আলোচনার প্রস্তাব নাকচ থাই বিক্ষোভকারীদের
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অভিজিত্ ভেজ্জাজিভার সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি হয়েও পরে তা নাকচ করে দিয়েছেন সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীরা।
এদিকে ব্যাংকক ও পার্শ্ববর্তী ননথাবুরি প্রদেশে পৃথক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। হাজার হাজার সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীর শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের পর ওই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
প্রধানমন্ত্রী অভিজিতের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বিক্ষোভকারীরা গতকাল রোববার আলোচনায় বসতে রাজি হন। পরে টেলিভিশনে প্রচারিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী পার্লামেন্ট বিলুপ্ত করে দেওয়ার জন্য বিরোধীদের দাবি নাকচ করে দেন। বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আলোচনার জন্য সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে শিক্ষামন্ত্রী চিন্নাওয়ার্ন বুনিয়াকিয়াতের নামও ঘোষণা করেন। এরপর সরকারের সঙ্গে আলোচনায় না বসার সিদ্ধান্ত নেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার সমর্থক বিক্ষোভকারীরা।
প্রধানমন্ত্রী অভিজিত্ বলেন, ‘সোমবার আমরা বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসব, তবে পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার দাবি মেনে নেওয়া হবে না। সরকারের শরিক দলগুলোও এ সিদ্ধান্তের ব্যাপারে একমত।’
বিক্ষোভকারীদের নেতা জতুপর্ণ প্রোমপান বলেন, ‘আমরা শুধু প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেই কথা বলতে চাই, অন্য কারও সঙ্গে নয়।’
ব্যাংককের থাম্মাসাট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক সোমজাই পাগাফাভিভাত বলেন, এখানে আলোচনার কোনো বিষয় নেই। বিক্ষোভকারীরা পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার পক্ষে, আর সরকার তা করবে না। এটা নিয়ে আলোচনায় কোনো সমাধান আসবে না। ভবিষ্যতে সমস্যা আরও জটিল হবে।
এদিকে পৃথক বিস্ফোরণ সম্পর্কে মেজর জেনারেল প্রায়ুত থাভোরনসিরি জানান, শনিবার রাতে ননথাবুরি প্রদেশে জাতীয় দুর্নীতিবিরোধী কমিশন কার্যালয় লক্ষ্য করে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়, তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি।
ব্যাংককে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পাশের একটি সড়কে দ্বিতীয় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে শনিবার রাত ১০টার কিছুক্ষণ পরে। এতে একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মী আহত হন।
এদিকে ব্যাংকক ও পার্শ্ববর্তী ননথাবুরি প্রদেশে পৃথক বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। হাজার হাজার সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীর শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের পর ওই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
প্রধানমন্ত্রী অভিজিতের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বিক্ষোভকারীরা গতকাল রোববার আলোচনায় বসতে রাজি হন। পরে টেলিভিশনে প্রচারিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী পার্লামেন্ট বিলুপ্ত করে দেওয়ার জন্য বিরোধীদের দাবি নাকচ করে দেন। বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আলোচনার জন্য সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে শিক্ষামন্ত্রী চিন্নাওয়ার্ন বুনিয়াকিয়াতের নামও ঘোষণা করেন। এরপর সরকারের সঙ্গে আলোচনায় না বসার সিদ্ধান্ত নেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার সমর্থক বিক্ষোভকারীরা।
প্রধানমন্ত্রী অভিজিত্ বলেন, ‘সোমবার আমরা বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসব, তবে পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার দাবি মেনে নেওয়া হবে না। সরকারের শরিক দলগুলোও এ সিদ্ধান্তের ব্যাপারে একমত।’
বিক্ষোভকারীদের নেতা জতুপর্ণ প্রোমপান বলেন, ‘আমরা শুধু প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেই কথা বলতে চাই, অন্য কারও সঙ্গে নয়।’
ব্যাংককের থাম্মাসাট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক সোমজাই পাগাফাভিভাত বলেন, এখানে আলোচনার কোনো বিষয় নেই। বিক্ষোভকারীরা পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার পক্ষে, আর সরকার তা করবে না। এটা নিয়ে আলোচনায় কোনো সমাধান আসবে না। ভবিষ্যতে সমস্যা আরও জটিল হবে।
এদিকে পৃথক বিস্ফোরণ সম্পর্কে মেজর জেনারেল প্রায়ুত থাভোরনসিরি জানান, শনিবার রাতে ননথাবুরি প্রদেশে জাতীয় দুর্নীতিবিরোধী কমিশন কার্যালয় লক্ষ্য করে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়, তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি।
ব্যাংককে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পাশের একটি সড়কে দ্বিতীয় বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে শনিবার রাত ১০টার কিছুক্ষণ পরে। এতে একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মী আহত হন।
No comments