তরুণদের জন্য বিনিয়োগ বাড়াতে হবে -প্রথম আলোর গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
প্রথম আলোর উদ্যোগ ও ইউএনএফপিএ’র সহযোগিতায় আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা। ছবিটি মঙ্গলবার সকালে প্রথম আলো কার্যালয় থেকে তোলা। -প্রথম আলো |
প্রথম
আলোর গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা বলেছেন, তরুণেরাই দেশের প্রাণশক্তি, তারাই
বাংলাদেশকে এগিয়ে নিচ্ছে। এই তরুণেরাই সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলবে। তাই
তরুণদের জন্য বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। দক্ষতা ও কর্মমুখী শিক্ষার গুণগত মান
বাড়াতে হবে। মঙ্গলবার প্রথম আলোর উদ্যোগ ও ইউএনএফপিএ এর সহযোগিতায় এ
গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করা হয়। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলোর
কার্যালয়ে ‘আন্তর্জাতিক যুব দিবস: আমরা রচি সমৃদ্ধ আগামী’ শীর্ষক এই
গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। আন্তর্জাতিক যুব দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এই
অনুষ্ঠানে সরকারের নীতিনির্ধারক, শিক্ষক, খেলোয়াড়, যুব সমাজের প্রতিনিধিসহ
বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিরা বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্রথম
আলোর সহযোগী সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম।
গোলটেবিল বৈঠকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, দেশের উন্নয়নে যুবসমাজের ভূমিকা অনেক বেশি। ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে এ দেশের যা কিছু অর্জন, তাতে তরুণদের অবদান অনেক বেশি। বর্তমানে ৫ কোটিরও বেশি কর্মক্ষম তরুণ রয়েছেন। এ মুহূর্তে যুব সমাজের ক্ষমতায়ন, কর্মসংস্থানের প্রধান মাধ্যম হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তি।
যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয় বলেন, সোনার বাংলা গড়ে তোলার জন্য তরুণেরাই মূল ভূমিকা রাখছেন। তাই তাদের আরও উদ্বুদ্ধ করতে হবে। পারিবারিক শিক্ষা আরও উন্নত করতে হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে তরুণদের সুযোগ দেওয়ার বিষয়টিকে ইতিবাচক উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে তরুণদের জায়গা করে দিতে হবে। তরুণদের জন্য আরও বেশি বিনিয়োগ করতে হবে। এখানে কৃপণ হলে চলবে না।
ক্রিকেটে নারীদের এগিয়ে আসার ওপর গুরুত্বারোপ করেন বাংলাদেশ মহিলা ক্রিকেট দলের সহ অধিনায়ক জাহানারা আলম। তিনি বলেন, এ বিষয়ে সচেতনতা তৈরি করতে গণমাধ্যমকে এগিয়ে আসতে হবে। জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মতুর্জা বলেন, তরুণেরা না থাকলে একটি দেশ ওপরের দিতে যেতে পারে না। মেয়েদের এখনো নানাভাবে পিছিয়ে রাখার মানসিকতা আছে কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখনো ছেলে-মেয়েদের মধ্যে বিভেদ করে রাখা হচ্ছে। কিন্তু মেয়েদের গুরুত্ব দিতে হবে।
জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের জাতীয় কর্মসূচি কর্মকর্তা মুনির হোসেন বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে পাঁচ কোটির বেশি যুবক রয়েছেন। এই যুবকদের জন্য বিনিয়োগ করতে হবে। যুব উন্নয়নে বেসরকারি অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে।
