চিকিৎসা-দেশে এমআরসিপি পরীক্ষাকেন্দ্র প্রয়োজন by রাকিবুল ইসলাম
রোগ একটু জটিল হলেই আর্থিক সামর্থ্য অনুযায়ী রোগীরা ভারত, থাইল্যান্ড বা সিঙ্গাপুরে যান চিকিৎসা নিতে। ক্ষেত্রবিশেষে মানুষ সুদূর যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেয়। জনপ্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ উন্নত চিকিৎসার জন্য এখন যুক্তরাষ্ট্রে আছেন। চিকিৎসা নিতে রোগীদের এই বিদেশ যাওয়ার প্রবণতার মূল কারণ আমাদের দেশের সার্বিক চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য-ব্যবস্থার ব্যর্থতা।
ডাক্তার-নার্সদের আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান সম্পর্কে তাত্ত্বিক জ্ঞান থাকলেও প্রায়োগিক জ্ঞানের যথেষ্ট অভাব আছে। তাই দেখা যায়, চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি প্রায়ই অব্যবহূত অবস্থায় পড়ে আছে। নতুন কেনা যন্ত্র বহু বছর ব্যবহার না করার কারণে একেবারে অকেজো, ব্যবহারের অনুপযুক্ত হয়ে পড়েছে। জনগণের টাকায় ক্যানসার চিকিৎসার জন্য আধুনিক পাঁচটি যন্ত্র কেনা হয়েছিল বছর পাঁচেক আগে। সেসব যন্ত্র পুরোপুরি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। বলা হচ্ছে, যন্ত্র চালানোর জন্য দক্ষ মেডিকেল ফিজিসিস্ট দেশে নেই।
মেডিকেল পরীক্ষা-নিরীক্ষার ওপরও রোগীরা আস্থা রাখতে পারছেন না। সাধারণভাবে ধারণা জন্মেছে যে রোগীর সঙ্গে যথাযথভাবে কথা না বলে চিকিৎসকেরা অপ্রয়োজনীয় অনেক বেশি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে বলেন। অধিকাংশ পরীক্ষার প্রতিবেদন চিকিৎসকেরা পড়েও দেখেন না। বেশি পরীক্ষা করিয়ে চিকিৎসকেরা আর্থিকভাবে লাভবান হন। অথচ পরীক্ষা-নিরীক্ষার মূল্য দিতে হয় রোগীকে। এর সঙ্গে যুক্ত হয় স্বাস্থ্যকর্মীদের দুর্ব্যবহার। আছে ওষুধের উচ্চমূল্য। হাসপাতালে অব্যবস্থাপনার কারণে আছে নানা ধরনের হয়রানি।
অন্য আরও কিছু অভিযোগও আছে। বিশ্বের চিকিৎসক সমাজ যখন আধুনিক শিক্ষা ও প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন, নতুন নতুন উদ্ভাবনে আগ্রহী হচ্ছেন, আমাদের দেশে কিছু প্রতিষ্ঠান তখন ঝাড়ফুঁক বা পানিপড়ার মতো বিষয়ের দিকে মানুষকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করছে। যেমন: ‘বিনা অপারেশনে হার্টের ব্লক ছোটানোর নামে’ কিছু ডাক্তার নামধারী প্রতারক চিকিৎসা দিচ্ছে। এরা রোগীদের অসচেতনতাকে পুঁজি করে অমূলক ভয় দেখায়। দারিদ্র্যকে পুঁজি করে স্বল্পমূল্যে হূদরোগের চিকিৎসা করানোর প্রলোভন দেখায়। অপচিকিৎসার ধ্বজাধারীরা যদি গণমাধ্যমে বেশি প্রচার পেতে থাকে, তবে আমরা প্রাচীন চিকিৎসা-পদ্ধতির যুগে ফিরে যাব।
