উপন্যাস- আমরা কেউ বাসায় নেই-(দশ) by হুমায়ূন আহমেদ

ড্রাইভার ইসমাইলের আজ বিয়ে। কনে রহিমার মা। চার লাখ টাকার কাবিন, অর্ধেক জেওর এবং শাড়িতে উসুল। বিয়ে পড়াচ্ছেন ব্যাঙা ভাইয়ের পরিচিত মাওলানা। বিয়ের খাবারের খরচ দিচ্ছে ব্যাঙা ভাই। হাজি নান্নামিয়া বাবুর্চি উঠানে ডেগ বসিয়ে রান্না চড়িয়েছে। আয়োজন ব্যাপক—
প্লেইন পোলাও
জালি কাবাব (সঙ্গে এক পিস পনির)
মুরগির রোস্ট (দেশি, ফার্মের না)
খাসির রেজালা
গরুর ভুনা
দই, মিষ্টি
কোক।
ব্যাঙা ভাই এত আয়োজন করেছে, কারণ এই উপলক্ষে দলের সবাই একত্র হবে। সবার একত্র হওয়ার জন্য উপলক্ষ লাগে। পদ্ম-উদ্ধার অভিযানে মাইক্রোবাসে আমার সহযাত্রীদের দেখতে পেলাম। ব্যাঙা ভাই আমাকে দরাজ গলায় বলল, ‘ভাইয়া! আপনার পরিচিত সবাইকে খবর দেন। ১০ জন ১২ জন কোনো বিষয় না। রাতে কাওয়ালির আয়োজন করেছি। বাচ্চু কাওয়াল আর তার দল। বিয়েশাদি গানবাজনা ছাড়া পানসে লাগে।
বনলতা ছাড়া আমার পরিচিত কেউ নেই। তাকে খবর দিলাম। সে সেজেগুজে উপস্থিত হলো। নিজেই আগ্রহ করে কনে সাজানোর দায়িত্ব নিল।
অতি আনন্দঘন পরিবেশে শুধু বরকে বিমর্ষ ও আতঙ্কগ্রস্ত দেখাচ্ছে। পাগড়ি-শেরওয়ানি পরে সে চুপসে গেছে। তাকে দিনাজপুর থেকে ধরে আনা হয়েছে। ভাইয়ার কাছে সে গাড়ি নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে গল্প (বিশ্বাসযোগ্য) ফেঁদেছিল। গল্পটা এ রকম—
সে গাড়িতে তেল নেওয়ার জন্য পেট্রলপাম্পে গেছে। গাড়িতে তেল ভরা হচ্ছে, সে কাউন্টারে গেছে টাকা দিতে। টাকা দিয়ে গাড়িতে উঠতে গিয়ে দেখে পেছনের সিটে দুজন অপরিচিত লোক বসে আছে। একজনের হাতে পিস্তল। ঘাড়ে পিস্তল ঠেকিয়ে তারা ইসমাইলকে বগুড়ায় নিয়ে যায়। বগুড়ায় এই দুজনের সঙ্গে আরও তিনজন যুক্ত হয়। তারা গাড়ি নিয়ে হাইওয়েতে ডাকাতি করে। সেখান থেকে তারা তাকে নিয়ে যায় দিনাজপুরে।
গল্প শুনে ভাইয়া বলল, ডাকাতির ভাগ পাও নাই?
ইসমাইল বলল, থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা তারা করেছে, আর ক্যাশ দিয়েছে তিন হাজার ৭০০ টাকা।
ভাইয়া বলল, টাকাটা আছে?
ইসমাইল বলল, তিন হাজার আছে।
ভাইয়া বলল, তিন হাজার টাকায় তো বিয়ে হয় না। যা-ই হোক, কী আর করা! টাকাটা নিয়ে ব্যাঙার সঙ্গে যাও। তোমার স্ত্রীর জন্য বিয়ের শাড়ি কিনে নিয়ে আসো। আজ সন্ধ্যায় রহিমার মায়ের সঙ্গে তোমার বিয়ে।
হতভম্ব ইসমাইল বলল, কাজের মেয়েকে আমি বিয়ে করব কেন?
