নেহরা-জহিরের মারামারি!
কোচ গ্যারি কারস্টেনকে খুবই ভালোবাসেন ভারতীয় দলের ক্রিকেটাররা। তবে পরশুর ঘটনার পর ভালোবাসা কতটুকু থাকবে, সন্দেহ আছে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইট থেকে ভারতের বিদায়ে ভীষণই ক্ষুব্ধ কারস্টেন। সংবাদমাধ্যমের খবর, সেই ক্ষোভ তিনি সরাসরি জানিয়ে দিয়েছেন ক্রিকেটারদেরও।
পরশু সকালে দলের সিনিয়র খেলোয়াড়দের সঙ্গে আলাদা আলাদা কথা বলেছেন কারস্টেন। পরে বসেছেন পুরো দলের সঙ্গেই। এমনিতে মৃদুভাষী হলেও খেলোয়াড়দের সঙ্গে কারস্টেন নাকি কঠোর ভাষাতেই কথা বলেছেন। দলের অনেকের ফিটনেসই নিয়েই তিনি অসন্তুষ্ট, কারও কারও ওজনও বেশি দেখেছেন। সব খেলোয়াড়কে তাই ধরিয়ে দিয়েছেন একটা করে ফিটনেস চার্ট। এবং বলেছেন সেই চার্ট অনুযায়ী কাজ করে তাঁকে নিয়মিত অগ্রগতি সম্পর্কে জানাতে। এ ছাড়া তারকা ক্রিকেটারদের প্রতি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এখন থেকে আগের সেই ভালো মানুষ কোচটি হয়ে থাকবেন না তিনি।
কোচ জানিয়ে দিয়েছেন, শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠেয় আসন্ন এশিয়া কাপ ক্রিকেটে দলের সবাইকে ফিট দেখতে চান তিনি। তার আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজ থেকে দেশে ফিরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দলের পারফরম্যান্স নিয়ে বিসিসিআইয়ের কাছে রিপোর্ট জমা দেবেন ২০০৮ সাল থেকে দায়িত্ব পালন করা কারস্টেন।
সে রিপোর্টে শুধু দলের পারফরম্যান্সের প্রসঙ্গই থাকবে নাকি থাকবে খেলোয়াড়দের মারামারির ঘটনাও, সেটা অবশ্য বলা যাচ্ছে না। মিডিয়ার খবর, শ্রীলঙ্কার কাছে হারের পর স্থানীয় পাব টাকিলা জো’তে গিয়ে ভক্তদের সঙ্গে হাতাহাতি করে এসেছেন আশিস নেহরা আর জহির খান। পরে যুবরাজ সিং গিয়ে তাঁদের থামিয়েছেন। যদিও টুইটারে এই খবর অস্বীকারই করেছেন যুবরাজ। তিনি লিখেছেন, ‘কোনো মারামারি হয়নি, তর্কাতর্কিও না।’ সংবাদমাধ্যমকে বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন না করারও অনুরোধ করেছেন ভারতের এই ক্রিকেটার।
ওদিকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে ভারতের বিদায়ে যথারীতি সমালোচনা মুখর সে দেশের সাবেক ক্রিকেটাররা। মহেন্দ্র সিং ধোনি যতই আইপিএলের পক্ষে বলুন সাবেক অধিনায়ক অনিল কুম্বলে কিন্তু অভিযোগের আঙুল তুলেছেন সেদিকেই। হিন্দুস্তান টাইমস পত্রিকায় নিজের লেখা কলামে কুম্বলে বলেছেন, আইপিএলে খেলোয়াড়দের প্রতি অনেক বেশি চাপ ছিল। আইপিএল শেষে ভারতীয় দলে এসে তাই সবাই অনেক বেশি আয়েশি হয়ে পড়েছে এবং ব্যর্থতার কারণ সেটাই।
ব্যর্থতার পর ভারতে সমালোচনাটা নতুন কিছু নয়। তবে এবার একটা সান্ত্বনাও আছে তাদের জন্য। বিশ্বকাপ-ব্যর্থতার পরও ধানির এই দলটার প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন শচীন টেন্ডুলকার।
পরশু সকালে দলের সিনিয়র খেলোয়াড়দের সঙ্গে আলাদা আলাদা কথা বলেছেন কারস্টেন। পরে বসেছেন পুরো দলের সঙ্গেই। এমনিতে মৃদুভাষী হলেও খেলোয়াড়দের সঙ্গে কারস্টেন নাকি কঠোর ভাষাতেই কথা বলেছেন। দলের অনেকের ফিটনেসই নিয়েই তিনি অসন্তুষ্ট, কারও কারও ওজনও বেশি দেখেছেন। সব খেলোয়াড়কে তাই ধরিয়ে দিয়েছেন একটা করে ফিটনেস চার্ট। এবং বলেছেন সেই চার্ট অনুযায়ী কাজ করে তাঁকে নিয়মিত অগ্রগতি সম্পর্কে জানাতে। এ ছাড়া তারকা ক্রিকেটারদের প্রতি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এখন থেকে আগের সেই ভালো মানুষ কোচটি হয়ে থাকবেন না তিনি।
কোচ জানিয়ে দিয়েছেন, শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠেয় আসন্ন এশিয়া কাপ ক্রিকেটে দলের সবাইকে ফিট দেখতে চান তিনি। তার আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজ থেকে দেশে ফিরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দলের পারফরম্যান্স নিয়ে বিসিসিআইয়ের কাছে রিপোর্ট জমা দেবেন ২০০৮ সাল থেকে দায়িত্ব পালন করা কারস্টেন।
সে রিপোর্টে শুধু দলের পারফরম্যান্সের প্রসঙ্গই থাকবে নাকি থাকবে খেলোয়াড়দের মারামারির ঘটনাও, সেটা অবশ্য বলা যাচ্ছে না। মিডিয়ার খবর, শ্রীলঙ্কার কাছে হারের পর স্থানীয় পাব টাকিলা জো’তে গিয়ে ভক্তদের সঙ্গে হাতাহাতি করে এসেছেন আশিস নেহরা আর জহির খান। পরে যুবরাজ সিং গিয়ে তাঁদের থামিয়েছেন। যদিও টুইটারে এই খবর অস্বীকারই করেছেন যুবরাজ। তিনি লিখেছেন, ‘কোনো মারামারি হয়নি, তর্কাতর্কিও না।’ সংবাদমাধ্যমকে বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন না করারও অনুরোধ করেছেন ভারতের এই ক্রিকেটার।
ওদিকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে ভারতের বিদায়ে যথারীতি সমালোচনা মুখর সে দেশের সাবেক ক্রিকেটাররা। মহেন্দ্র সিং ধোনি যতই আইপিএলের পক্ষে বলুন সাবেক অধিনায়ক অনিল কুম্বলে কিন্তু অভিযোগের আঙুল তুলেছেন সেদিকেই। হিন্দুস্তান টাইমস পত্রিকায় নিজের লেখা কলামে কুম্বলে বলেছেন, আইপিএলে খেলোয়াড়দের প্রতি অনেক বেশি চাপ ছিল। আইপিএল শেষে ভারতীয় দলে এসে তাই সবাই অনেক বেশি আয়েশি হয়ে পড়েছে এবং ব্যর্থতার কারণ সেটাই।
ব্যর্থতার পর ভারতে সমালোচনাটা নতুন কিছু নয়। তবে এবার একটা সান্ত্বনাও আছে তাদের জন্য। বিশ্বকাপ-ব্যর্থতার পরও ধানির এই দলটার প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন শচীন টেন্ডুলকার।
No comments