পার্ক গিউনের দ্রুত পদত্যাগের দাবি, ব্লু হাউসের কাছে বিক্ষুব্ধ জনস্রোত
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট পার্ক গিউন হির দ্রুত পদত্যাগের দাবিতে গতকাল শনিবার টানা ষষ্ঠ সাপ্তাহিক ছুটির দিনে সিউলে বিক্ষোভ করেছে লাখো মানুষ। এর আগের দিন বিরোধী তিন দল প্রেসিডেন্ট পার্ককে অভিশংসনের জন্য পার্লামেন্টে বিল উত্থাপন করে। সিউলে গতকাল বিক্ষুব্ধ জনতা প্রেসিডেন্টের বাসভবন ব্লু হাউসের প্রায় ১০০ মিটারের মধ্যে চলে চায়। তারা জনগণের উদ্দেশে প্রেসিডেন্টের দেওয়া তৃতীয় ক্ষমাপ্রার্থনা প্রত্যাখ্যান করে এবং তাঁর দ্রুত পদত্যাগের দাবি জানায়। কীভাবে ও কখন প্রেসিডেন্ট পদত্যাগ করবেন, তার সময়সীমাও পার্লামেন্টকে বেঁধে দিতে বলে বিক্ষুব্ধ জনতা।
প্রেসিডেন্ট পার্কের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ব্যক্তিগত স্বার্থ সিদ্ধির জন্য বন্ধু ছই ছন শেকে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত প্রভাবিত করার সুযোগ দিয়েছেন। সরকারের কাজে প্রেসিডেন্টের বন্ধুর হস্তক্ষেপের অভিযোগে জনমনে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। পার্লামেন্টে তোলা অভিশংসন বিলে বলা হয়, প্রভাব-সংক্রান্ত কেলেঙ্কারিতে প্রেসিডেন্ট পার্ক গিউন সংবিধান ও দণ্ডবিধির আইন লঙ্ঘন করেছেন। এই বিলে সই করেছেন ৩০০ আসনবিশিষ্ট দক্ষিণ কোরিয়ার ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির ১৭১ জন আইনপ্রণেতা। প্রেসিডেন্ট পার্ক গিউন দক্ষিণ কোরিয়ায় গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রথম কোনো নেতা, যিনি কেলেঙ্কারির ঘটনায় মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে ক্ষমতাচ্যুত হতে চলেছেন।
প্রেসিডেন্ট পার্কের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি ব্যক্তিগত স্বার্থ সিদ্ধির জন্য বন্ধু ছই ছন শেকে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত প্রভাবিত করার সুযোগ দিয়েছেন। সরকারের কাজে প্রেসিডেন্টের বন্ধুর হস্তক্ষেপের অভিযোগে জনমনে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। পার্লামেন্টে তোলা অভিশংসন বিলে বলা হয়, প্রভাব-সংক্রান্ত কেলেঙ্কারিতে প্রেসিডেন্ট পার্ক গিউন সংবিধান ও দণ্ডবিধির আইন লঙ্ঘন করেছেন। এই বিলে সই করেছেন ৩০০ আসনবিশিষ্ট দক্ষিণ কোরিয়ার ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির ১৭১ জন আইনপ্রণেতা। প্রেসিডেন্ট পার্ক গিউন দক্ষিণ কোরিয়ায় গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রথম কোনো নেতা, যিনি কেলেঙ্কারির ঘটনায় মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে ক্ষমতাচ্যুত হতে চলেছেন।
No comments