জয় দিয়ে লিভারপুলের শ্যাঙ্কলি-স্মরণ
সাবেকদের অমর্যাদা হতে দেননি লিভারপুলের বর্তমান খেলোয়াড়েরা। লিভারপুলের সাবেক ম্যানেজার বিল শ্যাঙ্কলি-স্মরণ দিবস উপলক্ষে পরশু উইগানের বিপক্ষে অ্যানফিল্ডের ম্যাচটিতে নিমন্ত্রণ পেয়েছিলেন শ্যাঙ্কলির অধীনে তিনটি লিগ শিরোপা জেতানো খেলোয়াড়েরা। বেনিতেজের শিষ্যরা তাঁদের উপহার দিয়েছেন ২-১ গোলের জয়। পোর্টসমাউথকে একই ব্যবধানে হারিয়ে জয়ে ফিরেছে চেলসিও। তবে বার্নলির বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করতে হয়েছে আর্সেনালকে। আর টটেনহাম হটস্পারের কাছে ০-৩ গোলে হেরেছে ম্যানচেস্টার সিটি।
লিভারপুল আর চেলসির জন্য যেমন ভালো একটি রাত কেটেছে পরশু, ভালো কেটেছে চেলসির ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড ও ফার্নান্দো তোরেসের জন্যও। দুজনের জন্যই এটি ছিল মাইলফলকের এক রাত। চেলসির জার্সি গায়ে ইংলিশ মিডফিল্ডার ল্যাম্পার্ড খেলেছেন ৩০০তম লিগ ম্যাচ। আর ফার্নান্দো তোরেস লিভারপুলের হয়ে খেললেন শততম ম্যাচ। বিশেষ দিনকে স্মরণীয় করে রাখতে দুজনই তাঁদের দলের জয়ে ভূমিকা রেখেছেন গোল করে। মজার একটি মিলও ছিল এতে। ল্যাম্পার্ড-তোরেস দুজনই করেছেন দলের জয়সূচক গোল। দুটি গোলই আবার হয়েছে ৭৯ মিনিটে। তবে ল্যাম্পার্ডের গোলটি পেনাল্টি থেকে, আর তোরেসেরটি দারুণ এক হেড থেকে।
নিকোলাস আনেলকার গোলে চেলসি ২৩ মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার পর ৫১ মিনিটে পিকিয়ন পোর্টসমাউথকে সমতায় ফিরিয়েছিলেন। এর পরই ল্যাম্পার্ডের গোল। ওদিকে লিভারপুলের ম্যাচে এনগগের ৯ মিনিটের গোলের পর ব্যবধান দ্বিগুণ করেছিলেন তোরেস। অন্তিম মুহূর্তে একটি গোল শোধ দিয়েছিলেন উইগানের এন’জগবিয়া।
১৯৫৯ সালের ১৯ ডিসেম্বর লিভারপুলের দায়িত্ব নিয়েছিলেন শ্যাঙ্কলি। ৩টি লিগ শিরোপার সঙ্গে লিভারপুলকে প্রথম এফএ কাপ শিরোপা জেতানো শ্যাঙ্কলির লিভারপুলের দায়িত্ব নেওয়ার বার্ষিকী বলে লিভারপুলের কাছে পরশুর ম্যাচটির অন্য মাত্রা ছিল। অন্য মাত্রা পেয়েছিল দুই স্প্যানিশ কোচ রাফায়েল বেনিতেজ ও রবার্তো মার্টিনেজের মুখোমুখি লড়াই বলেও। যে লড়াইয়ে হারতে হয়েছে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের বর্তমানের সর্বকনিষ্ঠ কোচ ৩৬ বছর বয়সী মার্টিনেজকে।
তবে এই জয়ের পরও লিভারপুলের শীর্ষ চারে থাকাটা ঘোর অনিশ্চিত। চতুর্থ স্থানে থাকা অ্যাস্টন ভিলার চেয়ে এখনো ৫ পয়েন্ট পিছিয়ে লিভারপুল। এর পরও এই জয়টা লিভারপুল কোচ বেনিতেজের কাছে অনেক কিছু। ম্যাচ শেষে তিনি বললেন সে রকমই, ‘আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এক জয়। আমাদের এখন টানা ম্যাচ জয় খুব দরকার।’
