শুরুটা ভালোভাবে করতে চান ধোনি
হল্যান্ডকে নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত থাকার কথা না স্বাগতিক ভারতের। তবে এবারের বিশ্বকাপে যেভাবে অঘটন ঘটছে, মুহূর্তেই খেলার মোড় ঘুরে যাচ্ছে, তাতে কাউকেই খুব বেশি হেলাফেলা করা যায় না। আর বিশ্বকাপের শুরুতেই ডাচরা যেভাবে ইংল্যান্ডকে নাকানি-চুবানি খাইয়েছে, তা থেকে নিশ্চয়ই প্রয়োজনীয় শিক্ষাটা নিয়ে নিয়েছেন মহেন্দ্র সিং ধোনিরা। বিশ্বকাপের অন্যতম ফেভারিট হিসেবে হল্যান্ডের মতো ‘চুনোপুঁটি’দের বিপক্ষে মাঠে নামার প্রস্তুতি সম্পর্কে ধোনি বলেছেন, ‘আমরা কোনো ধরনের পূর্বানুমানের ওপর ভর করে এগোতে চাই না। আমরা প্রতিটা ম্যাচেই আমাদের সেরাটা খেলার চেষ্টা করব।’
ভারতের প্রথম তিনটা ম্যাচ শেষে পারফরমেন্স নিয়ে সন্তুষ্টিই প্রকাশ করেছেন ভারতীয় অধিনায়ক। আজ দিল্লিতে হল্যান্ডের বিপক্ষে শুরুটা ভালোভাবে করতে পারলে সহজ একটা জয়ই পাওয়া যাবে বলে বিশ্বাস তাঁর। বরাবরই বোলিং আক্রমণটা ভারতের একটা প্রধান দুর্বলতা। এবারের বিশ্বকাপেও সেটা ঢেকে রাখতে পারছে না স্বাগতিকরা। ফিল্ডিংয়েও পারফরমেন্সটা আশানরূপ না। উন্নতির জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টাটা করলেও এক দিনেই নাটকীয়ভাবে সব পাল্টে দেওয়া সম্ভব না বলে মন্তব্য করে ধোনি বলেছেন, ‘আমাদের বোলিংয়ে আরও উন্নতি করতে হবে। সেট ব্যাটসম্যানদের তাড়াতাড়ি আউট করার চেষ্টা করতে হবে। ফিল্ডিংটাও আমাদের কিছুটা দুশ্চিন্তার জায়গা। কিন্তু হঠাত্ সবকিছু পাল্টে ফেলা বোধহয় সম্ভব না। ফিল্ডিংয়ে আমরা আগের মতোই সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করব। আর ব্যাটিংয়ের ক্ষেত্রে আমরা চাইব একটা ভালো সূচনা।’
হল্যান্ডের বিপক্ষে আজকের ম্যাচে রবিচন্দ্রন আশ্বিন ও আশিস নেহরা মাঠে নামতে পারেন বলে জোরালো ইঙ্গিত দিয়েছেন ধোনি। সবাইকে যাচাই করে নেওয়ার জন্যই গ্রুপ পর্বের এই ম্যাচগুলোতে তাঁদের সুযোগ করে দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমরা সবাইকে সুুযোগ করে দিতে চাই। সেই সঙ্গে আমরা ম্যাচটা জিততেও চাই। কাজেই আমরা সম্ভাব্য সেরা একাদশটাই নির্বাচন করব। বিশেষত বোলিংয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া হবে।’ নিজেদের মাটিতে অনেকেরই নজর ছিল অফস্পিনার হরভজন সিংয়ের দিকে। কিন্তু এখন পর্যন্ত খুব একটা জ্বলে উঠতে পারছেন না ‘ভাজ্জি’। এ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে ধোনি বলেছেন, ‘কে উইকেট পাচ্ছে, কে বেশি রান করছে—এটা কোনো ব্যাপার না। দল ভালো খেললেই হলো। আর একজন বোলারের ওপরই বেশি নজর দেওয়া, সে একাই উইকেট নেবে—এটা ভাবাটাও তো অন্যায্য।’
