জেনে নিন গর্ভবতী অবস্থায় কি খেলে বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি পাবে
অনেক
সময় আমরা শুনে থাকি অপুষ্ট সন্তান হয়েছে। পরিবারের সবাই বলে মাকে অনেক
ভাল খাবার দেওয়া হয়েছে তারপরও বাচ্চা অপুষ্ট কেন হয়েছে।
এই কেনোর উত্তর যদি মানুষ গর্ভধারণের প্রথম দিকে খেয়াল করে তবে অপুষ্ট হয়ে জন্মগ্রহণ করার জন্য হাসপাতালে ১ বা ২ দিনের বাচ্চাগুলো মারা যেতো না। সাধারণত ২ কেজির কম ওজনের বাচ্চাগুলোকে জন্মের পর বাঁচানো খুব কঠিন হয়ে যায়। এদের মাঝে ৭০% বাচ্চা বেঁচে থাকার সম্ভাবনা থাকে।আর দেড় কেজির নিচের ওজনের বাচ্চাগুলো ৯৯% মারা যায়।
গর্ভধারণের ৭ মাস হলে মানুষ আলট্রাসোনো করে এটা জানতে আকুল হয়ে পড়ে যে কি সন্তান হবে। মাত্র ২০% মানুষ এটা জানতে চায় বাচ্চার ওজন কতো টুকু হয়েছে। কিন্তু এটা জানা খুব জরুরি। যদি ৭ মাসে বাচ্চার ওজন ১ কেজি বা তার বেশি হয় তবে বুঝতে হবে বাচ্চা ভাল মতো বেড়ে উঠছে কারণ শেষের ৩ মাসে বাচ্চার বৃদ্ধি বেশি হয়।
প্রথম ৬-৭ মাসে বাচ্চার বৃদ্ধি হার কম থাকে। ৭ মাসে বাচ্চার ওজন ৮০০-৯০০ গ্রাম হলেও চিন্তার কিছু নেই, এ ক্ষেত্রে মায়ের খাবারের দিকে আরো ভাল করে নজর দিতে হবে। তবে বাচ্চার ওজন এর কম হলে অবশ্যয় ডক্তারের পরামর্শ মেনে ভিটামিন জাতীয় ঔষুধ সেবন করতে হবে। দেখে নিন কোন খাবারগুলো খেলে বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি পাবে।
১।ছোলা: ছোলা খেলে ওজন বৃদ্ধি পায় এটা সবাই জানে। এটা হাই প্রোটিন যুক্ত যুক্ত খাবার যা গর্ভের সন্তানের ওজন বৃদ্ধি করে। ছোলার ঘুগনি বানিয়ে খান এনে সন্তান পুষ্টি পাবে। তবে পানিতে ভেজানো কাঁচা ছোলা একদম নয়।
২।মসুর ডাল: মসুর ডালে আছে হাই প্রোটিন ও শর্করা। এটি গর্ভের সন্তানের জন্য ভিষণ উপকারী। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় ২ কাপ মসুর ডাল রাখুন।
৩।নুডুলস: ডায়েট করলে যে নুডলস কে টাটা বলতে হয় এটা জানতে কারো বাকি নেই। মোটা ব্যক্তির জন্য এটা যেমন ক্ষতিকর তেমনি গর্ভবতী নারীর জন্য এটা আদর্শ খাবার। সপ্তাহে ৩-৪ দিন সকাল বা বিকেলের নাস্তায় নুডলস খান, আপনার গর্ভের সন্তানের ওজন দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।
৪।বাচ্চা মুরগি: অনেকের ধারণা দুধ বা ডিম বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি করবে। কিন্তু এটা ঠিক কথা না। দুধ ডিম খেতে বলা হয় শুধু মাকে সুস্থ রাখার জন্য,এটি বাচ্চার ওজন বৃদ্ধির সাথে সম্পর্কীত নয়। দুধ, ডিমের পাশাপাশি মাকে খাওয়াতে হবে বাচ্চা মুরগি বা কবুতরের মাংস। এটি বাচ্চার ওজন বৃৃদ্ধি করবে ও সন্তান জন্মদানের পর মাকে সুস্থ রাখবে।
৫।মাছ: বড় মাছ নয়, ছোট সামুদ্রিক বা নদীর মাছ বাচ্চার ওজন বৃদ্ধিতে ভিষণ কার্যকরি। যেমন: বাসপাতা, পাবদা, চিংড়ি, মায়া, মলা ইত্যাদি। তবে চিংড়ি মাছটা গর্ভবতী অবস্থায় বেশি উপকারী।
৬।আম: পাকা আম খুব দ্রুত বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি করে। যদি আমের মৌসুমে আপনি গর্ভবতী হয়ে থাকেন তবে এটি হবে আপনার ও আপনার বাচ্চার জন্য সব থেকে উৎকৃষ্ট খাবার।
৭।ঢেড়শ: সবুজ সবজির মধ্যে বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি করতে বেশি সাহায্য করে ঢেড়শ। তাই খাবার তালিকায় ঢেড়শ রাখতে ভুলবেন না। এতে আছে প্রচুর পরিমাণ আয়রণ।
৮।চিড়া: চিড়া যেমন শরীরের জন্য উপকারী তেমন বাচ্চার ওজন বৃ্দ্ধি করে।গর্ভবতী অবস্থায় অনেকের খুব বমি হয়, খেতে পারে না। তারা চিড়া ভিজিয়ে খেতে পারে। চিড়া বমি ভাব দূর করে। খাবারের রুচি বাড়ায় ও বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি করে।
