সচিবদের দাবি-দাওয়া শুনে প্রধানমন্ত্রী বললেন প্রশাসনে গতি আনুন by আশরাফুল হক রাজীব
সচিবদের নানা রকম দাবি-দাওয়া ও আবদারের কথা শোনার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রশাসন আরো গতিশীল করে তোলার কাজে মনোযোগী হওয়ার। এর আগে সচিবরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে নিজেদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর দাবি জানান।
তাঁরা নিজেদের ব্যবহারের গাড়ির জন্য মনোগ্রাম খচিত পতাকা চান। ভারপ্রাপ্ত সচিবরা তাঁদের ভারমুক্ত করার দাবি জানান। যত দ্রুত সম্ভব আদালত অবমাননা সম্পর্কিত আইন প্রণয়ন করে তাঁদের সুরক্ষার দাবিও করেছেন। পদ না থাকার পরও পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তাদের দ্রুত পদায়নের ব্যবস্থা করতে তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন। একজন সচিব বেতন বাড়ানোর দাবি করেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে। আর এসব দাবি উত্থাপিত হয় গতকাল বুধবার সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত সচিব সভায়। সভা সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর আগেও একাধিকবার প্রশাসনকে গতিশীল করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে তাঁর কার্যালয়ের সচিবও প্রশাসন গতিশীল করার লিখিত নির্দেশনা দিয়ে ব্যর্থ সচিবদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন। সম্প্রতি কয়েকজন মন্ত্রীও প্রশাসনের গতিহীনতার সমালোচনা করেছেন। এ লক্ষ্যে দফায় দফায় উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা সফল হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে।
ইতিপূর্বে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে সচিবদের চিঠি দিয়ে প্রশাসনের কাজে গতি আনার তাগিদ দেওয়া হয়। তাতে বলা হয়, মন্ত্রণালয়গুলো যথাযথ দ্রুততার সঙ্গে তাদের দায়িত্ব পালন করছে না বিধায় প্রধানমন্ত্রী উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোল্লা ওয়াহিদুজ্জামান স্বাক্ষরিত এ চিঠিতে মন্ত্রণালয়ের কাজে গতি আনার জন্য অধীন কর্মকর্তাদের কাজের ওপর নজর রেখে তাঁদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য সচিবদের নির্দেশনা দেওয়া হয়। ব্যর্থ কর্মকর্তাদের চিহ্নিত করে প্রয়োজনে ব্যবস্থা নিতেও বলা হয়।
গতকালের সভায় প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে সচিবদের সহায়তা চেয়ে বলেন, 'এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি চাই না।' এ সময় তিনি অগণতান্ত্রিক সরকারের সময় অর্থনৈতিক সূচক পিছিয়ে পড়ার দৃষ্টান্ত তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রী প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণসহ স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে সাধারণ মানুষের কাছে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেন। কর্মকর্তাদের দক্ষতা বাড়াতে প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগে প্রশিক্ষণ সেল গঠনেরও নির্দেশ দেন তিনি। পাশাপাশি সরকারের আইনি সক্ষমতা বাড়াতে বিদ্যমান পদ্ধতির পাশাপাশি স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস গঠনের বিষয়েও মত দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। মাঠপর্যায়ে সচিবদের পরিদর্শন বাড়ানোর নির্দেশ দিয়ে তিনি তাঁদের ঘন ঘন প্রকল্প এলাকায় যেতে বলেন। তিনি বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় যেকোনো পদক্ষেপ নিতে হবে। কালক্ষেপণ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। সভায় প্রধানমন্ত্রী প্রশাসনের অদক্ষ কর্মকর্তাদের চিহ্নিত করতে বলেছেন। তিনি প্রত্যেক কর্মকর্তাকে বছরে কমপক্ষে ১০০ ঘণ্টা প্রশিক্ষণ নেওয়া বাধ্যতামূলক করারও নির্দেশ দেন।
মহাজোট সরকারের গত তিন বছর আট মাসে ১১টি সচিব সভা হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি সভায় প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। গতকালের সভায় ৬৯ জন সচিব অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে ২৮ জন বিভিন্ন ইস্যুতে কথা বলেন। সকাল ১১টায় শুরু হয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সচিব সভা চলে। সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোশাররাফ হোসাইন ভূঁইয়া সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
