শিল্পি- শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদের সৃষ্টিসমগ্র by মোবাশ্বির আলম মজুমদার
বাংলাদেশের প্রথম সারির প্রবীণ চারুশিল্পীদের অন্যতম সফিউদ্দীন আহমেদ। তাঁকে এ দেশের আধুনিক ছাপচিত্রের জনকও বলা হয়। বিশ শতকের প্রথমার্ধ থেকে আধুনিক ছাপচিত্র নিয়ে সর্বভারতীয় পর্যায়ে যে কয়জন শিল্পী পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে উৎকর্ষ সাধন করেছেন, সফিউদ্দীন আহমেদ তাঁদের অন্যতম। ছাপচিত্রের বাইরে তৈলচিত্র ও রেখাচিত্র নিয়ে সমান দক্ষতায় কাজ করেছেন তিনি।
কাজ করেছেন কাঠখোদাই, এচিং, ড্রাইপয়েন্ট, মেটাল এনগ্রেভিং এচিং, অ্যাকুয়াটিন্ট প্রভৃতি মাধ্যমে। তাঁর মতো নিবিড়ভাবে শিল্পে মগ্ন থাকা শিল্পী বাংলাদেশের শিল্পকলার ইতিহাসে বিরল।
কাজ করেছেন কাঠখোদাই, এচিং, ড্রাইপয়েন্ট, মেটাল এনগ্রেভিং এচিং, অ্যাকুয়াটিন্ট প্রভৃতি মাধ্যমে। তাঁর মতো নিবিড়ভাবে শিল্পে মগ্ন থাকা শিল্পী বাংলাদেশের শিল্পকলার ইতিহাসে বিরল।
সফিউদ্দীন আহমেদের জন্ম ১৯২২ সালের ২৩ জুন। নিমগ্ন চিত্তের ৮৮ বছর বয়সি এই ধ্যানী শিল্পীর সৃষ্টিসমগ্র নিয়ে বেঙ্গল গ্যালারি অব ফাইন আর্টস আয়োজন করেছে এক বর্ণাঢ্য প্রদর্শনীর। প্রদর্শনীর প্রথম পর্ব উদ্বোধন করা হয়েছে গত ২৬ নভেম্বর, চলবে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। দ্বিতীয় পর্বের প্রদর্শনী শুরু হবে ৯ ডিসেম্বর, শেষ হবে ২৩ ডিসেম্বর। প্রথম পর্বে প্রদর্শিত হচ্ছে ছাপচিত্রসমূহ এবং শেষ পর্বে প্রদর্শিত হবে রেখাচিত্র ও তৈলচিত্রসমূহ। দেশের শিল্পরসিক, দর্শক, শিল্পবোদ্ধাগণ তাঁর বাহাত্তর বছরের সৃষ্টিসম্ভার দেখতে পাবেন এই প্রদর্শনীতে।
সফিউদ্দীন আহমেদ ১৯৩৬ সালে কলকাতা আর্ট স্কুল থেকে পাস করেন। বয়স ৮৮ বছর হলেও শিল্পের জন্য নিজের জীবনকে গভীরভাবে নিয়োজিত রেখেছেন। কিন্তু তাঁর কাজ প্রদর্শনের ব্যাপারে তিনি বরাবরই তেমন উৎসাহী নন। এ পর্যর্ন্ত তিনি মাত্র দুটি একক প্রদর্শনী করেছেন; প্রথমটি ১৯৫৯ সালে লন্ডনে, দ্বিতীয়টি ঢাকায় ২০০৮ সালে শুধু রেখাচিত্র নিয়ে।
১৯৪৬-৪৭ সালে দুটি পুরস্কার তাঁর ছাপচিত্রের ক্ষেত্রে অধিকতর মুন্সিয়ানার প্রমাণ মেলে। নয়াদিলিস্নর 'দি অল ইন্ডিয়া ফাইন আর্টস অ্যান্ড ক্রাফট্স সোসাইটি'র উদ্যোগে আয়োজিত আন্তর্জাতিক সমকালীন চারুকলা প্রদর্শনী-১৯৪৬ কাঠখোদাই করা 'সাঁওতাল মেয়ে' চিত্রে। ছবিটির অংকনরীতি পাশ্চাত্য ধারার। বিষয় হিসেবে ধরা পড়েছে ভারতীয় সাঁওতাল রমণীর জীবনাচরণ। দ্বিতীয় পুরস্কারটি শিল্পী সফিউদ্দীন আহমেদ পান ১৯৪৭ সালে নয়াদিলিস্নতে আন্তঃএশীয় চারুকলা প্রদর্শনীতে। ছবিটি অ্যাকুয়াটিন্ট মাধ্যমে অাঁকা। ১৯৪৫ সালে ছবিটি সাদা-কালো বিভাগে (এচিং ও ড্রইং) প্রথম পুরস্কার লাভ করে।
