হাইতির দুর্গতদের জন্য ব্রিটিশ বালক চার্লির ভালোবাসা
ব্রিটেনের সাত বছরের বালক চার্লি সিম্পসন। ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত হাইতির জনগণের দুরবস্থা টেলিভিশনের পর্দায় দেখে সে চুপ করে বসে থাকতে পারেনি। নিজের ছোট্ট সাইকেলটি নিয়ে অর্থ সংগ্রহে বেরিয়ে পড়ে। জাতিসংঘের শিশু তহবিলের (ইউনিসেফ) জন্য মাত্র ৫০০ পাউন্ড সংগ্রহের উদ্দেশ্যে বের হয়ে এক দিনেই ৫০ হাজার পাউন্ড সংগ্রহ করে ফেলে।
কয়েক দিন আগে চার্লি তার সাইকেল নিয়ে লন্ডনের স্থানীয় পার্কের আশপাশের আট কিলোমিটার এলাকায় অর্থ সংগ্রহ শুরু করে। আর তার এ প্রচেষ্টায় উদ্বুদ্ধ হয়ে অনলাইনে শত শত মানুষ ওই তহবিলে সহায়তা দিতে থাকে। সিম্পসন জানায়, ‘ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত হাইতির অবস্থা আমি টেলিভিশনের পর্দায় দেখেছি। দৃশ্যগুলো অত্যন্ত মর্মান্তিক। শিশুদের অবস্থা আরও ভয়াবহ।’ সিম্পসনের মা লিওনোরা তহবিল সংগ্রহে ছেলেকে সাহায্য করেন। লিওনোরা জানান, হাইতির জনগণের সহায়তায় একটি আবেদন ফরম ইন্টারনেটে ছাড়া হয়। মূলত এর মাধ্যমেই এক দিনে এ বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করা হয়। এ অর্থ ইউনিসেফকে দেওয়া হবে।
ইউনিসেফ হাইতিতে শিশুদের জন্য পানি, স্যানিটেশন, শিক্ষা ও পুষ্টি নিশ্চিত করা ও তাদের রক্ষায় নেতৃত্ব দিচ্ছে। ইউনিসেফ জানায়, একজনের এক দিনে ৫০ হাজার পাউন্ড তহবিল সংগ্রহ করার ঘটনা এটাই প্রথম। ইউনিসেফের মুখপাত্র মাইকেল নিউসাম বলেন, ‘একটি শিশুর এ ধরনের উদ্যোগ, এককথায় অসাধারণ ব্যাপার।’
কয়েক দিন আগে চার্লি তার সাইকেল নিয়ে লন্ডনের স্থানীয় পার্কের আশপাশের আট কিলোমিটার এলাকায় অর্থ সংগ্রহ শুরু করে। আর তার এ প্রচেষ্টায় উদ্বুদ্ধ হয়ে অনলাইনে শত শত মানুষ ওই তহবিলে সহায়তা দিতে থাকে। সিম্পসন জানায়, ‘ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত হাইতির অবস্থা আমি টেলিভিশনের পর্দায় দেখেছি। দৃশ্যগুলো অত্যন্ত মর্মান্তিক। শিশুদের অবস্থা আরও ভয়াবহ।’ সিম্পসনের মা লিওনোরা তহবিল সংগ্রহে ছেলেকে সাহায্য করেন। লিওনোরা জানান, হাইতির জনগণের সহায়তায় একটি আবেদন ফরম ইন্টারনেটে ছাড়া হয়। মূলত এর মাধ্যমেই এক দিনে এ বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করা হয়। এ অর্থ ইউনিসেফকে দেওয়া হবে।
ইউনিসেফ হাইতিতে শিশুদের জন্য পানি, স্যানিটেশন, শিক্ষা ও পুষ্টি নিশ্চিত করা ও তাদের রক্ষায় নেতৃত্ব দিচ্ছে। ইউনিসেফ জানায়, একজনের এক দিনে ৫০ হাজার পাউন্ড তহবিল সংগ্রহ করার ঘটনা এটাই প্রথম। ইউনিসেফের মুখপাত্র মাইকেল নিউসাম বলেন, ‘একটি শিশুর এ ধরনের উদ্যোগ, এককথায় অসাধারণ ব্যাপার।’
No comments