ঈশ্বরদীর মোকামে মণপ্রতি চালের দাম কমেছে ৫০ থেকে ১০০ টাকা
উত্তরবঙ্গে মোটা চালের বড় মোকাম ঈশ্বরদীতে চালের দাম কমতে শুরু করেছে। গত দুই দিনের ব্যবধানে এ মোকামে বস্তাপ্রতি চালের দাম কমেছে ৫০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত।
তবে ব্যবসায়ীরা জানান, এ মোকামে চালের বেচাকেনা স্থবির হয়ে পড়েছে। বাইরের ব্যাপারি বা ব্যবসায়ীরা আসছেন না। ঢাকার পাইকারি বাজারে চালের দাম কমে যাওয়ায় ঈশ্বরদীতেও এর প্রভাব পড়েছে বলে তাঁরা উল্লেখ করেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত সপ্তাহে ঈশ্বরদীর জয়নগর মোকামে মিনিকেট চাল বিক্রি হয় প্রতি বস্তা (৮৪ কেজি) ৩১০০ টাকা। গতকাল সোমবার সেই চাল বিক্রি হয় ৩০০০ টাকা দরে। একইভাবে প্রতিমণ গুটি স্বর্ণা ২১০০ টাকা থেকে ২১৫০ টাকায়, বিআর-২৯ চাল ২৭০০ টাকা থেকে ২৬০০ টাকায় এবং বিআর-১০ চাল ২৬০০ টাকা থেকে কমে ২৫০০ টাকায় এসেছে।
জয়নগর মোকামের ব্যবসায়ী হাফিজুর রহমান প্রথম আলোকে জানান, দু-তিন দিন ধরে এখানে চালের বেচাকেনা কমে গেছে। তাঁর ধারণা, রাজধানী ঢাকার পাইকারি বাজারে চালের দাম কমে যাওয়ায় ঈশ্বরদীর মোকামেও কমেছে।
আরেক ব্যবসায়ী সাদেক আলী জানান, এ মোকামে ঢাকার ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চালের অর্ডার কমে যাওয়ায় দাম কমে গেছে। তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে গত দুই দিন বাইরের কোনো চাল ব্যবসায়ী যোগাযোগ করেননি বলে তিনি জানান।
স্থানীয় চাল ব্যবসায়ীরা জানান, ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় টিআর, কাবিখা, ওএমএসসহ বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ শুরু হওয়ায় চালের দাম কমতে শুরু করেছে।
তবে ব্যবসায়ীরা জানান, এ মোকামে চালের বেচাকেনা স্থবির হয়ে পড়েছে। বাইরের ব্যাপারি বা ব্যবসায়ীরা আসছেন না। ঢাকার পাইকারি বাজারে চালের দাম কমে যাওয়ায় ঈশ্বরদীতেও এর প্রভাব পড়েছে বলে তাঁরা উল্লেখ করেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত সপ্তাহে ঈশ্বরদীর জয়নগর মোকামে মিনিকেট চাল বিক্রি হয় প্রতি বস্তা (৮৪ কেজি) ৩১০০ টাকা। গতকাল সোমবার সেই চাল বিক্রি হয় ৩০০০ টাকা দরে। একইভাবে প্রতিমণ গুটি স্বর্ণা ২১০০ টাকা থেকে ২১৫০ টাকায়, বিআর-২৯ চাল ২৭০০ টাকা থেকে ২৬০০ টাকায় এবং বিআর-১০ চাল ২৬০০ টাকা থেকে কমে ২৫০০ টাকায় এসেছে।
জয়নগর মোকামের ব্যবসায়ী হাফিজুর রহমান প্রথম আলোকে জানান, দু-তিন দিন ধরে এখানে চালের বেচাকেনা কমে গেছে। তাঁর ধারণা, রাজধানী ঢাকার পাইকারি বাজারে চালের দাম কমে যাওয়ায় ঈশ্বরদীর মোকামেও কমেছে।
আরেক ব্যবসায়ী সাদেক আলী জানান, এ মোকামে ঢাকার ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চালের অর্ডার কমে যাওয়ায় দাম কমে গেছে। তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে গত দুই দিন বাইরের কোনো চাল ব্যবসায়ী যোগাযোগ করেননি বলে তিনি জানান।
স্থানীয় চাল ব্যবসায়ীরা জানান, ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় টিআর, কাবিখা, ওএমএসসহ বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ শুরু হওয়ায় চালের দাম কমতে শুরু করেছে।
No comments