১৯৫৬ সালে লন্ডনে উচ্চশিক্ষা লাভের পূর্ব পর্যন্ত ছাত্রজীবনেই তিনি শুরু করেছিলেন কাঠখোদাইয়ের চর্চা। লিথোগ্রাফি ও মু্যরাল পেইন্টিংয়ের চর্চা করেছেন প্রয়োজনের তাগিদে। এচিং মাধ্যমে উচ্চতর শিক্ষালাভের পর এচিং অ্যাকুয়াটিন্ট লিনোকাট, লিফটগ্রাউন্ড ডিপ এচ ইত্যাদি বিভিন্ন মাধ্যমের মিশ্রণের সাহায্যে তিনি তাঁর কাজকে সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে নিয়েছেন। লন্ডনে গিয়ে তিনি একটি নতুন মাধ্যমে ছবি অাঁকা রপ্ত করেন, সেটা হচ্ছে কপার এনগ্রেভিং। কপার এনগ্রেভিংয়ের মাধ্যমেও শিল্পীর বেশকিছু কাজ দেখা যায়। লন্ডনে যাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত তাঁর ছবিতে অবয়বধর্মী বিষয়গুলো প্রাধান্য পেত। বিশশতকের মাঝামাঝি সময়ে এসে শিল্পী তাঁর বিষয়ে নানা ইমেজ দর্শকদের সামনে তুলে ধরেন। ছাপচিত্রে সূক্ষ্ম রেখার পাশাপাশি পুরু রেখার ব্যবহার তাঁর বিমূর্ত রেখাধর্মী কাজে প্রতিফলিত হয়। স্থূল বা মোটা রেখার ব্যবহার শুরু করার পর থেকে তাঁর ছবির গতিপ্রকৃতিরও পরিবর্তন ঘটে। নানা মাত্রিকতায় ঋদ্ধ হয় তার শিল্পসৃষ্টি। স্বাধীনতা-উত্তর ও স্বাধীনতা-পরবর্তীকালেও এ ধারা তাঁর কাজে ব্যবহূত হতে থাকে। এর পরবর্তী সময়ে তাঁর শিল্পমানসে যুদ্ধের ভয়াবহতার ছাপকে তিনি বিধৃত করেছেন প্রতীকী রূপে। সেই সময়কার ছবির করণকৌশল ও আকৃতিগত উপস্থাপনের বিষয় হিসেবে ছিল চোখ। ষাটের দশকে তাঁর ছবিতে চোখের আদলের ব্যবহার শুরু হয়। 'বিক্ষুব্ধ মাছ' শীর্ষক ছবিতে মাছের চোখ প্রকাশের মধ্য দিয়ে তাঁর মনে আন্দোলিত বিক্ষুব্ধাবস্থাকে প্রকাশ করে। আশির দশকের মাঝামাঝি তিনি চোখের মোটিফে অনেকগুলো ড্রইং ও এচিং অ্যাকুটিন্ট মাধ্যমে কাজ করেন। তাঁর অাঁকা 'একাত্তরের স্মরণে', 'একাত্তরের স্মৃতি', 'কান্না', 'একুশে স্মরণে' শীর্ষক ছবিগুলোয় বিক্ষুব্ধ মনের প্রতিচ্ছবি ধরা দেয়। সব মাধ্যমকে একসাথে ব্যবহার করে তিনি ১৯৮৫ সালে পরীক্ষা-নিরীক্ষার চূড়ান্ত রূপ দেখিয়েছেন 'জলের নিনাদ' ছবিতে। ছাপচিত্রের বিভিন্ন মাধ্যম একসঙ্গে ব্যবহারের ফলে এ ছবিতে দৃশ্যমান হয়েছে সংগীতের সুরমূর্ছনার রূপকল্প। এ ছবিতে একসাথে ব্যবহূত হয়েছে ড্রাইপয়েন্ট, ডিপএচ, এনগ্রেভিং, সফটগ্রাউন্ড মেজোটিন্ট, অ্যাকুয়াটিন্ট, সুগার অ্যাকুয়াটিন্ট। কলকাতা আর্ট স্কুলে অধ্যয়নকালে উডকাট এবং উড-এনগ্রেভিং দুটি মাধ্যমের কাজই তিনি রপ্ত করেছিলেন। কিন্তু তিনি উড-এনগ্রেভিং বিষয়ে অধিকতর মনোযাগী হয়ে