ভাইয়া হাই তুলতে তুলতে বলল, কেন বিয়ে করবে তার কারণ তুমি ভালোই জানো। খামাখা কথা বলে আমাকে বিরক্ত করবে না। আজ একটা আনন্দের দিন। বাড়িতে বিয়েশাদি। এই দিনে বিরক্ত হতে ইচ্ছা করে না।
ইসমাইল বিড়বিড় করে বলল, ভাইজান, আপনি যা বলবেন তা-ই হবে।
সন্ধ্যার পর থেকে নিমন্ত্রিত অতিথিরা আসতে শুরু করল। ব্যাঙা ভাই কানে কানে আমাকে অতিথিদের পরিচয় দিতে লাগল। নকশাদার পাঞ্জাবি পরা সুন্দরমতো চেহারা যারে দেখতেছেন, তারে সবাই ডাকে প্রফেসর। ডেনজার আদমি। ভেরি ডেনজার।
আপনাদের দলের?
না, মালেক গ্রুপের। আমি সবাইরেই দাওয়াত দিয়েছি। বলা যায় না, মালেক ভাই আসতে পারেন।
আমি বললাম, পুলিশ এসে বাড়ি ঘেরাও করলে একসঙ্গে সবাইকে পেয়ে যাবে।
ব্যাঙা ভাই হাসতে হাসতে বলল, পুলিশের দুই কমিশনার দাওয়াতি মেহমান। ঘোগ থাকে বাঘের ঘরে। এই জন্য বলে ‘বাঘের ঘরে ঘোগের বাসা’।
ভাইয়া! ওই দেখেন মালেকের বডিগার্ড। মনে হয় না ক্লাস নাইন টেনে পড়ে! বয়স অল্প হইলেও ধাইন্যা মরিচ। সে যখন আসছে, মালেক আসবে। বরিশাল গ্রুপও চলে আসবে, ইনশাল্লাহ।
বিয়েবাড়ির হইচই এবং ব্যস্ততার মধ্যে বাবা এসে উপস্থিত। তাঁকে দেখাচ্ছে কালবৈশাখী ঝড়ে চুপসে যাওয়া কাকের মতো। তিনি উঠানের মাঝখানে দাঁড়িয়ে হতাশ চোখে বিয়েবাড়ির আয়োজন দেখতে লাগলেন। আমি তাঁর কাছে এগিয়ে গেলাম। বাবা বললেন, কী হচ্ছে?
আমি বললাম, বিয়ে হচ্ছে।
বাবা নিঃশ্বাস ফেলে বললেন, ও আচ্ছা!
কার বিয়ে হচ্ছে, কী সমাচার, কিছুই জিজ্ঞেস করলেন না, যেন অনেক দিন পর বাড়িতে ফিরে বিয়েবাড়ির হইচই দেখবেন এটাই স্বাভাবিক।
আমি বললাম, তোমার কি শরীর খারাপ?
বাবা ক্ষীণ গলায় বললেন, শরীর ঠিক আছে। তবে বিরাট ঝামেলায় আছি।
বাড়ি বিক্রির বাকি টাকাটা পাও নাই?
পেয়েছি। পুরোটাই পেয়েছি।
তাহলে আর ঝামেলা কী?
টাকাটা চুরি হয়ে গেছে। চুরি না, ডাকাতি। গতকাল সন্ধ্যার সময় পুরো টাকাটা পেয়েছি। রাত নয়টায় ট্রেনে উঠব। সব গোছগাছ করছি এমন সময় তিনজন লোক ঢুকল। একজনের হাতে ছুরি। গরু কোরবানি দেয় যে, এমন ছুরি। দুজন আমাকে জাপ্টে ধরে মেঝেতে শুইয়ে ফেলল। ছুরি হাতের লোক বলল, যা আছে দে। না দিলে জবাই করে ফেলব।
আমি বললাম, তুমি গরম পানি দিয়ে গোসল দাও। জামাল এসেছে, সে তোমার গায়ে সাবান ডলে দেবে। জামাল ফিরে এসেছে। ওই দেখো তোমার দিকে তাকিয়ে আছে।
বাবা জামালের দিকে তাকাতেই জামাল এগিয়ে এল, লজ্জিত গলায় বলল, আব্বা, ভালো আছেন?
