সম্পর্কের টানাপোড়েনের জন্য যুক্তরাষ্ট্র দায়ী: জিয়াবাও
বেইজিং ও ওয়াশিংটনের মধ্যকার সম্পর্কের টানাপোড়েনের জন্য যুক্তরাষ্ট্র দায়ী বলে অভিযোগ করেছেন চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও। তিনি বলেছেন, সম্পর্কের উন্নয়নের জন্য ওয়াশিংটনের পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। গতকাল রোববার চীনের বার্ষিক পার্লামেন্টারি সভা শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে ওয়েন জিয়াবাও এ কথা বলেন। খবর জিনিউজ ও এএফপির।
ওয়েন বলেন, ওয়াশিংটনে তিব্বতিদের নির্বাসিত নেতা দালাই লামার সফর, তাইওয়ানের কাছে অস্ত্র বিক্রিসহ যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকাণ্ড চীনের ভূখণ্ডের অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করেছে। যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্ক মারাত্মক ব্যাহত হওয়ার জন্য চীন নয়, যুক্তরাষ্ট্রই দায়ী।
ওয়াশিংটন গত জানুয়ারি মাসে স্বশাসিত তাইওয়ানের কাছে ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দেয়। অথচ পুনরেকত্রীকরণের অপেক্ষায় থাকা তাইওয়ানকে নিজেদের ভূখণ্ডের অংশ মনে করে চীন।
গত মাসে চীনের আপত্তি সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা হোয়াইট হাউসে তিব্বতের আধ্যাত্মিক ও নির্বাসিত নেতা দালাই লামার সঙ্গে দেখা করেন। বেইজিং বলছে, ধর্মীয় ওই নেতা হিমালয় অঞ্চলের স্বাধীনতা চায়। স্বাধীনতার প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন আদায়ে ওয়াশিংটন সফর করেন দালাই লামা। তবে চীনের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন দালাই লামা।
সম্প্রতি বাণিজ্য ও মুদ্রানীতি এবং ইন্টারনেটে চীনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বেইজিং ও ওয়াশিংটনের সম্পর্কের অবনতি হয়। এ ছাড়া গত বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তৈরি করা বার্ষিক প্রতিবেদনে চীনে মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে বলে অভিযোগ করা হয়। এর পরদিন শুক্রবার চীন যুক্তরাষ্ট্রের ওই প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করে তাদের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের পাল্টা অভিযোগ আনে।
প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও গতকাল মুদ্রা ইউয়ানের বিনিময় হার নিয়ে বেইজিংয়ের ওপর বিদেশিদের চাপ প্রত্যাখ্যান করেন এবং এ ব্যাপারে যাতে হস্তক্ষেপ না করে, সে জন্য সতর্ক করে দেন অন্য দেশগুলোকে।
যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও চীনের বাণিজ্য সহযোগীরা বলছে, কমিউনিস্ট নেতারা বৈশ্বিক মন্দা থেকে বাঁচতে রপ্তানি বাড়াতে ইচ্ছা করে মুদ্রার চরম অবমূল্যায়ন করেছেন।
ওয়েন বলেন, ওয়াশিংটনে তিব্বতিদের নির্বাসিত নেতা দালাই লামার সফর, তাইওয়ানের কাছে অস্ত্র বিক্রিসহ যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকাণ্ড চীনের ভূখণ্ডের অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করেছে। যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্ক মারাত্মক ব্যাহত হওয়ার জন্য চীন নয়, যুক্তরাষ্ট্রই দায়ী।
ওয়াশিংটন গত জানুয়ারি মাসে স্বশাসিত তাইওয়ানের কাছে ৬৪০ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দেয়। অথচ পুনরেকত্রীকরণের অপেক্ষায় থাকা তাইওয়ানকে নিজেদের ভূখণ্ডের অংশ মনে করে চীন।
গত মাসে চীনের আপত্তি সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা হোয়াইট হাউসে তিব্বতের আধ্যাত্মিক ও নির্বাসিত নেতা দালাই লামার সঙ্গে দেখা করেন। বেইজিং বলছে, ধর্মীয় ওই নেতা হিমালয় অঞ্চলের স্বাধীনতা চায়। স্বাধীনতার প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন আদায়ে ওয়াশিংটন সফর করেন দালাই লামা। তবে চীনের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন দালাই লামা।
সম্প্রতি বাণিজ্য ও মুদ্রানীতি এবং ইন্টারনেটে চীনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বেইজিং ও ওয়াশিংটনের সম্পর্কের অবনতি হয়। এ ছাড়া গত বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তৈরি করা বার্ষিক প্রতিবেদনে চীনে মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে বলে অভিযোগ করা হয়। এর পরদিন শুক্রবার চীন যুক্তরাষ্ট্রের ওই প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করে তাদের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের পাল্টা অভিযোগ আনে।
প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও গতকাল মুদ্রা ইউয়ানের বিনিময় হার নিয়ে বেইজিংয়ের ওপর বিদেশিদের চাপ প্রত্যাখ্যান করেন এবং এ ব্যাপারে যাতে হস্তক্ষেপ না করে, সে জন্য সতর্ক করে দেন অন্য দেশগুলোকে।
যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও চীনের বাণিজ্য সহযোগীরা বলছে, কমিউনিস্ট নেতারা বৈশ্বিক মন্দা থেকে বাঁচতে রপ্তানি বাড়াতে ইচ্ছা করে মুদ্রার চরম অবমূল্যায়ন করেছেন।
No comments