ঠিকই বলেছেন বেনিতেজ। একমাত্র টানা ম্যাচ জিততে পারলেই হয়তো ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে গত কয়েক বছর ধরে ‘বিগ ফোরের’ যে আধিপত্য সেটা বজায় থাকবে। আর না হলে চার মৌসুম পর আবার চেলসি, ম্যানইউ, আর্সেনাল, লিভারপুলের পর অন্য কোনো ক্লাব চলে আসবে শীর্ষ চারে। চার মৌসুম আগে এই লিভারপুলকে পেছনে ফেলেই শীর্ষ চারে জায়গা করে নিয়েছিল এভারটন।
লিভারপুল আর চেলসির জন্য যেমন ভালো একটি রাত কেটেছে পরশু, ভালো কেটেছে চেলসির ফ্রাঙ্ক ল্যাম্পার্ড ও ফার্নান্দো তোরেসের জন্যও। দুজনের জন্যই এটি ছিল মাইলফলকের এক রাত। চেলসির জার্সি গায়ে ইংলিশ মিডফিল্ডার ল্যাম্পার্ড খেলেছেন ৩০০তম লিগ ম্যাচ। আর ফার্নান্দো তোরেস লিভারপুলের হয়ে খেললেন শততম ম্যাচ। বিশেষ দিনকে স্মরণীয় করে রাখতে দুজনই তাঁদের দলের জয়ে ভূমিকা রেখেছেন গোল করে। মজার একটি মিলও ছিল এতে। ল্যাম্পার্ড-তোরেস দুজনই করেছেন দলের জয়সূচক গোল। দুটি গোলই আবার হয়েছে ৭৯ মিনিটে। তবে ল্যাম্পার্ডের গোলটি পেনাল্টি থেকে, আর তোরেসেরটি দারুণ এক হেড থেকে।
নিকোলাস আনেলকার গোলে চেলসি ২৩ মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার পর ৫১ মিনিটে পিকিয়ন পোর্টসমাউথকে সমতায় ফিরিয়েছিলেন। এর পরই ল্যাম্পার্ডের গোল। ওদিকে লিভারপুলের ম্যাচে এনগগের ৯ মিনিটের গোলের পর ব্যবধান দ্বিগুণ করেছিলেন তোরেস। অন্তিম মুহূর্তে একটি গোল শোধ দিয়েছিলেন উইগানের এন’জগবিয়া।
১৯৫৯ সালের ১৯ ডিসেম্বর লিভারপুলের দায়িত্ব নিয়েছিলেন শ্যাঙ্কলি। ৩টি লিগ শিরোপার সঙ্গে লিভারপুলকে প্রথম এফএ কাপ শিরোপা জেতানো শ্যাঙ্কলির লিভারপুলের দায়িত্ব নেওয়ার বার্ষিকী বলে লিভারপুলের কাছে পরশুর ম্যাচটির অন্য মাত্রা ছিল। অন্য মাত্রা পেয়েছিল দুই স্প্যানিশ কোচ রাফায়েল বেনিতেজ ও রবার্তো মার্টিনেজের মুখোমুখি লড়াই বলেও। যে লড়াইয়ে হারতে হয়েছে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের বর্তমানের সর্বকনিষ্ঠ কোচ ৩৬ বছর বয়সী মার্টিনেজকে।
তবে এই জয়ের পরও লিভারপুলের শীর্ষ চারে থাকাটা ঘোর অনিশ্চিত। চতুর্থ স্থানে থাকা অ্যাস্টন ভিলার চেয়ে এখনো ৫ পয়েন্ট পিছিয়ে লিভারপুল। এর পরও এই জয়টা লিভারপুল কোচ বেনিতেজের কাছে অনেক কিছু। ম্যাচ শেষে তিনি বললেন সে রকমই, ‘আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এক জয়। আমাদের এখন টানা ম্যাচ জয় খুব দরকার।’
ঠিকই বলেছেন বেনিতেজ। একমাত্র টানা ম্যাচ জিততে পারলেই হয়তো ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে গত কয়েক বছর ধরে ‘বিগ ফোরের’ যে আধিপত্য সেটা বজায় থাকবে। আর না হলে চার মৌসুম পর আবার চেলসি, ম্যানইউ, আর্সেনাল, লিভারপুলের পর অন্য কোনো ক্লাব চলে আসবে শীর্ষ চারে। চার মৌসুম আগে এই লিভারপুলকে পেছনে ফেলেই শীর্ষ চারে জায়গা করে নিয়েছিল এভারটন।
No comments