বাবা হ্যাঁ-সূচক মাথা নাড়লেন। তবে তাঁকে দেখে মনে হলো তিনি জামালকে ঠিক চিনতে পারছেন না। আমার দিকে তাকিয়ে বিড়বিড় করে বললেন, টাকা চুরির বিষয়ে তোরা তোর মাকে কিছু বলিস না। মনে কষ্ট পাবে। এই অবস্থায় মনে কষ্ট পাওয়া ঠিক না। এতে রোগের প্রকোপ বাড়ে।
বাবার সঙ্গে মায়ের সাক্ষাৎকার অংশটি চমৎকার। বাবা মায়ের ঘরে ঢুকে বিছানার কাছাকাছি গিয়ে দাঁড়াতেই মা মাথায় ঘোমটা দিয়ে বাবাকে বিছানায় শোয়া অবস্থাতেই হাত বাড়িয়ে কদমবুসি করলেন। বাবা বললেন, শরীরের অবস্থা কেমন?
মা বললেন, অনেক ভালো। ব্যথা দিনে দুইবারের বেশি ওঠে না। ব্যথাও আগের চেয়ে কম।
বাবা বললেন, Good.
মা বললেন, মনজু তোমার পুরোনো স্যুটের মাপে স্যুট বানাতে দিয়েছে। কোমরের ঘের এক গিরা বেশি দিয়েছে। তুমি একটু মোটা হয়েছ তো, এই জন্য। দোকানে গিয়ে ট্রায়াল দিয়ে এসো তো।
বাবা বললেন, আচ্ছা।
মা বললেন, তোমার স্যুটকেস আমি গুছিয়ে রেখেছি। টুথপেস্ট, ব্রাশ, শেভিং রেজার—সব ভরেছি। একটা জায়নামাজও নিয়েছি। হঠাৎ হঠাৎ তুমি নামাজ পড়ো তো, এই জন্য।
বাবা বললেন, ঠিক আছে।
বাড়িতে এত খাবারদাবার! বাবা কিছুই খেলেন না। পিরিচে করে সামান্য দই নিয়ে দুই চামচ মুখে দিয়ে শুয়ে পড়লেন। পায়ের কাছে বসে জামাল তাঁর পা টিপতে লাগল। বাবা ক্লান্ত গলায় বললেন, লেখাপড়া শিখতে হবে, বুঝলি। লেখাপড়া না শিখলে অন্যের পা টিপে জীবন পার করতে হবে। লেখাপড়া শিখবি না?
জামাল বলল, হুঁ, শিখুম।
বাবা বললেন, আধুনিক এক ইংরেজ কবির নাম সিলভিয়া প্লাথ।
জামাল বলল, জি, আব্বা।
বাবা বললেন, ছাত্রদের ক্লাসে একদিন তাঁর কবিতা পড়ে শোনালাম। কেউ অর্থ বুঝল না। লেখাপড়া না থাকলে যা হয়।
জামাল বলল, ঠিকই বলেছেন, আব্বা।
বাবা জ্বরের ঘোরে কবিতা আবৃত্তি করতে লাগলেন—
If I have killed one man, I have killed two
The vampiৎe who said he was you
And dৎank my blood foৎ a yeaৎ...
সিলভিয়া প্লাথের এই দীর্ঘ কবিতা আমার ও ভাইয়ার মুখস্থ। বাবা মুখস্থ করিয়েছেন।
বাবার কাছে কবিতা মুখস্থের পরীক্ষা দিতে গিয়ে ভাইয়া পুরো কবিতা উল্টো করে বলল; যেমন—‘Two killed have I, man one killed have I if ’.
বাবা হতাশ গলায় বললেন, তোকে হেলিকপ্টারে করে নিয়ে পাবনার পাগলাগারদে রেখে আসা উচিত। দেরি করা ঠিক না।
নিমন্ত্রিত অতিথিরা সবাই চলে গেছে। ড্রাইভার ইসমাইল বউ নিয়ে গেছে নাখালপাড়া। সেখানে ইসমাইলের চাচার বাসায় বাসর হবে। বিয়ে উপলক্ষে প্রচুর গিফট উঠেছে। এর মধ্যে মালেক গ্রুপের প্রধান মালেক ভাই দিয়েছেন দুই ভরি ওজনের সোনার হার। যাঁর নাম প্রফেসর, তিনি দিয়েছেন দামি একটা মোবাইল ফোন। বরিশাল গ্রুপ দিয়েছে ১৪ ইঞ্চি কালার টিভি। পদ্মর মা দিয়েছেন একটা জায়নামাজ এবং কোরআন শরিফ। বনলতা দিয়েছে আকাশি রঙের দামি একটা জামদানি শাড়ি।
আমি ভাইয়াকে বললাম, সবাই কিছু না কিছু গিফট দিয়েছে, তুমি তো কিছুই দিলে না! তুমি হলে বিয়ের আসরের তত্ত্বাবধায়ক সরকার।
ভাইয়া বলল, আমি কোনো উপহার দিইনি তোকে কে বলল? সবার আড়ালে গোপনে তাকে চমৎকার উপহার দিয়েছি।
কী উপহার?