নিজেদের গাড়িতে মনোগ্রাম খচিত পতাকা চাওয়ার কারণ জানতে চাইলে একজন সচিব নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে বলেন, অনেক অনুষ্ঠানে পতাকা দেখে গাড়ি নিয়ে ঢুকতে দেওয়া হয়। বিচারপতিদের গাড়িতে নিজস্ব পতাকা রয়েছে। পুলিশ বা সশস্ত্র বাহিনীর জন্যও আলাদা মনোগ্রাম খচিত পতাকা রয়েছে। অনেক অনুষ্ঠানে বিচারপতি, সশস্ত্র বাহিনী বা পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের গাড়ি নিয়ে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়; কিন্তু সচিবদের গাড়ি নিয়ে ঢুকতে দেওয়া হয় না। এই বৈষম্য দূর করার জন্য নিজেদের গাড়ির জন্য তাঁরা মনোগ্রাম খচিত পতাকা চেয়েছেন।
সভায় মন্ত্রণালয়ের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং নতুন নতুন কর্মকর্তার পদায়নের কারণে প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু সচিবালয়ে সৃষ্ট 'স্থান সংকট' নিরসনে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়েছেন সচিবরা। প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন।
গত ফেব্রুয়ারি মাসে সরকার তিন স্তরে সহস্রাধিক কর্মকর্তার পদোন্নতি দেয়। দেওয়ার মতো পদ না থাকার পরও তাঁদের আগের পদে রেখেই পদোন্নতি দেওয়া হয়। গতকালের সভায় সচিবরা পদোন্নতিপ্রাপ্তদের দ্রুত পদায়নের দাবি জানান।
উল্লেখ্য, পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তারাও গত ফেব্রুয়ারি মাসে সরকারকে চাপে রেখে পদোন্নতি নিয়েছিলেন। এসব পদোন্নতি নিয়ে প্রশাসন ক্যাডার ছাড়া অন্য ২৭টি ক্যাডারে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়েছে। সম্প্রতি বিসিএস সমন্বয় কমিটি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে এসব পদোন্নতি দেওয়ার বিরোধিতা করেছে।
গতকালের সভায় প্রধানমন্ত্রী তাঁর সূচনা বক্তব্যে দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া এবং বিভাগীয় অডিট আপত্তি দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন। সচিবদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দুর্নীতি দমনে সরকারের সচিব হিসেবে আপনাদেরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। নিজ নিজ মন্ত্রণালয় বা বিভাগে কঠোর নজরদারির মাধ্যমে দুর্নীতিমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করুন। বিভিন্ন সেবা খাত থেকে সেবাপ্রাপ্তির কোনো কোনো ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। জনগণের ভোগান্তি লাঘবে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নিন। মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে নিয়মিত মনিটরিং করা হলে এসব সেবা প্রতিষ্ঠানের সেবার মান আরো উন্নত করা সম্ভব। আবাসন, শিল্প ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ভূমি ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতিবছর ০.৫ শতাংশ হারে কৃষিজমি হ্রাস পাচ্ছে। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেন তিনি।
উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর আগেও একাধিকবার প্রশাসনকে গতিশীল করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে তাঁর কার্যালয়ের সচিবও প্রশাসন গতিশীল করার লিখিত নির্দেশনা দিয়ে ব্যর্থ সচিবদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন। সম্প্রতি কয়েকজন মন্ত্রীও প্রশাসনের গতিহীনতার সমালোচনা করেছেন। এ লক্ষ্যে দফায় দফায় উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা সফল হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে।
ইতিপূর্বে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে সচিবদের চিঠি দিয়ে প্রশাসনের কাজে গতি আনার তাগিদ দেওয়া হয়। তাতে বলা হয়, মন্ত্রণালয়গুলো যথাযথ দ্রুততার সঙ্গে তাদের দায়িত্ব পালন করছে না বিধায় প্রধানমন্ত্রী উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোল্লা ওয়াহিদুজ্জামান স্বাক্ষরিত এ চিঠিতে মন্ত্রণালয়ের কাজে গতি আনার জন্য অধীন কর্মকর্তাদের কাজের ওপর নজর রেখে তাঁদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য সচিবদের নির্দেশনা দেওয়া হয়। ব্যর্থ কর্মকর্তাদের চিহ্নিত করে প্রয়োজনে ব্যবস্থা নিতেও বলা হয়।
