ডিএসইর পর্ষদ নির্বাচন সম্পন্ন
কোনো ধরনের ঝামেলা ছাড়াই শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদের চারটি পদে নির্বাচন। ডিএসইর সদস্যদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে গতকাল রোববার এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
ডিএসইর বর্তমান সভাপতি রকিবুর রহমান সদস্যদের সর্বোচ্চ ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১৭৮ ভোট। নির্বাচিত অন্য প্রার্থীরা হলেন খাজা গোলাম রসুল, আহমেদ ইকবাল হাসান ও শরীফ আতাউর রহমান। তাঁরা যথাক্রমে ১৫৫, ১২৮ ও ১০৪ ভোট পান।
পরাজিত প্রার্থীদের মধ্যে ডিএসইর সাবেক সভাপতি আবদুল হক ৯৮, সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহমদ রশীদ লালী ৮২ এবং সদস্য দস্তগীর মো. আদেল ৬২ ও গোলাম কাদের ৩৩ ভোট পেয়েছেন।
ডিএসইর নির্বাচন কমিশন জানায়, সকাল ১০টায় নির্বাচন শুরু হয়ে তা বিরতিহীনভাবে চলে বেলা সাড়ে তিনটা পর্যন্ত। এ সময়ে মোট ২২৮ জন ভোটারের মধ্যে ২১৩ জন তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। এর মধ্যে তিনটি ভোট বাতিল করা হয়েছে।
আহমেদ ইকবাল হাসান ও আহমদ রশীদ লালীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য অযোগ্য ঘোষণা করেছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। পরে হাইকোর্টের আদেশ নিয়ে তাঁরা নির্বাচনে অংশ নেন।
অভিযোগ রয়েছে, রকিবুর রহমানকে অনেকটা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচনে জয়লাভের সুযোগ করে দিতেই সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের চাপে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল এসইসি।
ফলাফল ঘোষণার পর ডিএসইর সদস্যদের অনেক বলেন, নির্বাচনের ফলাফল হয়তো এমনই হতো। মাঝখান থেকে এসইসির ভূমিকার কারণে পুরো নির্বাচন-প্রক্রিয়াটি সমালোচিত হলো।
২৭ মার্চ ডিএসইর বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এদিনই পূর্ণাঙ্গ পরিচালনা পর্ষদের সভায় ডিএসইর নতুন সভাপতি, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও সহসভাপতি নির্বাচন করা হবে।
ডিএসইর বর্তমান সভাপতি রকিবুর রহমান সদস্যদের সর্বোচ্চ ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১৭৮ ভোট। নির্বাচিত অন্য প্রার্থীরা হলেন খাজা গোলাম রসুল, আহমেদ ইকবাল হাসান ও শরীফ আতাউর রহমান। তাঁরা যথাক্রমে ১৫৫, ১২৮ ও ১০৪ ভোট পান।
পরাজিত প্রার্থীদের মধ্যে ডিএসইর সাবেক সভাপতি আবদুল হক ৯৮, সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহমদ রশীদ লালী ৮২ এবং সদস্য দস্তগীর মো. আদেল ৬২ ও গোলাম কাদের ৩৩ ভোট পেয়েছেন।
ডিএসইর নির্বাচন কমিশন জানায়, সকাল ১০টায় নির্বাচন শুরু হয়ে তা বিরতিহীনভাবে চলে বেলা সাড়ে তিনটা পর্যন্ত। এ সময়ে মোট ২২৮ জন ভোটারের মধ্যে ২১৩ জন তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। এর মধ্যে তিনটি ভোট বাতিল করা হয়েছে।
আহমেদ ইকবাল হাসান ও আহমদ রশীদ লালীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য অযোগ্য ঘোষণা করেছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। পরে হাইকোর্টের আদেশ নিয়ে তাঁরা নির্বাচনে অংশ নেন।
অভিযোগ রয়েছে, রকিবুর রহমানকে অনেকটা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচনে জয়লাভের সুযোগ করে দিতেই সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের চাপে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল এসইসি।
ফলাফল ঘোষণার পর ডিএসইর সদস্যদের অনেক বলেন, নির্বাচনের ফলাফল হয়তো এমনই হতো। মাঝখান থেকে এসইসির ভূমিকার কারণে পুরো নির্বাচন-প্রক্রিয়াটি সমালোচিত হলো।
২৭ মার্চ ডিএসইর বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এদিনই পূর্ণাঙ্গ পরিচালনা পর্ষদের সভায় ডিএসইর নতুন সভাপতি, জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও সহসভাপতি নির্বাচন করা হবে।
No comments