শ্রীলঙ্কায় গৃহযুদ্ধ-পরবর্তী প্রথম প্রেসিডেন্ট নির্বাচন আজ
আজ মঙ্গলবার শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। প্রায় চার দশকের গৃহযুদ্ধের অবসানের পর দেশটিতে এই প্রথম প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হচ্ছে। নির্বাচনে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপক্ষে এবং সাবেক সেনাপ্রধান শরত্ ফনসেকার মধ্যে। নির্বাচনের আগে ফনসেকা অভিযোগ করেছেন, ক্ষমতাসীন দল ভোটারদের ভয়ভীতি দেখিয়ে এবং ভোট কারচুপির মাধ্যমে নির্বাচনে জেতার চেষ্টা করবে। তবে প্রেসিডেন্ট রাজাপক্ষে আশ্বাস দিয়েছেন, নির্বাচন স্বচ্ছ ও সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে।
শ্রীলঙ্কায় সংখ্যালঘু তামিলদের সঙ্গে গৃহযুদ্ধ শেষ হয় গত বছরের মে মাসে। বিদ্রোহী লিবারেশন টাইগারস অব তামিল ইলম বা এলটিটিইর বিরুদ্ধে চূড়ান্ত সামরিক অভিযানের নির্দেশ দেন প্রেসিডেন্ট রাজাপক্ষে। আর অভিযানে নেতৃত্ব দেন সেনাপ্রধান ফনসেকা। নির্বাচনে এ দুজনের মধ্যেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। রাজাপক্ষে লড়ছেন ক্ষমতাসীন ইউনাইটেড পিপলস ফ্রিডম অ্যালায়েন্সের প্রার্থী হিসেবে। আর ফনসেকা ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টি ও জনতা ভিমুক্তি পেরামুনাসহ কয়েকটি প্রধান বিরোধী দলের পক্ষে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তবে প্রার্থী আছেন আরও ২০ জন। আর ভোটার এক কোটি ৪০ লাখ। দেশজুড়ে ১১ হাজার ভোটকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে ভোট গ্রহণ। নিরাপত্তা রক্ষায় মোতায়েন করা হয়েছে প্রায় ৭০ হাজার পুলিশ।
গত রোববার ফনসেকারের এক সহযোগী দাবি করেন, ক্ষমতাসীন দল ক্ষমতায় থাকার জন্য বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করছে। তারা ভোটারদের ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। তবে এ ধরনের অভিযোগ নাকচ করে দিয়েছে সরকার।
স্বচ্ছ ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি গতকাল সোমবার আহ্বান জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট রাজাপক্ষে। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘সরকার চায় শান্তিপূর্ণ নির্বাচন। এজন্য প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণে প্রস্তুত থাকতে হবে।
শ্রীলঙ্কায় সংখ্যালঘু তামিলদের সঙ্গে গৃহযুদ্ধ শেষ হয় গত বছরের মে মাসে। বিদ্রোহী লিবারেশন টাইগারস অব তামিল ইলম বা এলটিটিইর বিরুদ্ধে চূড়ান্ত সামরিক অভিযানের নির্দেশ দেন প্রেসিডেন্ট রাজাপক্ষে। আর অভিযানে নেতৃত্ব দেন সেনাপ্রধান ফনসেকা। নির্বাচনে এ দুজনের মধ্যেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। রাজাপক্ষে লড়ছেন ক্ষমতাসীন ইউনাইটেড পিপলস ফ্রিডম অ্যালায়েন্সের প্রার্থী হিসেবে। আর ফনসেকা ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টি ও জনতা ভিমুক্তি পেরামুনাসহ কয়েকটি প্রধান বিরোধী দলের পক্ষে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তবে প্রার্থী আছেন আরও ২০ জন। আর ভোটার এক কোটি ৪০ লাখ। দেশজুড়ে ১১ হাজার ভোটকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে ভোট গ্রহণ। নিরাপত্তা রক্ষায় মোতায়েন করা হয়েছে প্রায় ৭০ হাজার পুলিশ।
গত রোববার ফনসেকারের এক সহযোগী দাবি করেন, ক্ষমতাসীন দল ক্ষমতায় থাকার জন্য বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করছে। তারা ভোটারদের ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। তবে এ ধরনের অভিযোগ নাকচ করে দিয়েছে সরকার।
স্বচ্ছ ও সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি গতকাল সোমবার আহ্বান জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট রাজাপক্ষে। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘সরকার চায় শান্তিপূর্ণ নির্বাচন। এজন্য প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণে প্রস্তুত থাকতে হবে।
No comments