৭১ বছর পর মায়ের বুকে!
‘একদিন
নিজের মাকে বুকে জড়িয়ে ধরতে পারব, তা আমি কখনো কল্পনাও করিনি’—বলছিলেন
মারগট বাকম্যান। জন্মের পরপরই মায়ের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন এই নারীর বয়স এখন
৭১। জীবনের প্রায় শেষবেলায় পৌঁছে মায়ের সঙ্গে মিলন হয়েছে তাঁর। খবর
দ্য গার্ডিয়ানের।
৭১ বছর আগে জন্মের পরপরই মায়ের কোল থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল মারগটকে। তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। জার্মানিতে বেড়ে ওঠার সময় মারগট ভাবতেন যুদ্ধে তাঁর জন্মদাত্রী মা মারা গেছেন। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে যে ঘটনা ঘটল তা সব ধরনের স্বপ্নকেও ছাপিয়ে যায়। সাত দশক পর গর্ভধারিণীর মমতাভরা বুকে ঠাঁই নিতে পারলেন।
গার্ডিয়ান পত্রিকার খবরে বলা হয়েছে, মারগটের ইতালীয় বংশোদ্ভূত গর্ভধারিণী মায়ের বয়স এখন ৯২। ইতালির উত্তরাঞ্চলীয় ছোট একটি গ্রাম নভেলারার এই বৃদ্ধা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালে জার্মানিতে কাজ করতেন। স্বামী ছিলেন জার্মান সেনা। মেয়ে মারগটের জন্মের পরপরই তাকে মায়ের কাছ থেকে নিয়ে যায় বাবার পরিবারের সদস্যরা। মারগট বেড়ে ওঠেন জার্মানিতে। বুঝতে শেখার পর মারগটকে বলা হয়েছিল, তাঁর মা একজন ইতালীয়। তিনি যুদ্ধে মারা গেছেন। বাবাও বলেছিলেন, মাকে কখনো না খুঁজতে। কিন্তু ২০১৪ সালে বাবা মারা যাওয়ার পর মাকে খোঁজার সিদ্ধান্ত নেন মারগট। এ ব্যাপারে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের তথ্য নথিভুক্ত করার কাজে নিয়োজিত জার্মান প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ট্রেসিং সার্ভিসের শরণাপন্ন হন তিনি। ইতালীয় রেডক্রসের সহায়তায় জার্মান প্রতিষ্ঠানটি ‘আবিষ্কার’ করে—মারগটের মা এখনো বেঁচে আছেন। এরপর গত সপ্তাহান্তে হয় দীর্ঘ প্রতীক্ষিত মা-মেয়ের মধুর মিলন।
৭১ বছর আগে জন্মের পরপরই মায়ের কোল থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল মারগটকে। তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। জার্মানিতে বেড়ে ওঠার সময় মারগট ভাবতেন যুদ্ধে তাঁর জন্মদাত্রী মা মারা গেছেন। জীবনের শেষ প্রান্তে এসে যে ঘটনা ঘটল তা সব ধরনের স্বপ্নকেও ছাপিয়ে যায়। সাত দশক পর গর্ভধারিণীর মমতাভরা বুকে ঠাঁই নিতে পারলেন।
গার্ডিয়ান পত্রিকার খবরে বলা হয়েছে, মারগটের ইতালীয় বংশোদ্ভূত গর্ভধারিণী মায়ের বয়স এখন ৯২। ইতালির উত্তরাঞ্চলীয় ছোট একটি গ্রাম নভেলারার এই বৃদ্ধা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালে জার্মানিতে কাজ করতেন। স্বামী ছিলেন জার্মান সেনা। মেয়ে মারগটের জন্মের পরপরই তাকে মায়ের কাছ থেকে নিয়ে যায় বাবার পরিবারের সদস্যরা। মারগট বেড়ে ওঠেন জার্মানিতে। বুঝতে শেখার পর মারগটকে বলা হয়েছিল, তাঁর মা একজন ইতালীয়। তিনি যুদ্ধে মারা গেছেন। বাবাও বলেছিলেন, মাকে কখনো না খুঁজতে। কিন্তু ২০১৪ সালে বাবা মারা যাওয়ার পর মাকে খোঁজার সিদ্ধান্ত নেন মারগট। এ ব্যাপারে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের তথ্য নথিভুক্ত করার কাজে নিয়োজিত জার্মান প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ট্রেসিং সার্ভিসের শরণাপন্ন হন তিনি। ইতালীয় রেডক্রসের সহায়তায় জার্মান প্রতিষ্ঠানটি ‘আবিষ্কার’ করে—মারগটের মা এখনো বেঁচে আছেন। এরপর গত সপ্তাহান্তে হয় দীর্ঘ প্রতীক্ষিত মা-মেয়ের মধুর মিলন।
No comments