এ দেশে বিশ্বমানের কোনো চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান গড়ার উদ্যোগ চোখে পড়ে না। উন্নত প্রতিষ্ঠান থাকলে তার ডিগ্রির কদর ও গ্রহণযোগ্যতা সব দেশেই থাকে। ডিগ্রি দেওয়ার পাশাপাশি এসব প্রতিষ্ঠান আমাদের চিকিৎসাশিক্ষার ভুলত্রুটিগুলো ধরিয়ে দিতে পারে। আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য কোনো চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান না থাকায় বিদেশি কিছু প্রতিষ্ঠানের ডিগ্রি নিয়ে এ দেশের চিকিৎসকেরা কৌলীন্য অর্জন করেন, অন্য দেশে গিয়ে কাজ করার সুযোগ পান।
তাই এ দেশে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, কানাডাসহ বেশ কিছু দেশের চিকিৎসা ডিগ্রির কদর আছে। কিন্তু এসব ডিগ্রি অর্জনের পরীক্ষা দিতে বিদেশে যেতে হয়। সব দরিদ্র ও মেধাবী চিকিৎসক বিদেশ গিয়ে এসব পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেন না। বিত্তবানের সন্তান সুযোগটা বেশি পান। পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের অনেক বছর চেষ্টার ফলে এ দেশে এমআরসিপি সেন্টার চালু হয়েছে। বিলেতের রয়েল কলেজের এই ডিগ্রির জন্য ব্রিটিশ কাউন্সিলে এ দেশের চিকিৎসকেরা পরীক্ষায় বসতে পারছেন এবং দেশে বসেই এখন এই ডিগ্রি পেতে পারেন।
এমআরসিপি শুধু মেডিসিনের চিকিৎসকদের জন্য। কিন্তু সার্জারির জন্য এমআরসিএস, গাইনির জন্য এমআরসিওজি, ডেন্টালের জন্য এমএফডিসি ডিগ্রি আছে। এ রকম আরও যেসব ডিগ্রি আছে তার পরীক্ষা যেন দেশে বসে দেওয়া যায়, তার উদ্যোগ নেওয়া দরকার। ভারত ও নেপালেও এই পরীক্ষাকেন্দ্র হয়েছে। তাহলে আমরা কেন পিছিয়ে থাকব? এ ছাড়া আমাদের দেশে পরীক্ষাকেন্দ্র না থাকায় শুধু উচ্চবিত্তের গুটি কয়েক সন্তান বিদেশে গিয়ে এই ডিগ্রি অর্জন করে, কিন্তু এ দেশে এই সেন্টার থাকলে ধনী-গরিবনির্বিশেষে সবাই অধিক মাত্রায় এই পরীক্ষায় অংশ নিতে পারে।
এখানে আরও একটি বিষয় উল্লেখ করা প্রয়োজন। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড বা অন্য দেশে চাকরির জন্য গেলে আমাদের দেশের ডিগ্রির মূল্য দেওয়া হয় না। ওসব দেশের স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে পরীক্ষা দিয়ে ডিগ্রি অর্জন করতে হয়। এতে অনেক ঝক্কি-ঝামেলা। অন্য দেশে গিয়ে ডিগ্রি নিতে অনেক অর্থ ও সময়ের অপচয় হয়। অনেক চিকিৎসক ডিগ্রি নিতে গিয়ে, অর্থের চাপ সামাল দিতে গিয়ে এই পেশাই ছেড়ে দিয়েছেন। ডিগ্রি অর্জন তো হয়ইনি। অথচ ডিগ্রিটা দেশে অর্জন করলে বিদেশে গিয়ে চাকরি বা কাজ পাওয়া অনেক সহজ হয়। ডিগ্রিগুলো অর্জন করতে পারলে বিদেশে আমাদের চিকিৎসকেরা এ দেশীয় ডিগ্রির চেয়ে তিন থেকে চার গুণ বেতন-ভাতা উপার্জন করতে পারেন। এতে বৈদেশিক আয়ও বৃদ্ধি পাবে।
আমার মূল বক্তব্য হচ্ছে, এ দেশে শুধু যুক্তরাজ্যের একটি ডিগ্রির (এমআরসিপি) পরীক্ষাকেন্দ্র নিয়ে সন্তুষ্ট থাকলে চলবে না। আমরা চাই, সারা বিশ্বে গ্রহণযোগ্য সব ডিগ্রির পরীক্ষাকেন্দ্র এ দেশে হোক। এ জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ইউএসএমএলই ফিজিক্যাল সেন্টার, অস্ট্রেলিয়ান রেজিস্ট্রেশন এক্সামিনেশন সেন্টার, কানাডিয়ান রেক্স সেন্টার বা এ ধরনের অন্য সব পরীক্ষার কেন্দ্র বাংলাদেশে চালু করার উদ্যোগ নিতে হবে। দরিদ্র-মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য এটা খুবই দরকার।