তার পাছায় কষে একটা লাত্থি দিয়েছি, সে হুমড়ি খেয়ে দেয়ালে পড়েছে।
ভাইয়া হো হো করে হাসছে। আমি হাসতে গিয়ে হাসলাম না। অবাক হয়ে ভাইয়ার দিকে তাকিয়ে রইলাম। তাকে কী সুন্দরই না লাগছে!
কলপাড় থেকেও হাসির শব্দ আসছে। পদ্ম ও বনলতা হাসছে। রাত বেশি হয়েছে বলে বনলতা থেকে গেছে। আজ রাতে সে পদ্মর সঙ্গে ঘুমাবে। অল্প সময়েই দুজনের ভেতর ভালো বন্ধুত্ব হয়েছে।
সারা দিন তীব্র গরম ছিল। আকাশ ভর্তি মেঘ, কিন্তু মেঘ বৃষ্টি হয়ে নিচে নামছিল না। মধ্যরাতে মেঘের মানভঞ্জন হলো। মুষলধারায় বৃষ্টি পড়তে লাগল। ভাইয়া বলল, বৃষ্টিতে ভিজবি নাকি?
আমি বললাম, তুমি বললে ভিজব। তোমার রগট ধর্ম কী বলে? বৃষ্টিতে ভেজা যায়?
ভাইয়া বলল, ভেজা যায় না। আনন্দ হয় এমন কিছুই রগট ধর্মের অনুসারীরা করতে পারবে না। কষ্ট হয় এমন কিছুই শুধু করা যাবে। কষ্ট পাওয়া যায় এমন ঘটনা শোনা যাবে।
আমি বললাম, কষ্ট পাওয়া যায় এমন দুটা খবর তোমাকে দিতে পারি। দেব?
ভাইয়া হ্যাঁ-সূচক মাথা নাড়ল। আমি বললাম, বাবার বসত বিক্রির সব টাকা ডাকাতে নিয়ে গেছে।
ভাইয়া বলল, ভালো করেছে।
আমি বললাম, এখন বাবার গায়ে আকাশ-পাতাল জ্বর। জামাল বাবার মাথায় জলপট্টি দিচ্ছে।
ভাইয়া বলল, বাবা থাকুক বাবার মতো। আয়, আমরা বৃষ্টিতে ভিজি।
আমরা দুই ভাই কলপাড়ে বসে আছি। মাথার ওপর মুষলধারে বৃষ্টি পড়ছে। মাঝেমধ্যে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। আবহাওয়া পাল্টাচ্ছে। আজকাল দেখি বৃষ্টি মানেই ঝোড়ো বাতাস। উঠানে বাতাসের ঘূর্ণির মতো তৈরি হচ্ছে। ভাইয়া বলল, বাবা যে অতি শুদ্ধ একজন মানুষ, এটা তুই জানিস?
আমি বললাম, বাবা বোকা মানুষ এইটুকু জানি, শুদ্ধ মানুষ কি না জানি না। তবে মা অতি শুদ্ধ মহিলা।
ভাইয়া হাসতে হাসতে বলল, শুদ্ধ পিতা এবং শুদ্ধ মাতার সন্তান আমার মতো অশুদ্ধ হয় কী করে, তার কারণ জানিস?
আমি বললাম, না। তুমি জানো?
ভাইয়া বলল, জানি। কঠিন ধাঁধার উত্তর সব সময় খুব সহজ হয়। এই ধাঁধার উত্তরও খুব সহজ। চিন্তা করতে থাক। না পারলে আমি বলে দেব।
বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে বনলতা আসছে। তার হাতে দুটো চায়ের কাপ। কাপ থেকে ধোঁয়া উড়ছে। বনলতা বলল, আপনাদের দুজনের জন্য চা নিয়ে এসেছি। আমি এক সিনেমায় দেখেছিলাম, নায়ক ঝুমবৃষ্টির মধ্যে ভিজতে ভিজতে কফি খাচ্ছে। আপনাদের বাড়িতে কফি নেই বলে চা এনেছি।
ভাইয়া বলল, থ্যাংক ইউ। তুমি কি আমাদের দুই ভাইয়ের মাঝখানে বসে বৃষ্টিতে ভিজতে চাও?
