ওয়ার্ন টেন্ডুলকার লারার ইউসুফ-প্রশস্তি
ধন্য ইউসুফ পাঠান! শেন ওয়ার্নের কাছ থেকে যে প্রশংসা পেলেন, বাকি জীবনটায় আর ক্রিকেট না খেললেও চলবে তাঁর! কী বলেছেন ওয়ার্ন? বলেছেন, পরশু পাঠানের ৩৭ বলে ১০০ রানের ইনিংসটাকে তাঁর দেখা সেরা ইনিংস।
কত নামীদামি ব্যাটসম্যানের ইনিংসই না দেখেছেন দু দশকের লম্বা ক্যারিয়ারে ৭০৮ টেস্ট উইকেটের মালিক। কিন্তু আইপিএলের দ্বিতীয় দিন ৯টি চার আর ৮ ছক্কায় ইউসুফ যে ইনিংসটা খেললেন, সেটিই কিংবদন্তির লেগ স্পিনারের চোখে সেরা, ‘২১ বছর ধরে ক্রিকেট খেলছি। শচীন টেন্ডুলকার, ব্রায়ান লারার অনেক ইনিংস দেখার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। কিন্তু আজই (পরশু) আমি আমার সেরা ইনিংসটা দেখলাম।’
টি-টোয়েন্টিতে এর চেয়েও দ্রুততম সেঞ্চুরি আছে আরেকটি। ৩৪ বলে যেটি করেছিলেন ওয়ার্নেরই সাবেক সতীর্থ অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস। কিন্তু রাজস্থান সতীর্থ সম্পর্কে অধিনায়কের এমন উচ্ছ্বসিত মন্তব্যের পেছনে আবেগ খোঁজা যায়। তবে ওয়ার্ন নিরেট পরিসংখ্যান দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন, কেন এই ইনিংসটাকেই তাঁর দেখা সেরা বলছেন, ‘আমরা ২১৩ রানের বিশাল লক্ষ্যের পেছনে ছুটতে গিয়ে সাত ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিলাম মাত্র ৩৭ রানে। ওই অবস্থার পরও ম্যাচটা যে এত ক্লোজ হলো (রাজস্থান হেরেছে ৪ রানে), এর অবদান ৩৭ বলে সেঞ্চুরিটারই। এটা স্পেশাল একটা ইনিংস।’
শহীদ আফ্রিদির করা ওয়ানডের দ্রুততম সেঞ্চুরিটাও ৩৭ বলে। যদিও আন্তর্জাতিক রেকর্ডে ঠাঁই পাচ্ছেন না পাঠান, তার পরও এমন মারকুটে একটা ইনিংস খেলার জন্য নিশ্চয়ই গর্ব হচ্ছে তাঁর। ইউসুফের এমন ইনিংস খেলার সামর্থ্য নিয়ে কোনো বিস্ময় নেই। ভারতের ঘরোয়া ওয়ানডেতে কদিন আগে মহারাষ্ট্রের বিপক্ষে ৪০ বলে সেঞ্চুরি করেছেন। সেই মহারাষ্ট্রেরই মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের বিপক্ষেই পরশু এই কীর্তি।
এমন ইনিংস খেলার পরও পাঠান ভাইদের বড় জনের কণ্ঠে আক্ষেপ তাঁর রান আউটে ম্যাচের মোড় ঘুরে যাওয়ায়, ‘আমি একটা ভুল করেছি, আর সেই ভুলের কারণেই আমরা হারলাম।’
তবে তাঁর আক্ষেপ ঘুচে যাওয়ার কথা ওয়ার্নের ওই প্রশংসাবাণীতে। শুধু ওয়ার্ন কেন, কদিন আগে ওয়ানডেতে ডাবল সেঞ্চুরি হাঁকানো শচীন টেন্ডুলকারও তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ। মুম্বাই অধিনায়ক তো একদম কাছে থেকেই দেখেছেন এই ঝোড়ো ইনিংস। ঝড়ের পূর্বাভাস আগেই পেয়ে গিয়েছিলেন টেন্ডুলকার, ‘ওদের তিন উইকেট দ্রুত পড়ে যাওয়ার পরও আমি দলের সবাইকে সাবধান করে দিয়েছিলাম। কারণ এর পরই তো ইউসুফ আসছে উইকেটে।’
