ওয়াহর চেয়ে পন্টিং ভালো
এ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার সফলতম অধিনায়ক তিনি। সর্বকালেরই সেরা অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক হিসেবে অনেকেই মেনে নিয়েছেন স্টিভ ওয়াহকে। কিন্তু এই অনেকের মধ্যে আরেক সাবেক অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক ইয়ান চ্যাপেল নেই। সর্বকালের সেরা তো নয়ই, ইয়ান চ্যাপেলের কলমে অস্ট্রেলিয়ার সর্বশেষ চার অধিনায়কের মধ্যেই ওয়াহ চতুর্থ! রিকি পন্টিং, মার্ক টেলর ও অ্যালান বোর্ডারকে তিনি এগিয়ে রাখছেন।
২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে হোম সিরিজ এবং ২০০৯ অ্যাশেজ খোয়ানোর পর যাঁর অধিনায়কত্ব নিয়েই প্রশ্ন ওঠে অস্ট্রেলীয় মিডিয়ায়, সেই রিকি পন্টিংকেও ওয়াহর চেয়ে ভালো অধিনায়ক মনে করেন চ্যাপেল। ক্রিকইনফোকে তিনি বলেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার সর্বশেষ চার অধিনায়কের কথা ভাবতে গিয়ে স্টিভকে আমি আমার বইয়ে চার নম্বরে রেখেছি।’ সর্বকালের সেরার বিতর্কে যাননি ৩০ টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে ১৫টি জয় উপহার দেওয়া চ্যাপেল ভাইদের বড়জন। তবে যে চারজনের মধ্যে ওয়াহকে চতুর্থ স্থানে রেখেছেন, সেই তালিকাটা প্রকাশ করেছেন তিনি, ‘আমার হিসাবে সর্বশেষ চার অস্ট্রেলীয় অধিনায়কের মধ্যে চতুর্থ নামটি স্টিভ ওয়াহর। আমি বলব মার্ক টেলর, রিকি পন্টিং ও অ্যালান বোর্ডারের নাম...।’ বোর্ডারের নামের পরে রাখা খালি জায়গাটিই যে স্টিভ ওয়াহর জন্য বরাদ্দ রেখেছেন চ্যাপেল, সে তো না বললেও চলে।
যদিও পরিসংখ্যান বলবে, স্টিভ ওয়াহ অন্যদের চেয়ে এগিয়ে। ৫৭ টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে স্টিভ দলকে জয় উপহার দিয়েছেন ৪১টি। বিপরীতে হার মাত্র ৯টিতে। সাফল্যের হার ৭১.৯২ শতাংশ। যে পন্টিংকে ওয়াহর ওপরে রাখছেন চ্যাপেল, সেই পন্টিং ৬৯ টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে জয়ের হাসি হেসেছেন ৪৬ বার। হার ১১ ম্যাচে। সাফল্যের হার ৬৬.৬৬ শতাংশ। মার্ক টেলর ৫০ টেস্টে অধিনায়কত্ব করে জয় উপহার দিয়েছেন ২৬টিতে, হার ১৩টিতে। পরিসংখ্যান বোর্ডারকে রাখছে আরও পেছনে। ৯৩ টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে জয় মাত্র ৩২ ম্যাচে। ৩৮ ড্রয়ের সঙ্গে হার ২২টিতে! পেছনে কথা উঠতে পারে, তাই আগে থেকেই চ্যাপেলের আত্মপক্ষ সমর্থন, পরিসংখ্যান দিয়ে বিচার করেননি তিনি।
পন্টিংয়ের পছন্দের দিক উল্লেখ করে বলেছেন, ‘আমি মনে করি, মাঠে ফিল্ডিং সাজাতে রিকি খুবই রক্ষণশীল, যা আমার পছন্দের।’ চ্যাপেলের বিশ্বাস, ওয়াহ মাঠের সিদ্ধান্তগুলো খুব দ্রুত নিতেন। এবং প্রায়ই যার ফল হতো খারাপ।
