঙ্কা কিংবা বাংলাদেশের মাটিতে কোয়ার্টার ফাইনালে কোনো আপত্তি নেই।
ইমরান খান আফ্রিদির এই মন্তব্যে দ্বিমত পোষণ করে বলেন, এটি কোনো পেশাদারি মন্তব্য হতে পারে না। তিনি বলেন, বিশ্বকাপ জিততে হলে পাকিস্তানকে কোয়ার্টার ফাইনাল অথবা সেমিফাইনালের যেকোনো একটিতে ভারতের মোকাবিলা করতে হতে পারে। সেক্ষেত্রে তাদের ভারতের মাটিতেই খেলতে হবে।
ইমরান খান মনে করেন, শহীদ আফ্রিদির উচিত ভারতের মাটিতে খেলার মানসিক সুবিধাটা বোঝার চেষ্টা করা। পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারত যদি নিজেদের মাটিতে খেলতে নামে, তাহলে তাঁরা অসম্ভব চাপে থাকে। পাকিস্তানের জন্য সেটা সুবিধার কারণ হতে পারে। ইমরান খান আরো বলেন, ‘আমি যদি পাকিস্তানের টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকতাম, তাহলে এখনি ভারতের মাটিতে খেলা নিয়ে কথার যুদ্ধ শুরু করতাম। বলতাম, “আমরা ভারতের মাটিতেই খেলতে চাই”।’
১৯৯২ সালের বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক বিরানব্বইয়ের বিশ্বকাপের প্রসঙ্গ তুলে বলেন, ‘সেমিফাইনালের আগ দিয়ে আমি গণমাধ্যমে বলেছিলাম. ওয়াসিম আকরামের উচিত ওয়াইড ও নো বলের কথা চিন্তা না করে যথা সম্ভব জোরে বল করার চেষ্টা করা। পরদিন সকালে ওয়াসিম আমার কাছে এসে বলল, ইমরান ভাই আপনি এসব কি বলেছেন? তখন আমি ওয়াসিমকে বললাম, “দেখো পত্রিকায় যা পড়েছ, সেগুলো বিপক্ষ দলকে বিভ্রান্ত করার জন্য। তুমি বলে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে বল করো।”
ইমরান খান বলেন, কোয়ার্টার ফাইনালের আগে যদি গণমাধ্যমে দলের অধিনায়ক বলে আমরা অমুক জায়গায় খেলতে চাই, তমুক জায়গায় চাই না, তাহলে সেটা প্রতিপক্ষকে মানসিকভাবে শক্ত অবস্থানে নিয়ে যায়।
দলের কম্বিনেশন নিয়ে ইমরান খানের অভিমত উড়িয়ে দিয়েছেন দলের ম্যানেজার ইন্তিখাব আলম। এ ব্যাপারে ৯২’র বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক বলেন, আমি এখনো বিশ্বাস করি দল নির্বাচনে ম্যানেজমেন্টের আরো আক্রমণাত্মক হওয়া উচিত। আপনি যদি আটজন ব্যাটসম্যান নিয়ে খেলেন, তাহলে তা এক ধরনের রক্ষাণাত্মক মানসিকতারই পরিচয় বহন করে। শিরোপা জিততে আসা একটি দলের জন্য এ ধরনের মনোভাব অবশ্যই কাম্য হতে পারে না।’
শহীদ আফ্রিদি সম্প্রতি বলেছিলেন যে তাঁরা গ্রুপ পর্যায়ের সবগুলো ম্যাচ জেতার চেষ্টা করবেন যেন কোয়ার্টার ফাইনালে তাদের ভারতের মাটিতে খেলতে না হয়। শহীদ আফ্রিদি অবশ্য এও বলেছেন যে তাদের শ্রীলঙ্কা কিংবা বাংলাদেশের মাটিতে কোয়ার্টার ফাইনালে কোনো আপত্তি নেই।
ইমরান খান আফ্রিদির এই মন্তব্যে দ্বিমত পোষণ করে বলেন, এটি কোনো পেশাদারি মন্তব্য হতে পারে না। তিনি বলেন, বিশ্বকাপ জিততে হলে পাকিস্তানকে কোয়ার্টার ফাইনাল অথবা সেমিফাইনালের যেকোনো একটিতে ভারতের মোকাবিলা করতে হতে পারে। সেক্ষেত্রে তাদের ভারতের মাটিতেই খেলতে হবে।
ইমরান খান মনে করেন, শহীদ আফ্রিদির উচিত ভারতের মাটিতে খেলার মানসিক সুবিধাটা বোঝার চেষ্টা করা। পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারত যদি নিজেদের মাটিতে খেলতে নামে, তাহলে তাঁরা অসম্ভব চাপে থাকে। পাকিস্তানের জন্য সেটা সুবিধার কারণ হতে পারে। ইমরান খান আরো বলেন, ‘আমি যদি পাকিস্তানের টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকতাম, তাহলে এখনি ভারতের মাটিতে খেলা নিয়ে কথার যুদ্ধ শুরু করতাম। বলতাম, “আমরা ভারতের মাটিতেই খেলতে চাই”।’
১৯৯২ সালের বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক বিরানব্বইয়ের বিশ্বকাপের প্রসঙ্গ তুলে বলেন, ‘সেমিফাইনালের আগ দিয়ে আমি গণমাধ্যমে বলেছিলাম. ওয়াসিম আকরামের উচিত ওয়াইড ও নো বলের কথা চিন্তা না করে যথা সম্ভব জোরে বল করার চেষ্টা করা। পরদিন সকালে ওয়াসিম আমার কাছে এসে বলল, ইমরান ভাই আপনি এসব কি বলেছেন? তখন আমি ওয়াসিমকে বললাম, “দেখো পত্রিকায় যা পড়েছ, সেগুলো বিপক্ষ দলকে বিভ্রান্ত করার জন্য। তুমি বলে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে বল করো।”
ইমরান খান বলেন, কোয়ার্টার ফাইনালের আগে যদি গণমাধ্যমে দলের অধিনায়ক বলে আমরা অমুক জায়গায় খেলতে চাই, তমুক জায়গায় চাই না, তাহলে সেটা প্রতিপক্ষকে মানসিকভাবে শক্ত অবস্থানে নিয়ে যায়।
দলের কম্বিনেশন নিয়ে ইমরান খানের অভিমত উড়িয়ে দিয়েছেন দলের ম্যানেজার ইন্তিখাব আলম। এ ব্যাপারে ৯২’র বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক বলেন, আমি এখনো বিশ্বাস করি দল নির্বাচনে ম্যানেজমেন্টের আরো আক্রমণাত্মক হওয়া উচিত। আপনি যদি আটজন ব্যাটসম্যান নিয়ে খেলেন, তাহলে তা এক ধরনের রক্ষাণাত্মক মানসিকতারই পরিচয় বহন করে। শিরোপা জিততে আসা একটি দলের জন্য এ ধরনের মনোভাব অবশ্যই কাম্য হতে পারে না।’
No comments