সুস্থ থাকলে আমাকে হারানো কঠিন
প্রশ্ন : ২০১১ সালকে কীভাবে দেখছেন? উসাইন বোল্ট : সব মিলিয়ে বছরটি আমার জন্য ভালোই ছিল। আমাকে কেউ হারাতে পারেনি। ২০০ এবং ১০০ গুণিতক ৪০০ মিটার রিলেও জিতেছি। বর্ষসেরা অ্যাথলেটের শীর্ষ পুরস্কারও পেয়েছি। প্রশ্ন :দায়েগুতে বিশ্ব অ্যাথলেটিক্স আসরের ফলস স্টার্ট থেকে কোনো শিক্ষা...বোল্ট : এমন কিছু হতে পারে, তা আমার জানা ছিল না। পরিকল্পনার মধ্যেও ছিল না; কিন্তু এসব বিষয় খেলার একটি অংশ হিসেবে আপনাকে মেনে
নিতেই হবে, আমিও নিয়েছি। সত্যিকার অর্থে সে সময় কিছুই করার থাকে না। আমারও ছিল না। আশা করি, আর কখনও এমনটি হবে না।
প্রশ্ন :ফলস স্টার্টের শাস্তির নিয়মটি ঠিক আছে কি?
বোল্ট : আইন আইনই। আপনাকে মানতেই হবে। দায়েগুতে এমনটি ঘটে যাওয়ার পর অবশ্য আমার কাছে মনে হয়েছে, এখানে পুরনো নিয়মটিই ভালো ছিল। পুরনো নিয়মে প্রথম ফলস স্টার্টটি সবার জন্যই সতর্ক সংকেত ছিল। পরেরবার ফলস স্টার্টের শাস্তি হিসেবে দোষী অ্যাথলেটকে অযোগ্য ঘোষণা করা হতো।
প্রশ্ন :ইয়োহান ব্লেককে কী প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করেন?
বোল্ট : গত তিন বছর ধরেই ইয়োহান আমার সঙ্গে অনুশীলন করে। আমি সবসময়ই বলি, সত্যিকার অর্থেই সে একজন ভালো এবং প্রতিভাবান অ্যাথলেট। আর আমি কখনোই একজন অ্যাথলেটকে নিজের জন্য ভয়ঙ্কর ভাবি না। আমার কাছে সবাই গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন :একসঙ্গে অনুশীলনের কারণে কি সে আপনার দুর্বলতার কথা আগেভাগেই বুঝে ফেলতে পারে না?
বোল্ট : অনুশীলন আর প্রতিযোগিতা দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয় এবং পারফরম্যান্স বিশ্লেষণে তা কখনোই বিবেচনা করা হয় না। তা ছাড়া আমি মনে করি, আমি যখন সুস্থ থাকব, তখন আমাকে হারানো সত্যিই কঠিন।
প্রশ্ন :অনেকেই মনে করে, তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ দৌড়ে আপনি ভালো করেন না। বিষয়টি কীভাবে মূল্যায়ন করেন?
বোল্ট : আমি বুঝতে পারছি না, এ কথার মানে কী? এ বছরই তো অনেকগুলো ম্যাচে আমি শেষ ২০-৩০ মিটারেই জয় নিশ্চিত করেছি। আমি তো মনে করি, আমার মূল শক্তিটাই এখানে, এই শেষ ২০-৩০ মিটারে।
প্রশ্ন :লন্ডন অলিম্পিক নিয়ে কোনো চাপ অনুভব করছেন?
বোল্ট : একমাত্র চাপ হচ্ছে এটিই। লন্ডন অলিম্পিকে অংশ নেওয়াটাই একটি চাপ। তবে আমি নিশ্চিত লন্ডন অলিম্পিক হবে দারুণ উত্তেজনার এক আসর।
প্রশ্ন :ইনজুরির সমস্যাগুলো কি কাটিয়ে উঠেছেন?
বোল্ট : ২০১১ সালের পুরোটা সময় ইনজুরিমুক্ত থাকতে পেরে আসলেই আমি খুবই আনন্দিত। এ কারণে মৌসুমজুড়ে প্রস্তুতিটাও ভালো ছিল। এভাবে আর ছয় মাস চললেই হবে। লন্ডন অলিম্পিকের প্রস্তুতিটাও ভালো হবে তাতে।
প্রশ্ন :আগামী বছর নতুন কোনো বিশ্বরেকর্ডের আশ্বাস দেবেন কি?
বোল্ট : আমি বিশ্বরেকর্ড নিয়ে কখনও কথা বলি না। আমার লক্ষ্যটাই হচ্ছে দ্রুত দৌড়ানো, যত দ্রুত পারা যায়। লন্ডনের আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে, কিছু হলেও হতে পারে...
