নির্বাচনের পরদিনই জনগণের মাঝে : ভক্তদের জড়িয়ে কাঁদলেন তৈমূর আলম খন্দকার
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের পরদিনই মাঠের রাজনীতিতে নেমে পড়লেন জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার। গতকাল স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাত্ করেন তিনি। তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। চালান গণসংযোগ। তার সঙ্গে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় তৈমূর আলমকে কখনও হাস্যোজ্জ্বল আবার কখনও আবেগে আপ্লুত হয়ে অশ্রু সজল হতে দেখা যায়। নাগরিক সমাজের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত্ করতেই তিনি বের হয়েছেন বলেও জানান। প্রসঙ্গত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির একমাত্র প্রার্থী ছিলেন তৈমূর আলম খন্দকার।
সরকার এ নির্বাচনে সেনা মোতায়েন না করায় এবং বিএনপিতে নেতাকর্মীদের বিভিন্নভাবে হয়রানি করায় নিরাপত্তার অভাবে ভোটগ্রহণের কয়েক ঘণ্টা আগে শনিবার গভীররাতে নির্বাচন বয়কটের ঘোষণা দেন তিনি। এরপর থেকে ঘরে বসে টিভি দেখেই সময় কাটান। নির্বাচনের দিন ভোট দিতেও যাননি তিনি।
জানা গেছে, গতকাল সকালে মাসদাইরের বাসা থেকে বের হন তৈমূর আলম। তিনি একটি রিকশায় চড়ে ডায়াবেটিক হাসপাতালের দিকে যান। তার সঙ্গে স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা ছিলেন। এ সময় রাস্তায় বিভিন্ন স্তরের জনগণ তার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। অনেকেই তাকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েন। এতে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন তৈমূর আলম। চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি তিনি। নেতাকর্মীরা তাকে সাহস জুগিয়ে বলেন, বিজয় নিশ্চিত জেনেও দলের সিদ্ধান্ত মেনে আপনি নির্বাচন বয়কট করেছেন। আমরা আপনার সঙ্গে আগেও ছিলাম; ভবিষ্যতেও থাকব। অনেকে তাকে বলেন, নির্বাচনে এমন নাটকীয় সিদ্ধান্ত হবে তা তারা ঘূর্ণাক্ষরেও ভাবতে পারেননি। এটা মেনে নিতে তাদের কষ্ট হচ্ছে। এ সময় তৈমূর আলম তার ভক্ত ও নেতাকর্মীদের বলেন, আপনারা শত ভয়ভীতি উপেক্ষা করে আমার সঙ্গে ছিলেন, আগামীতেও থাকবেন। এ সময় মাসদাইর বাজার, দেওভোগ, দাতাসড়ক, পানির ট্যাংক ও মাদরাসা মোড়ে তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। পরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আমি সারা জীবন মানুষের জন্য কাজ করেছি। কিন্তু অবাধ ও সুষ্ঠু ভোটের উপযুক্ত পরিবেশ না থাকায় দলের সিদ্ধান্তে আমার এবার নির্বাচন করা হলো না। ভবিষ্যতে আবার আমি নির্বাচন করলে জনগণকে আমার পাশে পেতে চাই। তাই আমি তাদের সঙ্গে কথা বলতে এসেছি। তৈমূর আলমের সঙ্গে থাকা শহর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল বলেন, নেতাকর্মীদের সঙ্গে দেখা করতে তৈমূর আলম বের হয়েছেন। আর নির্বাচনের পরের দিন জনগণ যেভাবে আমাদের স্বাগত জানাল, তাতে আমরা খুশি।
জানা গেছে, গতকাল সকালে মাসদাইরের বাসা থেকে বের হন তৈমূর আলম। তিনি একটি রিকশায় চড়ে ডায়াবেটিক হাসপাতালের দিকে যান। তার সঙ্গে স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা ছিলেন। এ সময় রাস্তায় বিভিন্ন স্তরের জনগণ তার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। অনেকেই তাকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েন। এতে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন তৈমূর আলম। চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি তিনি। নেতাকর্মীরা তাকে সাহস জুগিয়ে বলেন, বিজয় নিশ্চিত জেনেও দলের সিদ্ধান্ত মেনে আপনি নির্বাচন বয়কট করেছেন। আমরা আপনার সঙ্গে আগেও ছিলাম; ভবিষ্যতেও থাকব। অনেকে তাকে বলেন, নির্বাচনে এমন নাটকীয় সিদ্ধান্ত হবে তা তারা ঘূর্ণাক্ষরেও ভাবতে পারেননি। এটা মেনে নিতে তাদের কষ্ট হচ্ছে। এ সময় তৈমূর আলম তার ভক্ত ও নেতাকর্মীদের বলেন, আপনারা শত ভয়ভীতি উপেক্ষা করে আমার সঙ্গে ছিলেন, আগামীতেও থাকবেন। এ সময় মাসদাইর বাজার, দেওভোগ, দাতাসড়ক, পানির ট্যাংক ও মাদরাসা মোড়ে তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। পরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আমি সারা জীবন মানুষের জন্য কাজ করেছি। কিন্তু অবাধ ও সুষ্ঠু ভোটের উপযুক্ত পরিবেশ না থাকায় দলের সিদ্ধান্তে আমার এবার নির্বাচন করা হলো না। ভবিষ্যতে আবার আমি নির্বাচন করলে জনগণকে আমার পাশে পেতে চাই। তাই আমি তাদের সঙ্গে কথা বলতে এসেছি। তৈমূর আলমের সঙ্গে থাকা শহর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ টি এম কামাল বলেন, নেতাকর্মীদের সঙ্গে দেখা করতে তৈমূর আলম বের হয়েছেন। আর নির্বাচনের পরের দিন জনগণ যেভাবে আমাদের স্বাগত জানাল, তাতে আমরা খুশি।
No comments