টেন্ডুলকার-ওয়ার্ন—আধুনিক ক্রিকেটের দুই অবিসংবাদিত গ্রেটের প্রশংসা! হ্যাটট্রিকও হয়ে গেল ইউসুফের। কারণ কাল ব্রায়ান লারাও শংসাবচন দিয়ে গেছেন এই পাঠানকে।
কত নামীদামি ব্যাটসম্যানের ইনিংসই না দেখেছেন দু দশকের লম্বা ক্যারিয়ারে ৭০৮ টেস্ট উইকেটের মালিক। কিন্তু আইপিএলের দ্বিতীয় দিন ৯টি চার আর ৮ ছক্কায় ইউসুফ যে ইনিংসটা খেললেন, সেটিই কিংবদন্তির লেগ স্পিনারের চোখে সেরা, ‘২১ বছর ধরে ক্রিকেট খেলছি। শচীন টেন্ডুলকার, ব্রায়ান লারার অনেক ইনিংস দেখার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। কিন্তু আজই (পরশু) আমি আমার সেরা ইনিংসটা দেখলাম।’
টি-টোয়েন্টিতে এর চেয়েও দ্রুততম সেঞ্চুরি আছে আরেকটি। ৩৪ বলে যেটি করেছিলেন ওয়ার্নেরই সাবেক সতীর্থ অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস। কিন্তু রাজস্থান সতীর্থ সম্পর্কে অধিনায়কের এমন উচ্ছ্বসিত মন্তব্যের পেছনে আবেগ খোঁজা যায়। তবে ওয়ার্ন নিরেট পরিসংখ্যান দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন, কেন এই ইনিংসটাকেই তাঁর দেখা সেরা বলছেন, ‘আমরা ২১৩ রানের বিশাল লক্ষ্যের পেছনে ছুটতে গিয়ে সাত ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিলাম মাত্র ৩৭ রানে। ওই অবস্থার পরও ম্যাচটা যে এত ক্লোজ হলো (রাজস্থান হেরেছে ৪ রানে), এর অবদান ৩৭ বলে সেঞ্চুরিটারই। এটা স্পেশাল একটা ইনিংস।’
শহীদ আফ্রিদির করা ওয়ানডের দ্রুততম সেঞ্চুরিটাও ৩৭ বলে। যদিও আন্তর্জাতিক রেকর্ডে ঠাঁই পাচ্ছেন না পাঠান, তার পরও এমন মারকুটে একটা ইনিংস খেলার জন্য নিশ্চয়ই গর্ব হচ্ছে তাঁর। ইউসুফের এমন ইনিংস খেলার সামর্থ্য নিয়ে কোনো বিস্ময় নেই। ভারতের ঘরোয়া ওয়ানডেতে কদিন আগে মহারাষ্ট্রের বিপক্ষে ৪০ বলে সেঞ্চুরি করেছেন। সেই মহারাষ্ট্রেরই মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের বিপক্ষেই পরশু এই কীর্তি।
এমন ইনিংস খেলার পরও পাঠান ভাইদের বড় জনের কণ্ঠে আক্ষেপ তাঁর রান আউটে ম্যাচের মোড় ঘুরে যাওয়ায়, ‘আমি একটা ভুল করেছি, আর সেই ভুলের কারণেই আমরা হারলাম।’
তবে তাঁর আক্ষেপ ঘুচে যাওয়ার কথা ওয়ার্নের ওই প্রশংসাবাণীতে। শুধু ওয়ার্ন কেন, কদিন আগে ওয়ানডেতে ডাবল সেঞ্চুরি হাঁকানো শচীন টেন্ডুলকারও তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ। মুম্বাই অধিনায়ক তো একদম কাছে থেকেই দেখেছেন এই ঝোড়ো ইনিংস। ঝড়ের পূর্বাভাস আগেই পেয়ে গিয়েছিলেন টেন্ডুলকার, ‘ওদের তিন উইকেট দ্রুত পড়ে যাওয়ার পরও আমি দলের সবাইকে সাবধান করে দিয়েছিলাম। কারণ এর পরই তো ইউসুফ আসছে উইকেটে।’
টেন্ডুলকার-ওয়ার্ন—আধুনিক ক্রিকেটের দুই অবিসংবাদিত গ্রেটের প্রশংসা! হ্যাটট্রিকও হয়ে গেল ইউসুফের। কারণ কাল ব্রায়ান লারাও শংসাবচন দিয়ে গেছেন এই পাঠানকে।
No comments