বোলিংয়ের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন আনলেও ব্যাটিং লাইনআপে পরিবর্তন আনার কোনো সম্ভাবনা নেই বলেই জানিয়েছেন ধোনি। সুরেশ রায়না সুযোগ পেতে পারেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে ভারতের অধিনায়ক বলেছেন, ‘এটা খুবই কঠিন সিদ্ধান্ত। ইউসুফ পাঠান তো মিডল অর্ডারে থাকবেই। আর নিজেদের ঘরের মাঠে (দিল্লি) শেবাগ, গম্ভীর বা কোহলিকেও তো বাদ দেওয়া যায় না।’
ভারতের প্রথম তিনটা ম্যাচ শেষে পারফরমেন্স নিয়ে সন্তুষ্টিই প্রকাশ করেছেন ভারতীয় অধিনায়ক। আজ দিল্লিতে হল্যান্ডের বিপক্ষে শুরুটা ভালোভাবে করতে পারলে সহজ একটা জয়ই পাওয়া যাবে বলে বিশ্বাস তাঁর। বরাবরই বোলিং আক্রমণটা ভারতের একটা প্রধান দুর্বলতা। এবারের বিশ্বকাপেও সেটা ঢেকে রাখতে পারছে না স্বাগতিকরা। ফিল্ডিংয়েও পারফরমেন্সটা আশানরূপ না। উন্নতির জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টাটা করলেও এক দিনেই নাটকীয়ভাবে সব পাল্টে দেওয়া সম্ভব না বলে মন্তব্য করে ধোনি বলেছেন, ‘আমাদের বোলিংয়ে আরও উন্নতি করতে হবে। সেট ব্যাটসম্যানদের তাড়াতাড়ি আউট করার চেষ্টা করতে হবে। ফিল্ডিংটাও আমাদের কিছুটা দুশ্চিন্তার জায়গা। কিন্তু হঠাত্ সবকিছু পাল্টে ফেলা বোধহয় সম্ভব না। ফিল্ডিংয়ে আমরা আগের মতোই সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করব। আর ব্যাটিংয়ের ক্ষেত্রে আমরা চাইব একটা ভালো সূচনা।’
হল্যান্ডের বিপক্ষে আজকের ম্যাচে রবিচন্দ্রন আশ্বিন ও আশিস নেহরা মাঠে নামতে পারেন বলে জোরালো ইঙ্গিত দিয়েছেন ধোনি। সবাইকে যাচাই করে নেওয়ার জন্যই গ্রুপ পর্বের এই ম্যাচগুলোতে তাঁদের সুযোগ করে দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে জানিয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমরা সবাইকে সুুযোগ করে দিতে চাই। সেই সঙ্গে আমরা ম্যাচটা জিততেও চাই। কাজেই আমরা সম্ভাব্য সেরা একাদশটাই নির্বাচন করব। বিশেষত বোলিংয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া হবে।’ নিজেদের মাটিতে অনেকেরই নজর ছিল অফস্পিনার হরভজন সিংয়ের দিকে। কিন্তু এখন পর্যন্ত খুব একটা জ্বলে উঠতে পারছেন না ‘ভাজ্জি’। এ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে ধোনি বলেছেন, ‘কে উইকেট পাচ্ছে, কে বেশি রান করছে—এটা কোনো ব্যাপার না। দল ভালো খেললেই হলো। আর একজন বোলারের ওপরই বেশি নজর দেওয়া, সে একাই উইকেট নেবে—এটা ভাবাটাও তো অন্যায্য।’
বোলিংয়ের ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন আনলেও ব্যাটিং লাইনআপে পরিবর্তন আনার কোনো সম্ভাবনা নেই বলেই জানিয়েছেন ধোনি। সুরেশ রায়না সুযোগ পেতে পারেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে ভারতের অধিনায়ক বলেছেন, ‘এটা খুবই কঠিন সিদ্ধান্ত। ইউসুফ পাঠান তো মিডল অর্ডারে থাকবেই। আর নিজেদের ঘরের মাঠে (দিল্লি) শেবাগ, গম্ভীর বা কোহলিকেও তো বাদ দেওয়া যায় না।’
No comments