ওঠেন। আলো-ছায়ার খেলা, রেখার সূক্ষ্ম কারুকাজ, আলো-ছায়ার নানা মাত্রিক খেলা শিল্পীর কাজকে আরো বেশি বাস্তবমুখী করে তুলতো। সে কারণেই শিল্পী এ মাধ্যমটিকে নিবিড়ভাবে গ্রহণ করেছেন। উড-এনগ্রেভিংয়ে শিল্পী সফিউদ্দীনের প্রথম কাজ 'ঘরে ফেরা' বা 'বাড়ি ফেরা' (১৯৪৩)। প্রকৃতির সাথে মেলবন্ধনের সুর; সেটি এ ছবিতে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। 'সাঁওতাল মেয়ে' সফিউদ্দীন আহমেদের অন্য আরেকটি বিখ্যাত কাজ। সাঁওতাল রমণী দৈনন্দিন জীবনযাপনের অংশ কলসীতে পানি ভরানোর দৃশ্যকে অপূর্ব ছন্দে শিল্পী ছন্দায়িত করেছেন। চিত্রের ভূমিতে আলো-ছায়ার খেলা এ ছবিকে আরো প্রাঞ্জল করেছে। নরম কোমল রোদের আলোকে শিল্পী সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম রেখার মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন।
১৯৪৪ সালে ড্রাইপয়েন্টে অাঁকা তাঁর ছবি 'দুমকা' প্রকৃতিতে ছড়িয়ে থাকা বিক্ষিপ্ত কিন্তু গোছানো গাছগাছালি ও সাঁওতালি মেয়েদের নিরন্তর পথচলাকে সূক্ষ্ম রেখায় ফুটিয়ে তুলেছেন। ১৯৪৫ সালে ড্রাইপয়েন্টে অাঁকা আরেকটি ছবি 'শান্তি নিকেতনের দৃশ্যপট'। এটিও শান্তি নিকেতনের আঙ্গিনায় সে সময়ে পথচলা গরুর গাড়ির সারি ও সারিবদ্ধ তালগাছের আকাশ ছোঁয়ার গল্পকে চিত্রিত করেছেন। ১৯৫৫ সালে তিনি ঢাকার স্বামীবাগে বাস করতেন। 'বন্যা-আক্রান্ত স্বামীবাগ' ছবিতে বন্যা-আক্রান্ত সে সময়কার স্বামীবাগকে তিনি এঁকেছেন এচিং ও অ্যাকুয়াটিন্ট মাধ্যমে। ১৯৫৭ সালে চোখের আদল ব্যবহার করে জ্যামিতিক বিশুদ্ধ বিমূর্ততা অাঁকতে শুরু করেন। মাধ্যম হচ্ছে কপার এনগ্রেভিং (তাম্রতক্ষণ)। এ প্রণালিতে শিল্পী কিছু সময় কাজ করার পর সফটগ্রাউন্ড কপার এগ্রেভিংয়ে 'হলুদ মাছধরার জাল' শিরোনামে এঁকেছেন জ্যামিতিক কৌণিক রেখার মাধ্যমে প্রকৃতির বিচিত্র বুনট। কপার এনগ্রেভিং মাধ্যমে ১৯৫৭ সালে এঁকেছেন 'জেলেদের স্বপ্ন'। এখানে চোখের আদলের ব্যবহার মুখ্য। চোখকে ঘিরে ছন্দায়িত রেখার গতিশীলতা পুরো ছবিতে দোলা দেয়। ১৯৫৮ সালে এচিং মাধ্যমে 'বন্যা-আক্রান্ত গ্রাম' এঁকেছেন এচিং মাধ্যমে। এ ছবিতে স্থূল রেখার ব্যবহার দ্রুত বিষয়বস্তুকে আলাদা করে ছবির জমিন থেকে। অন্ধকারাচ্ছন্ন নদী; সন্ধ্যার পরের সময়টুকুকে ধরেছেন 'বন্যা' ছবিতে। সফটগ্রাউন্ড অ্যাকুয়াটিন্ট মাধ্যমে ছবিটি শিল্পী এঁকেছেন ১৯৫৯ সালে। ১৯৬২ সালের দিকে তাঁর ছবিতে রঙের ঔজ্বল্য খুঁজে পাওয়া যায়, সেই সাথে গাঢ় কালো রেখার মধ্যে কমলা ও নীলের স্ফূরণে নদী, মাছ, জেলে সব প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। ১৯৬৪ সালে করা