বনলতা বলল, না। আমার হাইফেন হতে ভালো লাগে না। আমি একা একা ভিজব। পদ্মকে নিয়ে ভিজতে চেয়েছিলাম। পদ্মর মা তাকে ভিজতে দিচ্ছে না।
ভাইয়া বলল, তোমাকে প্রায়ই এ বাড়িতে দেখি। এর কারণ কী?
বনলতা জবাব দিল না।
==========================
উপন্যাস- আমরা কেউ বাসায় নেই-(নয়)  উপন্যাস- আমরা কেউ বাসায় নেই-(আট)  উপন্যাস- আমরা কেউ বাসায় নেই-(সাত)  উপন্যাস- আমরা কেউ বাসায় নেই-(ছয়)  উপন্যাস- আমরা কেউ বাসায় নেই-(পাঁচ)  উপন্যাস- আমরা কেউ বাসায় নেই-(চার)  উপন্যাস- আমরা কেউ বাসায় নেই-(তিন)  উপন্যাস- আমরা কেউ বাসায় নেই-(দুই)  উপন্যাস- আমরা কেউ বাসায় নেই-(এক)  গল্প- পৃথিবীর দীর্ঘতম হাত  কালা পানির অনশন  লেখক না হলে গোয়েন্দা হতাম  অভিবাসী মানুষদের উপন্যাস  আগুনের পরশমণি  প্রেমাংশুর রক্ত চাই  গল্প- কোথায় তুমি  কবিতা বাতাসে অক্সিজেন ছড়ায়  সত্যজিৎ আমার গুরু ছিলেন  গল্প- দৌড়  বাংলা ঋতু-মাসের নামবিচার  যেভাবে মায়ের মন জয় করল বাবা  মানিক পীরের গান  গল্প- চুপি চুপি বাঁশি বাজে  গল্প- বিধুহীন  গল্প- অসমাপ্ত চুম্বনের ১৯ বছর পর...  গল্প- বসন্ত বিলাপ  খোয়াবের প্রতিলিপি  গল্প- জিঞ্জির ফেরা  দুর্লভ সময়ের হলফনামা  ইচ্ছা ছিল কবি হওয়ার  আমার গ্রন্থাগার  সোনার কমলার খোঁজে  রূপবান ঢাকার রক্তক্ষরণ  নারী জীবনের অচলায়তন  'ত্যাগের' মূল্যায়ন ও মুক্তকণ্ঠ তারুণ্য  মূল সংবিধান সংরক্ষণে সরকারের ইউটার্ন  তুরস্কে জেনারেলদের পদত্যাগ কেন?  ছোট দলগুলো ফুরফুরে মেজাজে!  কোচিং ব্যবসা এবং শিক্ষার বেহাল দশা  গল্প- লঞ্চের আপার ক্লাসে বাচ্চা হাতি  গুরুপল্লির আশ্রমে ভর্তি না হয়েই  মুক্তিযুদ্ধের ১০ বই  মগ্নচৈতন্যের বর্ণময় অভিঘাত  গল্প- চিনেজোঁক  পুস্তক প্রকাশনা ও বাংলা একাডেমীর বইমেলা  শাহি মনজিলে সাহিত্য উৎসব by শাহীন আখতার  বাজে জসীমউদ্দীন  নান্দনিক চৈতন্য  গ্রামকে শহরে এনেছি  গল্প- জলঝড়  একাত্তরের অপ্রকাশিত দিনপঞ্জি  রশীদ করীমে'র সাক্ষাৎকার- 'মনে পড়ে বন্ধুদের'  প্রাচ্যের ছহি খাবনামা  গল্প- এভাবেই ভুল হয়  গল্প- মাঠরঙ্গ  ফয়েজ আহমেদঃ স্মৃতিতে চিঠিতে


দৈনিক প্রথম আলো এর সৌজন্যে
লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ


এই উপন্যাস'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.