প্রশ্ন :লন্ডন অলিম্পিকে একটি স্বর্ণ আপনার জন্য কতটা গুরুত্ব বহন করছে?
বোল্ট : আমি বিশ্ব ক্রীড়া জগতে কিংবদন্তি হয়ে থাকতে চাই। সে লক্ষ্য পেঁৗছতে আমি অলিম্পিকে আমি আমার শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রাখতে চাই। বিজয়ী হতে চাই।
প্রশ্ন :ফলস স্টার্টের শাস্তির নিয়মটি ঠিক আছে কি?
বোল্ট : আইন আইনই। আপনাকে মানতেই হবে। দায়েগুতে এমনটি ঘটে যাওয়ার পর অবশ্য আমার কাছে মনে হয়েছে, এখানে পুরনো নিয়মটিই ভালো ছিল। পুরনো নিয়মে প্রথম ফলস স্টার্টটি সবার জন্যই সতর্ক সংকেত ছিল। পরেরবার ফলস স্টার্টের শাস্তি হিসেবে দোষী অ্যাথলেটকে অযোগ্য ঘোষণা করা হতো।
প্রশ্ন :ইয়োহান ব্লেককে কী প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করেন?
বোল্ট : গত তিন বছর ধরেই ইয়োহান আমার সঙ্গে অনুশীলন করে। আমি সবসময়ই বলি, সত্যিকার অর্থেই সে একজন ভালো এবং প্রতিভাবান অ্যাথলেট। আর আমি কখনোই একজন অ্যাথলেটকে নিজের জন্য ভয়ঙ্কর ভাবি না। আমার কাছে সবাই গুরুত্বপূর্ণ।
প্রশ্ন :একসঙ্গে অনুশীলনের কারণে কি সে আপনার দুর্বলতার কথা আগেভাগেই বুঝে ফেলতে পারে না?
বোল্ট : অনুশীলন আর প্রতিযোগিতা দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয় এবং পারফরম্যান্স বিশ্লেষণে তা কখনোই বিবেচনা করা হয় না। তা ছাড়া আমি মনে করি, আমি যখন সুস্থ থাকব, তখন আমাকে হারানো সত্যিই কঠিন।
প্রশ্ন :অনেকেই মনে করে, তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ দৌড়ে আপনি ভালো করেন না। বিষয়টি কীভাবে মূল্যায়ন করেন?
বোল্ট : আমি বুঝতে পারছি না, এ কথার মানে কী? এ বছরই তো অনেকগুলো ম্যাচে আমি শেষ ২০-৩০ মিটারেই জয় নিশ্চিত করেছি। আমি তো মনে করি, আমার মূল শক্তিটাই এখানে, এই শেষ ২০-৩০ মিটারে।
প্রশ্ন :লন্ডন অলিম্পিক নিয়ে কোনো চাপ অনুভব করছেন?
বোল্ট : একমাত্র চাপ হচ্ছে এটিই। লন্ডন অলিম্পিকে অংশ নেওয়াটাই একটি চাপ। তবে আমি নিশ্চিত লন্ডন অলিম্পিক হবে দারুণ উত্তেজনার এক আসর।
প্রশ্ন :ইনজুরির সমস্যাগুলো কি কাটিয়ে উঠেছেন?
বোল্ট : ২০১১ সালের পুরোটা সময় ইনজুরিমুক্ত থাকতে পেরে আসলেই আমি খুবই আনন্দিত। এ কারণে মৌসুমজুড়ে প্রস্তুতিটাও ভালো ছিল। এভাবে আর ছয় মাস চললেই হবে। লন্ডন অলিম্পিকের প্রস্তুতিটাও ভালো হবে তাতে।
প্রশ্ন :আগামী বছর নতুন কোনো বিশ্বরেকর্ডের আশ্বাস দেবেন কি?
বোল্ট : আমি বিশ্বরেকর্ড নিয়ে কখনও কথা বলি না। আমার লক্ষ্যটাই হচ্ছে দ্রুত দৌড়ানো, যত দ্রুত পারা যায়। লন্ডনের আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে, কিছু হলেও হতে পারে...
প্রশ্ন :লন্ডন অলিম্পিকে একটি স্বর্ণ আপনার জন্য কতটা গুরুত্ব বহন করছে?
বোল্ট : আমি বিশ্ব ক্রীড়া জগতে কিংবদন্তি হয়ে থাকতে চাই। সে লক্ষ্য পেঁৗছতে আমি অলিম্পিকে আমি আমার শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রাখতে চাই। বিজয়ী হতে চাই।
No comments