'রাগান্বিত মাছ' ছবিতে মাছের পুরো অবয়ব ও রঙের পাশাপাশি কাগজের সাদা রঙের সামঞ্জস্যপূর্ণ ব্যবহার পরিলক্ষিত হয়। ১৯৬৬-৬৭ সালে শিল্পী নিরবচ্ছিন্নভাবে একই করণকৌশলে বিষয় অপরিবর্তিত রেখে তাঁর কাজ অব্যাহত রাখেন। ১৯৬৮ সালে অাঁকা 'ওয়েভ' ছবিতে পূর্ণমাত্রায় রঙের উপস্থিতির পাশাপাশি স্থূল বৃত্তাকার কালো রঙের উপস্থিতি পাওয়া যায়। ১৯৮০ সালে কপার এনগ্রেভিংয়ে এঁকেছেন 'কান্না'। ছবিটির বাদামি জমিনে চোখের নানা মাত্রিক রেখাধর্মী অবয়ব অন্তর্গত কান্নারই পরিস্ফুটন। 'জলের শব্দ' ছবিটি এঁকেছেন ১৯৮৫ সালে। সাদা ঘন বুনটের উপস্থিতি পুরো ছবিটিতে জলের কম্পনের মাধুর্য ফুটে উঠেছে। 'স্মৃতি ১৯৭১' ছবিটি এঁকেছেন কপার এনগ্রেভিংয়ে। একাত্তরের নির্মম হত্যাযজ্ঞ শিল্পীকে চোখের জল আর বিমর্ষতাই দেখিয়েছিল, সেই নির্মমতাকে পুরো ছবিতে প্রকাশ করেছেন চোখের আদল দিয়ে। আরেকটি ছবি ২০০২ সালে অাঁকা 'স্মৃতি ১৯৭১', যে ছবিতে শিল্পী নিজের আত্মপ্রতিকৃতির সাথে চোখের আদলের সংযুক্তি অন্তর্গত বেদনাকেই প্রকাশ করেছে। ১৯৫৮ সালের পর সরু-মোটা নানা তীক্ষ্ন রেখার অসাধারণ ছান্দিক ব্যবহার ১৯৮০ সালের কাজে আবার পরিলক্ষিত হয়। 'কান্না' ছবিতে শিল্পীর এই তীব্র আর্তনাদের বহিঃপ্রকাশ প্রতিফলিত হয়েছে। 'কান্না' সৃষ্টির মধ্য দিয়ে সফিউদ্দিন আহমেদের চোখ নতুন মাত্রা এনে দিয়েছে। ১৯৮৭ সালে 'একুশে স্মরণে' এঁকেছেন শিল্পী। ৫২-এর ভাষা-আন্দোলনের তীব্র গতিময়তা সেই সাথে ভাষার জন্য জীবন উৎসর্গীকৃত শহীদের মায়ের চোখের জলকেই প্রতীকী রূপে এ ছবিতে শিল্পী উপস্থাপন করেছেন। আমাদের জাতীয় ইতিহাসের দুই অধ্যায় '৫২ ও '৭১ নিয়ে শিল্পীর যে সৃষ্টি, তাতে শিল্পীমানসপটে বিষাদের ব্যঞ্জনা, অশ্রুসজল অবয়ব প্রোথিত ছিল, তা-ই ফুটিয়ে তুলেছেন।
=========================
সাহিত্যালোচনা- তান তুয়ান এঙের উপন্যাস দ্য গিফট গিফট অব রেইন খবর- বন্ধ তাবানীতে লোক নিয়োগ ইতিহাস- আমাদের ভাববিশ্ব ও বৌদ্ধবিহার স্মৃতি ও ইতিহাস- ঢাকায় আমার প্রথম তিন দিনের স্মৃতিরোমন্থন আলোচনা- একমাত্র প্রবাল দ্বীপটি কি হারিয়ে যাবে আলোচনা- বাংলাদেশের সমাজ : মধ্যবিত্ত সমাচার গল্প- দূর গাঁয়ের গল্প সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠা সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠাই কবির তপস্যা পাঁচ গাড়িসহ দুই ছেলের মালপত্র বুঝে নেওয়া হলো আজ বাকিগুলো গল্প- 'কোনো এক গাঁয়ের বিয়ে' গল্প- মৌরস ভৌরস শিল্পি- ড্রয়িং, স্কেচ না পূর্ণাঙ্গ চিত্রকর্ম গল্পসল্প- নারী শিক্ষা মন্দির স্মৃতি ও গল্প- ছিন্নস্মৃতি স্মৃতি ও গল্প- স্কুল জীবনে বাঁকুড়া, জলপাইগুড়ি ও যশোর ফিচার- তাঁহাদের দান ফিচার- ডায়ানার আংটি গল্প- 'অভিমান' গল্প- 'মাটির ব্যাংক' গল্পসল্প- 'সাগরকে যাঁরা পোষ মানালেন' স্মরণ- 'আমাদের সেলিনা আপা' আলোচনা- 'বেতন-ভাতা না নেওয়ার ‘নীতিগত’ সিদ্ধান্ত নয় কেন? ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ পরীক্ষা করছে নরওয়ে খালেদার মালপত্র আজ বুঝিয়ে দেওয়া হবে আলোচনা- 'পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি ও অশান্তির মনস্তত্ত্ব' সাক্ষাৎকার- পাহাড়ে পাহাড়িদের সংখ্যালঘু করা হচ্ছে আলোচনা- 'শান্তিচুক্তির ১৩ বছর' রাজনৈতিক আলোচনা- 'উন্মত্ত নৈরাজ্যের শক্তি বনাম সোনালি সম্ভাবনা' আলোচনা- ''ট্রানজিট' না 'করিডোর' না 'কানেকটিভিটি'
দৈনিক ইত্তেফাক এর সৌজন্যে
লেখকঃ মোবাশ্বির আলম মজুমদার
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
সাহিত্যালোচনা- তান তুয়ান এঙের উপন্যাস দ্য গিফট গিফট অব রেইন খবর- বন্ধ তাবানীতে লোক নিয়োগ ইতিহাস- আমাদের ভাববিশ্ব ও বৌদ্ধবিহার স্মৃতি ও ইতিহাস- ঢাকায় আমার প্রথম তিন দিনের স্মৃতিরোমন্থন আলোচনা- একমাত্র প্রবাল দ্বীপটি কি হারিয়ে যাবে আলোচনা- বাংলাদেশের সমাজ : মধ্যবিত্ত সমাচার গল্প- দূর গাঁয়ের গল্প সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠা সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠাই কবির তপস্যা পাঁচ গাড়িসহ দুই ছেলের মালপত্র বুঝে নেওয়া হলো আজ বাকিগুলো গল্প- 'কোনো এক গাঁয়ের বিয়ে' গল্প- মৌরস ভৌরস শিল্পি- ড্রয়িং, স্কেচ না পূর্ণাঙ্গ চিত্রকর্ম গল্পসল্প- নারী শিক্ষা মন্দির স্মৃতি ও গল্প- ছিন্নস্মৃতি স্মৃতি ও গল্প- স্কুল জীবনে বাঁকুড়া, জলপাইগুড়ি ও যশোর ফিচার- তাঁহাদের দান ফিচার- ডায়ানার আংটি গল্প- 'অভিমান' গল্প- 'মাটির ব্যাংক' গল্পসল্প- 'সাগরকে যাঁরা পোষ মানালেন' স্মরণ- 'আমাদের সেলিনা আপা' আলোচনা- 'বেতন-ভাতা না নেওয়ার ‘নীতিগত’ সিদ্ধান্ত নয় কেন? ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ পরীক্ষা করছে নরওয়ে খালেদার মালপত্র আজ বুঝিয়ে দেওয়া হবে আলোচনা- 'পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি ও অশান্তির মনস্তত্ত্ব' সাক্ষাৎকার- পাহাড়ে পাহাড়িদের সংখ্যালঘু করা হচ্ছে আলোচনা- 'শান্তিচুক্তির ১৩ বছর' রাজনৈতিক আলোচনা- 'উন্মত্ত নৈরাজ্যের শক্তি বনাম সোনালি সম্ভাবনা' আলোচনা- ''ট্রানজিট' না 'করিডোর' না 'কানেকটিভিটি'
দৈনিক ইত্তেফাক এর সৌজন্যে
লেখকঃ মোবাশ্বির আলম মজুমদার
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
No comments