গোলটেবিল বৈঠকে আরও বক্তব্য দেন, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার বিসেফ প্রকল্পের কর্মসূচি কর্মকর্তা হরিপদ দাস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের শিক্ষক সোনম শাহ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের জেন্ডার অ্যান্ড এসআরএইচআর বিশেষজ্ঞ শুচি করিম, ইনোভেশন ফর প্রোভার্টি অ্যাকশনের গবেষক শাহানা নাজনীন, জাতিসংঘের যুব উপদেষ্টা প্যানেলের ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ আল রেজওয়ান, অ্যাকশনএইড বাংলাদেশের যুব ইউনিটির জ্যেষ্ঠ কর্মসূচি কর্মকর্তা সামিউদ্দিন আহমেদ, জাতিসংঘের যুব উপদেষ্টা প্যানেলের সদস্য রওনক আল জাওয়াদ, প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ইখতিয়ার উদ্দিন খন্দকার ও ইউএনওয়াইএসএবির সভাপতি মোহাম্মদ মামুন মিয়া।
গোলটেবিল বৈঠকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, দেশের উন্নয়নে যুবসমাজের ভূমিকা অনেক বেশি। ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে এ দেশের যা কিছু অর্জন, তাতে তরুণদের অবদান অনেক বেশি। বর্তমানে ৫ কোটিরও বেশি কর্মক্ষম তরুণ রয়েছেন। এ মুহূর্তে যুব সমাজের ক্ষমতায়ন, কর্মসংস্থানের প্রধান মাধ্যম হতে পারে তথ্য-প্রযুক্তি।
যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয় বলেন, সোনার বাংলা গড়ে তোলার জন্য তরুণেরাই মূল ভূমিকা রাখছেন। তাই তাদের আরও উদ্বুদ্ধ করতে হবে। পারিবারিক শিক্ষা আরও উন্নত করতে হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে তরুণদের সুযোগ দেওয়ার বিষয়টিকে ইতিবাচক উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে তরুণদের জায়গা করে দিতে হবে। তরুণদের জন্য আরও বেশি বিনিয়োগ করতে হবে। এখানে কৃপণ হলে চলবে না।
ক্রিকেটে নারীদের এগিয়ে আসার ওপর গুরুত্বারোপ করেন বাংলাদেশ মহিলা ক্রিকেট দলের সহ অধিনায়ক জাহানারা আলম। তিনি বলেন, এ বিষয়ে সচেতনতা তৈরি করতে গণমাধ্যমকে এগিয়ে আসতে হবে। জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মতুর্জা বলেন, তরুণেরা না থাকলে একটি দেশ ওপরের দিতে যেতে পারে না। মেয়েদের এখনো নানাভাবে পিছিয়ে রাখার মানসিকতা আছে কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখনো ছেলে-মেয়েদের মধ্যে বিভেদ করে রাখা হচ্ছে। কিন্তু মেয়েদের গুরুত্ব দিতে হবে।
জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের জাতীয় কর্মসূচি কর্মকর্তা মুনির হোসেন বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে পাঁচ কোটির বেশি যুবক রয়েছেন। এই যুবকদের জন্য বিনিয়োগ করতে হবে। যুব উন্নয়নে বেসরকারি অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে।
গোলটেবিল বৈঠকে আরও বক্তব্য দেন, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার বিসেফ প্রকল্পের কর্মসূচি কর্মকর্তা হরিপদ দাস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের শিক্ষক সোনম শাহ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের জেন্ডার অ্যান্ড এসআরএইচআর বিশেষজ্ঞ শুচি করিম, ইনোভেশন ফর প্রোভার্টি অ্যাকশনের গবেষক শাহানা নাজনীন, জাতিসংঘের যুব উপদেষ্টা প্যানেলের ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ আল রেজওয়ান, অ্যাকশনএইড বাংলাদেশের যুব ইউনিটির জ্যেষ্ঠ কর্মসূচি কর্মকর্তা সামিউদ্দিন আহমেদ, জাতিসংঘের যুব উপদেষ্টা প্যানেলের সদস্য রওনক আল জাওয়াদ, প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ইখতিয়ার উদ্দিন খন্দকার ও ইউএনওয়াইএসএবির সভাপতি মোহাম্মদ মামুন মিয়া।
No comments