২০০৯ সালে এমআরসিপি সেন্টার চালু হওয়ার পর আমরা ঘটনাটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবহিত করেছিলাম। ঘটনাটিকে তিনি সাদরে গ্রহণ করেছিলেন।
এখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলসহ সংশ্লিষ্ট সবার উদ্যোগ আমরা দেখতে চাই। এ বিষয়ে কারও কোনো আপত্তি থাকলে তা নিয়ে খোলামেলা আলোচনাও হওয়া দরকার। নিশ্চুপ বসে থাকার সময় এটা নয়।
ডা. রাকিবুল ইসলাম: মহাসচিব, পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন।
মেডিকেল পরীক্ষা-নিরীক্ষার ওপরও রোগীরা আস্থা রাখতে পারছেন না। সাধারণভাবে ধারণা জন্মেছে যে রোগীর সঙ্গে যথাযথভাবে কথা না বলে চিকিৎসকেরা অপ্রয়োজনীয় অনেক বেশি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে বলেন। অধিকাংশ পরীক্ষার প্রতিবেদন চিকিৎসকেরা পড়েও দেখেন না। বেশি পরীক্ষা করিয়ে চিকিৎসকেরা আর্থিকভাবে লাভবান হন। অথচ পরীক্ষা-নিরীক্ষার মূল্য দিতে হয় রোগীকে। এর সঙ্গে যুক্ত হয় স্বাস্থ্যকর্মীদের দুর্ব্যবহার। আছে ওষুধের উচ্চমূল্য। হাসপাতালে অব্যবস্থাপনার কারণে আছে নানা ধরনের হয়রানি।
অন্য আরও কিছু অভিযোগও আছে। বিশ্বের চিকিৎসক সমাজ যখন আধুনিক শিক্ষা ও প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন, নতুন নতুন উদ্ভাবনে আগ্রহী হচ্ছেন, আমাদের দেশে কিছু প্রতিষ্ঠান তখন ঝাড়ফুঁক বা পানিপড়ার মতো বিষয়ের দিকে মানুষকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করছে। যেমন: ‘বিনা অপারেশনে হার্টের ব্লক ছোটানোর নামে’ কিছু ডাক্তার নামধারী প্রতারক চিকিৎসা দিচ্ছে। এরা রোগীদের অসচেতনতাকে পুঁজি করে অমূলক ভয় দেখায়। দারিদ্র্যকে পুঁজি করে স্বল্পমূল্যে হূদরোগের চিকিৎসা করানোর প্রলোভন দেখায়। অপচিকিৎসার ধ্বজাধারীরা যদি গণমাধ্যমে বেশি প্রচার পেতে থাকে, তবে আমরা প্রাচীন চিকিৎসা-পদ্ধতির যুগে ফিরে যাব।
এ দেশে বিশ্বমানের কোনো চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান গড়ার উদ্যোগ চোখে পড়ে না। উন্নত প্রতিষ্ঠান থাকলে তার ডিগ্রির কদর ও গ্রহণযোগ্যতা সব দেশেই থাকে। ডিগ্রি দেওয়ার পাশাপাশি এসব প্রতিষ্ঠান আমাদের চিকিৎসাশিক্ষার ভুলত্রুটিগুলো ধরিয়ে দিতে পারে। আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য কোনো চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান না থাকায় বিদেশি কিছু প্রতিষ্ঠানের ডিগ্রি নিয়ে এ দেশের চিকিৎসকেরা কৌলীন্য অর্জন করেন, অন্য দেশে গিয়ে কাজ করার সুযোগ পান।