গতকালের সভায় প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে সচিবদের সহায়তা চেয়ে বলেন, 'এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি চাই না।' এ সময় তিনি অগণতান্ত্রিক সরকারের সময় অর্থনৈতিক সূচক পিছিয়ে পড়ার দৃষ্টান্ত তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রী প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণসহ স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে সাধারণ মানুষের কাছে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেন। কর্মকর্তাদের দক্ষতা বাড়াতে প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগে প্রশিক্ষণ সেল গঠনেরও নির্দেশ দেন তিনি। পাশাপাশি সরকারের আইনি সক্ষমতা বাড়াতে বিদ্যমান পদ্ধতির পাশাপাশি স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস গঠনের বিষয়েও মত দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। মাঠপর্যায়ে সচিবদের পরিদর্শন বাড়ানোর নির্দেশ দিয়ে তিনি তাঁদের ঘন ঘন প্রকল্প এলাকায় যেতে বলেন। তিনি বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় যেকোনো পদক্ষেপ নিতে হবে। কালক্ষেপণ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। সভায় প্রধানমন্ত্রী প্রশাসনের অদক্ষ কর্মকর্তাদের চিহ্নিত করতে বলেছেন। তিনি প্রত্যেক কর্মকর্তাকে বছরে কমপক্ষে ১০০ ঘণ্টা প্রশিক্ষণ নেওয়া বাধ্যতামূলক করারও নির্দেশ দেন।
মহাজোট সরকারের গত তিন বছর আট মাসে ১১টি সচিব সভা হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি সভায় প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। গতকালের সভায় ৬৯ জন সচিব অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে ২৮ জন বিভিন্ন ইস্যুতে কথা বলেন। সকাল ১১টায় শুরু হয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সচিব সভা চলে। সভা শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোশাররাফ হোসাইন ভূঁইয়া সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
নিজেদের গাড়িতে মনোগ্রাম খচিত পতাকা চাওয়ার কারণ জানতে চাইলে একজন সচিব নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে বলেন, অনেক অনুষ্ঠানে পতাকা দেখে গাড়ি নিয়ে ঢুকতে দেওয়া হয়। বিচারপতিদের গাড়িতে নিজস্ব পতাকা রয়েছে। পুলিশ বা সশস্ত্র বাহিনীর জন্যও আলাদা মনোগ্রাম খচিত পতাকা রয়েছে। অনেক অনুষ্ঠানে বিচারপতি, সশস্ত্র বাহিনী বা পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের গাড়ি নিয়ে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়; কিন্তু সচিবদের গাড়ি নিয়ে ঢুকতে দেওয়া হয় না। এই বৈষম্য দূর করার জন্য নিজেদের গাড়ির জন্য তাঁরা মনোগ্রাম খচিত পতাকা চেয়েছেন।
সভায় মন্ত্রণালয়ের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং নতুন নতুন কর্মকর্তার পদায়নের কারণে প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু সচিবালয়ে সৃষ্ট 'স্থান সংকট' নিরসনে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়েছেন সচিবরা। প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন।
গত ফেব্রুয়ারি মাসে সরকার তিন স্তরে সহস্রাধিক কর্মকর্তার পদোন্নতি দেয়। দেওয়ার মতো পদ না থাকার পরও তাঁদের আগের পদে রেখেই পদোন্নতি দেওয়া হয়। গতকালের সভায় সচিবরা পদোন্নতিপ্রাপ্তদের দ্রুত পদায়নের দাবি জানান।
উল্লেখ্য, পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তারাও গত ফেব্রুয়ারি মাসে সরকারকে চাপে রেখে পদোন্নতি নিয়েছিলেন। এসব পদোন্নতি নিয়ে প্রশাসন ক্যাডার ছাড়া অন্য ২৭টি ক্যাডারে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়েছে। সম্প্রতি বিসিএস সমন্বয় কমিটি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে এসব পদোন্নতি দেওয়ার বিরোধিতা করেছে।
গতকালের সভায় প্রধানমন্ত্রী তাঁর সূচনা বক্তব্যে দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া এবং বিভাগীয় অডিট আপত্তি দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন। সচিবদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দুর্নীতি দমনে সরকারের সচিব হিসেবে আপনাদেরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। নিজ নিজ মন্ত্রণালয় বা বিভাগে কঠোর নজরদারির মাধ্যমে দুর্নীতিমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করুন। বিভিন্ন সেবা খাত থেকে সেবাপ্রাপ্তির কোনো কোনো ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। জনগণের ভোগান্তি লাঘবে দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা নিন। মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে নিয়মিত মনিটরিং করা হলে এসব সেবা প্রতিষ্ঠানের সেবার মান আরো উন্নত করা সম্ভব। আবাসন, শিল্প ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ভূমি ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতিবছর ০.৫ শতাংশ হারে কৃষিজমি হ্রাস পাচ্ছে। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেন তিনি।
No comments