অল্প স্বল্প গল্প

দেরি সইছে না নিরাজ পাণ্ডের ছবিতে অভিনয় করবেন শহীদ কাপুর। প্রভু দেবের নামাক আর রাজকুমার সন্তোষীর ফাটা পোস্টার নিকলা হিরোর কাজ শেষ হলেই নতুন ছবির কাজ শুরু করবেন তিনি। মজার ব্যাপার হলো, এ ছবিতে শহীদকে প্রথমবারের মতো চুরি করতে দেখা যাবে।


নিরাজ পাণ্ডে পরিচালিত এ ওয়েডনেসডে বেশ প্রশংসিত ছবি। ২০০৮ সালে এ ছবির জন্য নিরাজ জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, নিরাজের নতুন ছবিটিও সবার মন জয় করবে। বহু তারকা-অভিনেতায় সমৃদ্ধ স্পেশাল চাবিস-এর শেষ মুহূর্তের কাজ নিয়ে নিরাজ বেশ ব্যস্ত। তাঁর ডন খাকি অবতার-এর চরিত্রের জন্য নিজেকে তৈরি করছেন শহীদ। আর যেন দেরি সয় না!
 মা. র
বলিউড হাঙ্গামা

ঝোপ বুঝে কোপ
শাহরুখ-সালমান সম্পর্ক নিয়ে বলিউডে নানা ঘটনা, জল্পনা-কল্পনা। বলিউডের ওজনদার এই দুই অভিনেতা যতই ‘কিছুই হয়নি’ ভাব দেখান না কেন, কিছু যে একটা আছে সম্পর্কের মধ্যে সুচালো হয়ে, তা বুঝতে দেরি হয় না কারও।
সেই পুরোনো পথেই হাঁটলেন সালমান খান। রিয়েলিটি শো ‘বিগ বস সিক্স’-এ করন জোহর এসেছিলেন স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার ছবির প্রচারণায়। এ ছবির কলাকুশলীরাও সঙ্গে ছিলেন। ধর্ম প্রডাকশনস ও রেড চিলিস এন্টারটেইনমেন্টের ব্যানারে নির্মিত ছবির পরিচালক করন জোহর আর প্রযোজনায় হিরু জোহর ও গৌরি খান। ছবিটি মুক্তি পাচ্ছে ১৯ অক্টোবর।
‘বিগ বস সিক্স’-এ অতিথি করন জোহর, আলিয়া ভাট, সিদ্ধার্থ মালহোত্রা আর বরুণ ধাওয়ানের সঙ্গে ভালোই সময় কাটাতে দেখা গেল সালমানকে। স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার ছবির গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা যাবে তাঁদের। সবাই নতুন মুখ। সব ঠিক ছিল। এমন সময় সালমান হঠাৎ করনকে প্রশ্ন করে বসলেন, ‘যদি নতুন মুখ না নেওয়া হতো, তবে পরিচালক হিসেবে কাদের এ চরিত্রগুলোয় তিনি ভাবতেন?’ করনের চটপট জবাব, ‘আমির ও সালমান এখনো যেমন তরুণ, তাঁদের কথাই ভাবা হতো!
এ পর্যন্ত করনের ছবি মানেই শাহরুখ খান। করন কি সে জায়গা থেকে সরে এলেন?

পাত্র চাই
‘সুন্দরী, সুশ্রী, ভদ্র মেয়ের জন্য পাত্র চাই। পাত্রীর বয়স ৩৩, সম্প্রতি বিবাহবিচ্ছেদের শিকার। মানসিকভাবে একটু বিপর্যস্ত। নির্ভরতার সঙ্গে কারও কাঁধে নিজের মাথা এলিয়ে দিতে চায়, বুকে খুঁজে নিতে চায় আশ্রয়। আগ্রহী পাত্রেরা যোগাযোগ করুন...।’ না, এখনো ঠিক পত্রিকায় এমন বিজ্ঞপ্তি বের হয়নি। তবে হতেও পারে। কারণ, মেয়ে কেটি হোমসের জন্য সুযোগ্য পাত্রের খোঁজে মাঠে নেমেছেন খোদ তাঁর বাবা মার্টিন হোমস। নিজের পাঁচ সন্তানের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আদর কেটিকেই করতেন দুঁদে আইনজীবী মার্টিন। এখনো করেন। টম ক্রুজের সঙ্গে মেয়ের সংসারে সুখের ভবিষ্যৎ দেখছিলেন না বলে তিনিই ‘শান্তিপূর্ণ’ বিবাহ বিচ্ছেদের সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছেন। নিজের আইনি প্রজ্ঞা কাজে লাগিয়ে ক্রুজের সম্পত্তির বড় অংশ আদায়ও করে দিয়েছেন মেয়েকে। কিন্তু মার্টিন ভালো করেই জানেন, টাকা দিয়ে আর যা-ই হোক, সুখ কেনা যায় না। মেয়ের সব সময় মন মরা হয়ে থাকাটা কোন বাবাই সহ্য করতে পারে না। কিন্তু মেয়ের মনে হচ্ছে, প্রেমের ওপর থেকে রুচি উঠে গেছে। এ কারণে যোগ্য বাবার মতো তিনি নিজেই মাঠে নেমে পড়েছেন সুপাত্রের সন্ধানে।
 রাজীব হাসান, তথ্য: রয়টার্স, এএনআই, আইএএনএস

No comments

Powered by Blogger.