তাই এ দেশে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, কানাডাসহ বেশ কিছু দেশের চিকিৎসা ডিগ্রির কদর আছে। কিন্তু এসব ডিগ্রি অর্জনের পরীক্ষা দিতে বিদেশে যেতে হয়। সব দরিদ্র ও মেধাবী চিকিৎসক বিদেশ গিয়ে এসব পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেন না। বিত্তবানের সন্তান সুযোগটা বেশি পান। পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের অনেক বছর চেষ্টার ফলে এ দেশে এমআরসিপি সেন্টার চালু হয়েছে। বিলেতের রয়েল কলেজের এই ডিগ্রির জন্য ব্রিটিশ কাউন্সিলে এ দেশের চিকিৎসকেরা পরীক্ষায় বসতে পারছেন এবং দেশে বসেই এখন এই ডিগ্রি পেতে পারেন।
এমআরসিপি শুধু মেডিসিনের চিকিৎসকদের জন্য। কিন্তু সার্জারির জন্য এমআরসিএস, গাইনির জন্য এমআরসিওজি, ডেন্টালের জন্য এমএফডিসি ডিগ্রি আছে। এ রকম আরও যেসব ডিগ্রি আছে তার পরীক্ষা যেন দেশে বসে দেওয়া যায়, তার উদ্যোগ নেওয়া দরকার। ভারত ও নেপালেও এই পরীক্ষাকেন্দ্র হয়েছে। তাহলে আমরা কেন পিছিয়ে থাকব? এ ছাড়া আমাদের দেশে পরীক্ষাকেন্দ্র না থাকায় শুধু উচ্চবিত্তের গুটি কয়েক সন্তান বিদেশে গিয়ে এই ডিগ্রি অর্জন করে, কিন্তু এ দেশে এই সেন্টার থাকলে ধনী-গরিবনির্বিশেষে সবাই অধিক মাত্রায় এই পরীক্ষায় অংশ নিতে পারে।
এখানে আরও একটি বিষয় উল্লেখ করা প্রয়োজন। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড বা অন্য দেশে চাকরির জন্য গেলে আমাদের দেশের ডিগ্রির মূল্য দেওয়া হয় না। ওসব দেশের স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে পরীক্ষা দিয়ে ডিগ্রি অর্জন করতে হয়। এতে অনেক ঝক্কি-ঝামেলা। অন্য দেশে গিয়ে ডিগ্রি নিতে অনেক অর্থ ও সময়ের অপচয় হয়। অনেক চিকিৎসক ডিগ্রি নিতে গিয়ে, অর্থের চাপ সামাল দিতে গিয়ে এই পেশাই ছেড়ে দিয়েছেন। ডিগ্রি অর্জন তো হয়ইনি। অথচ ডিগ্রিটা দেশে অর্জন করলে বিদেশে গিয়ে চাকরি বা কাজ পাওয়া অনেক সহজ হয়। ডিগ্রিগুলো অর্জন করতে পারলে বিদেশে আমাদের চিকিৎসকেরা এ দেশীয় ডিগ্রির চেয়ে তিন থেকে চার গুণ বেতন-ভাতা উপার্জন করতে পারেন। এতে বৈদেশিক আয়ও বৃদ্ধি পাবে।
আমার মূল বক্তব্য হচ্ছে, এ দেশে শুধু যুক্তরাজ্যের একটি ডিগ্রির (এমআরসিপি) পরীক্ষাকেন্দ্র নিয়ে সন্তুষ্ট থাকলে চলবে না। আমরা চাই, সারা বিশ্বে গ্রহণযোগ্য সব ডিগ্রির পরীক্ষাকেন্দ্র এ দেশে হোক। এ জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ইউএসএমএলই ফিজিক্যাল সেন্টার, অস্ট্রেলিয়ান রেজিস্ট্রেশন এক্সামিনেশন সেন্টার, কানাডিয়ান রেক্স সেন্টার বা এ ধরনের অন্য সব পরীক্ষার কেন্দ্র বাংলাদেশে চালু করার উদ্যোগ নিতে হবে। দরিদ্র-মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য এটা খুবই দরকার।
২০০৯ সালে এমআরসিপি সেন্টার চালু হওয়ার পর আমরা ঘটনাটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবহিত করেছিলাম। ঘটনাটিকে তিনি সাদরে গ্রহণ করেছিলেন।
এখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলসহ সংশ্লিষ্ট সবার উদ্যোগ আমরা দেখতে চাই। এ বিষয়ে কারও কোনো আপত্তি থাকলে তা নিয়ে খোলামেলা আলোচনাও হওয়া দরকার। নিশ্চুপ বসে থাকার সময় এটা নয়।
ডা. রাকিবুল ইসলাম: মহাসচিব, পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন।
No comments