ভুয়া পরোয়ানায় ৭ দিন কারাবাস
ঢাকার একটি আদালতের নাম, সিল ও স্বাক্ষর ব্যবহার করে পাঠানো ভুয়া পরোয়ানায় গ্রেপ্তার হয়ে সাত দিন কারাবাস করেছেন সুনামগঞ্জের এক ব্যক্তি। গতকাল বুধবার তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন।
ধীরেন্দ্র কুমার দাস (৩৩) নামের ওই ব্যক্তির বাড়ি জেলার দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার শিমুলবাক ইউনিয়নের কুতুবপুর গ্রামে। পুলিশ ৫ আগস্ট গভীর রাতে তাঁকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে। পরদিন তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, ঢাকার মতিঝিল থানায় দায়ের করা একটি চেক প্রত্যাখ্যানের মামলায় মহানগর হাকিমের আদালত থেকে ধীরেন্দ্র কুমার দাসের বিরুদ্ধে এই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আসে। এরপর দক্ষিণ সুনামগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শফিকুল ইসলাম তাঁকে গ্রেপ্তার করেন।
ধীরেন্দ্র কুমার দাস জানান, গ্রেপ্তারের সময় পুলিশকে তিনি জানিয়েছিলেন, তাঁর নামে কোনো মামলা নেই। কিন্তু পুলিশ তা না শুনে তাঁকে গ্রেপ্তার করে থানায় নেয়। তিনি বলেন, ‘আমার নামে ব্যাংকে কোনো হিসাব নম্বর নেই। আমি কীভাবে অন্যকে চেক দেব। আমার মনে হয়, পুলিশ কারও দ্বারা প্ররোচিত হয়ে আমাকে গ্রেপ্তার করেছে।’
ধীরেন্দ্র কুমারের ভগ্নিপতি অবনি কান্ত দাস জানান, ঢাকার সংশ্লিষ্ট আদালতে খোঁজ করে ধীরেন্দ্র কুমার দাসের বিরুদ্ধে কোনো মামলার অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। এরপর গত মঙ্গলবার ওই আদালতে ভুয়া পরোয়ানার বিষয়টি জানিয়ে তাঁর মুক্তির আবেদন করলে আদালত মুক্তির আদেশ দেন।
এসআই শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের মাধ্যমে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থানায় আসার পর আমি তাঁকে গ্রেপ্তার করেছি। এখানে অন্য কোনো উদ্দেশ্য ছিল না।’
ধীরেন্দ্র কুমার দাস (৩৩) নামের ওই ব্যক্তির বাড়ি জেলার দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার শিমুলবাক ইউনিয়নের কুতুবপুর গ্রামে। পুলিশ ৫ আগস্ট গভীর রাতে তাঁকে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে। পরদিন তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, ঢাকার মতিঝিল থানায় দায়ের করা একটি চেক প্রত্যাখ্যানের মামলায় মহানগর হাকিমের আদালত থেকে ধীরেন্দ্র কুমার দাসের বিরুদ্ধে এই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা আসে। এরপর দক্ষিণ সুনামগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শফিকুল ইসলাম তাঁকে গ্রেপ্তার করেন।
ধীরেন্দ্র কুমার দাস জানান, গ্রেপ্তারের সময় পুলিশকে তিনি জানিয়েছিলেন, তাঁর নামে কোনো মামলা নেই। কিন্তু পুলিশ তা না শুনে তাঁকে গ্রেপ্তার করে থানায় নেয়। তিনি বলেন, ‘আমার নামে ব্যাংকে কোনো হিসাব নম্বর নেই। আমি কীভাবে অন্যকে চেক দেব। আমার মনে হয়, পুলিশ কারও দ্বারা প্ররোচিত হয়ে আমাকে গ্রেপ্তার করেছে।’
ধীরেন্দ্র কুমারের ভগ্নিপতি অবনি কান্ত দাস জানান, ঢাকার সংশ্লিষ্ট আদালতে খোঁজ করে ধীরেন্দ্র কুমার দাসের বিরুদ্ধে কোনো মামলার অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। এরপর গত মঙ্গলবার ওই আদালতে ভুয়া পরোয়ানার বিষয়টি জানিয়ে তাঁর মুক্তির আবেদন করলে আদালত মুক্তির আদেশ দেন।
এসআই শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের মাধ্যমে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থানায় আসার পর আমি তাঁকে গ্রেপ্তার করেছি। এখানে অন্য কোনো উদ্দেশ্য ছিল না।’
No comments