চ্যাপেল যখন স্টিভের গর্বের জায়গাটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছেন, ঠিক তখনই একটি সুসংবাদও আছে স্টিভ ভক্তদের জন্য। আইপিএলের নতুন দুই ফ্র্যাঞ্চাইজির অন্যতম কোচি স্টিভ ওয়াহকে প্রধান উপদেষ্টা এবং পরামর্শদাতা হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার কথা ভাবছে।
২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে হোম সিরিজ এবং ২০০৯ অ্যাশেজ খোয়ানোর পর যাঁর অধিনায়কত্ব নিয়েই প্রশ্ন ওঠে অস্ট্রেলীয় মিডিয়ায়, সেই রিকি পন্টিংকেও ওয়াহর চেয়ে ভালো অধিনায়ক মনে করেন চ্যাপেল। ক্রিকইনফোকে তিনি বলেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার সর্বশেষ চার অধিনায়কের কথা ভাবতে গিয়ে স্টিভকে আমি আমার বইয়ে চার নম্বরে রেখেছি।’ সর্বকালের সেরার বিতর্কে যাননি ৩০ টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে ১৫টি জয় উপহার দেওয়া চ্যাপেল ভাইদের বড়জন। তবে যে চারজনের মধ্যে ওয়াহকে চতুর্থ স্থানে রেখেছেন, সেই তালিকাটা প্রকাশ করেছেন তিনি, ‘আমার হিসাবে সর্বশেষ চার অস্ট্রেলীয় অধিনায়কের মধ্যে চতুর্থ নামটি স্টিভ ওয়াহর। আমি বলব মার্ক টেলর, রিকি পন্টিং ও অ্যালান বোর্ডারের নাম...।’ বোর্ডারের নামের পরে রাখা খালি জায়গাটিই যে স্টিভ ওয়াহর জন্য বরাদ্দ রেখেছেন চ্যাপেল, সে তো না বললেও চলে।
যদিও পরিসংখ্যান বলবে, স্টিভ ওয়াহ অন্যদের চেয়ে এগিয়ে। ৫৭ টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে স্টিভ দলকে জয় উপহার দিয়েছেন ৪১টি। বিপরীতে হার মাত্র ৯টিতে। সাফল্যের হার ৭১.৯২ শতাংশ। যে পন্টিংকে ওয়াহর ওপরে রাখছেন চ্যাপেল, সেই পন্টিং ৬৯ টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে জয়ের হাসি হেসেছেন ৪৬ বার। হার ১১ ম্যাচে। সাফল্যের হার ৬৬.৬৬ শতাংশ। মার্ক টেলর ৫০ টেস্টে অধিনায়কত্ব করে জয় উপহার দিয়েছেন ২৬টিতে, হার ১৩টিতে। পরিসংখ্যান বোর্ডারকে রাখছে আরও পেছনে। ৯৩ টেস্টে নেতৃত্ব দিয়ে জয় মাত্র ৩২ ম্যাচে। ৩৮ ড্রয়ের সঙ্গে হার ২২টিতে! পেছনে কথা উঠতে পারে, তাই আগে থেকেই চ্যাপেলের আত্মপক্ষ সমর্থন, পরিসংখ্যান দিয়ে বিচার করেননি তিনি।
পন্টিংয়ের পছন্দের দিক উল্লেখ করে বলেছেন, ‘আমি মনে করি, মাঠে ফিল্ডিং সাজাতে রিকি খুবই রক্ষণশীল, যা আমার পছন্দের।’ চ্যাপেলের বিশ্বাস, ওয়াহ মাঠের সিদ্ধান্তগুলো খুব দ্রুত নিতেন। এবং প্রায়ই যার ফল হতো খারাপ।
চ্যাপেল যখন স্টিভের গর্বের জায়গাটিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছেন, ঠিক তখনই একটি সুসংবাদও আছে স্টিভ ভক্তদের জন্য। আইপিএলের নতুন দুই ফ্র্যাঞ্চাইজির অন্যতম কোচি স্টিভ ওয়াহকে প্রধান উপদেষ্টা এবং পরামর্শদাতা হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার কথা ভাবছে।
No comments