ভারতের সেনাপ্রধানের হুমকি ফাঁকা বুলি
ভারতের সেনাপ্রধান জেনারেল দলবীর সিং সোহাগের হুমকিধমকি ফাঁকা বুলি ছাড়া কিছুই না। ভারতও পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধে প্রস্তুত- মঙ্গলবার দলবীরের ওই উসকানিমূলক বক্তব্য এমন তাচ্ছিল্য ভাষায় উড়িয়ে দিয়েছে পাকিস্তান। মঙ্গলবার ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধের ‘গোল্ডেন জুবলি’ উদযাপন অনুষ্ঠানে দলবীর সিং বলেছিলেন, জম্মু ও কাশ্মীরে অস্থিরতা সৃষ্টির আভাস পাওয়া গেছে। পাকিস্তান থেকে এমন ক্রিয়াকলাপ লক্ষণীয় হলে তা প্রতিহত করতে ভারত ‘সীমিত যুদ্ধের’ জন্য প্রস্তুত বলে হুমকি দেন তিনি। এর জবাবে বুধবার পাকিস্তান পাল্টা হুশিয়ারি দিয়ে জানায়, ইসলামাবাদের সেনাবাহিনী তাদের ভূখণ্ডের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা রক্ষা করতে যথেষ্ট শক্তিশালী। খবর ইন্ডিয়া টুডের।
পাকিস্তানের সরকারি কার্যালয় থেকে বুধবার ঘোষণা দেয়া হয়, পরমাণু শক্তিধর পাক-ভারতের মাঝে কোনো সীমিত যুদ্ধের সম্ভাবনা নেই। দলবীর সিং যা বলেন তা নিতান্তই ফাঁকা বুলি। গত সপ্তাহে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী খাজা মোহাম্মদ আসিফ ভারতকে হুশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, ইসলামাবাদকে যুদ্ধে জড়ানোর চেষ্টা করলে তার পরিণাম হবে ভয়াবহ। তিনিও বলেছিলেন, দেশ দুটির মাঝে কোনো খণ্ড যুদ্ধের সম্ভাবনা নেই। আসিফ আরও বলেছিলেন, ‘আমাদের ওপর যে কোনো হামলার ধরন নির্ভর করবে আমাদের চাওয়া ও প্রতিক্রিয়ার মধ্যে।’ ২০০৩ সালের যুদ্ধ বিরতি চুক্তির পর বারবার দুই দেশ তা লংঘনের কারণে সম্পর্ক তলায় ঠেকেছে। এরই মাঝে পরস্পরের মধ্যে নানা উসকানিমূলক বাক্যবাণ ছোড়াছুড়ির ফলে অবস্থার অবনতি আরও ত্বরান্বিত হচ্ছে। আগস্টে জাতীয় পর্যায়ের উপদেষ্টাদের মধ্যে বৈঠকটিও অনুষ্ঠিত হয়নি দরকষাকষির রোষানলে পড়ে।
পাকিস্তানের সরকারি কার্যালয় থেকে বুধবার ঘোষণা দেয়া হয়, পরমাণু শক্তিধর পাক-ভারতের মাঝে কোনো সীমিত যুদ্ধের সম্ভাবনা নেই। দলবীর সিং যা বলেন তা নিতান্তই ফাঁকা বুলি। গত সপ্তাহে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী খাজা মোহাম্মদ আসিফ ভারতকে হুশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, ইসলামাবাদকে যুদ্ধে জড়ানোর চেষ্টা করলে তার পরিণাম হবে ভয়াবহ। তিনিও বলেছিলেন, দেশ দুটির মাঝে কোনো খণ্ড যুদ্ধের সম্ভাবনা নেই। আসিফ আরও বলেছিলেন, ‘আমাদের ওপর যে কোনো হামলার ধরন নির্ভর করবে আমাদের চাওয়া ও প্রতিক্রিয়ার মধ্যে।’ ২০০৩ সালের যুদ্ধ বিরতি চুক্তির পর বারবার দুই দেশ তা লংঘনের কারণে সম্পর্ক তলায় ঠেকেছে। এরই মাঝে পরস্পরের মধ্যে নানা উসকানিমূলক বাক্যবাণ ছোড়াছুড়ির ফলে অবস্থার অবনতি আরও ত্বরান্বিত হচ্ছে। আগস্টে জাতীয় পর্যায়ের উপদেষ্টাদের মধ্যে বৈঠকটিও অনুষ্ঠিত হয়নি দরকষাকষির রোষানলে পড়ে।
No comments