এই কেনোর উত্তর যদি মানুষ গর্ভধারণের প্রথম দিকে খেয়াল করে তবে অপুষ্ট হয়ে জন্মগ্রহণ করার জন্য হাসপাতালে ১ বা ২ দিনের বাচ্চাগুলো মারা যেতো না। সাধারণত ২ কেজির কম ওজনের বাচ্চাগুলোকে জন্মের পর বাঁচানো খুব কঠিন হয়ে যায়। এদের মাঝে ৭০% বাচ্চা বেঁচে থাকার সম্ভাবনা থাকে।আর দেড় কেজির নিচের ওজনের বাচ্চাগুলো ৯৯% মারা যায়।
গর্ভধারণের ৭ মাস হলে মানুষ আলট্রাসোনো করে এটা জানতে আকুল হয়ে পড়ে যে কি সন্তান হবে। মাত্র ২০% মানুষ এটা জানতে চায় বাচ্চার ওজন কতো টুকু হয়েছে। কিন্তু এটা জানা খুব জরুরি। যদি ৭ মাসে বাচ্চার ওজন ১ কেজি বা তার বেশি হয় তবে বুঝতে হবে বাচ্চা ভাল মতো বেড়ে উঠছে কারণ শেষের ৩ মাসে বাচ্চার বৃদ্ধি বেশি হয়।
প্রথম ৬-৭ মাসে বাচ্চার বৃদ্ধি হার কম থাকে। ৭ মাসে বাচ্চার ওজন ৮০০-৯০০ গ্রাম হলেও চিন্তার কিছু নেই, এ ক্ষেত্রে মায়ের খাবারের দিকে আরো ভাল করে নজর দিতে হবে। তবে বাচ্চার ওজন এর কম হলে অবশ্যয় ডক্তারের পরামর্শ মেনে ভিটামিন জাতীয় ঔষুধ সেবন করতে হবে। দেখে নিন কোন খাবারগুলো খেলে বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি পাবে।
১।ছোলা: ছোলা খেলে ওজন বৃদ্ধি পায় এটা সবাই জানে। এটা হাই প্রোটিন যুক্ত যুক্ত খাবার যা গর্ভের সন্তানের ওজন বৃদ্ধি করে। ছোলার ঘুগনি বানিয়ে খান এনে সন্তান পুষ্টি পাবে। তবে পানিতে ভেজানো কাঁচা ছোলা একদম নয়।
২।মসুর ডাল: মসুর ডালে আছে হাই প্রোটিন ও শর্করা। এটি গর্ভের সন্তানের জন্য ভিষণ উপকারী। প্রতিদিনের খাবার তালিকায় ২ কাপ মসুর ডাল রাখুন।
৩।নুডুলস: ডায়েট করলে যে নুডলস কে টাটা বলতে হয় এটা জানতে কারো বাকি নেই। মোটা ব্যক্তির জন্য এটা যেমন ক্ষতিকর তেমনি গর্ভবতী নারীর জন্য এটা আদর্শ খাবার। সপ্তাহে ৩-৪ দিন সকাল বা বিকেলের নাস্তায় নুডলস খান, আপনার গর্ভের সন্তানের ওজন দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।
৪।বাচ্চা মুরগি: অনেকের ধারণা দুধ বা ডিম বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি করবে। কিন্তু এটা ঠিক কথা না। দুধ ডিম খেতে বলা হয় শুধু মাকে সুস্থ রাখার জন্য,এটি বাচ্চার ওজন বৃদ্ধির সাথে সম্পর্কীত নয়। দুধ, ডিমের পাশাপাশি মাকে খাওয়াতে হবে বাচ্চা মুরগি বা কবুতরের মাংস। এটি বাচ্চার ওজন বৃৃদ্ধি করবে ও সন্তান জন্মদানের পর মাকে সুস্থ রাখবে।
৫।মাছ: বড় মাছ নয়, ছোট সামুদ্রিক বা নদীর মাছ বাচ্চার ওজন বৃদ্ধিতে ভিষণ কার্যকরি। যেমন: বাসপাতা, পাবদা, চিংড়ি, মায়া, মলা ইত্যাদি। তবে চিংড়ি মাছটা গর্ভবতী অবস্থায় বেশি উপকারী।
৬।আম: পাকা আম খুব দ্রুত বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি করে। যদি আমের মৌসুমে আপনি গর্ভবতী হয়ে থাকেন তবে এটি হবে আপনার ও আপনার বাচ্চার জন্য সব থেকে উৎকৃষ্ট খাবার।
৭।ঢেড়শ: সবুজ সবজির মধ্যে বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি করতে বেশি সাহায্য করে ঢেড়শ। তাই খাবার তালিকায় ঢেড়শ রাখতে ভুলবেন না। এতে আছে প্রচুর পরিমাণ আয়রণ।
৮।চিড়া: চিড়া যেমন শরীরের জন্য উপকারী তেমন বাচ্চার ওজন বৃ্দ্ধি করে।গর্ভবতী অবস্থায় অনেকের খুব বমি হয়, খেতে পারে না। তারা চিড়া ভিজিয়ে খেতে পারে। চিড়া বমি ভাব দূর করে। খাবারের রুচি বাড়ায় ও বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি করে।
No comments