নূরুল আমীন ও তার ভ্রান্ত রাষ্ট্রভাষা নীতি- এমএ বার্ণিক

ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনে নূরুল আমীন বিরোধী শক্তির নেতৃত্ব দিয়েছেন। রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিকে বাঙালী হয়েও সমর্থন করতে পারেননি। মতার মোহে অন্ধ নূরুল আমীনের হাত ভাষা শহীদদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল।
মতাসীন কেন্দ্রীয় সরকারকে খুশি করার জন্য পূর্ব-পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন তার নির্দেশেই একুশের হত্যাযজ্ঞ সংঘটিত হয়। বাঙালীদের প্রতি চরম বিশ্বাসঘাতকতার জন্য নূরুল আমীন ইতিহাসে ধিকৃত ও ঘৃণিত ব্যক্তি। রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবি নিয়ে ১৯৪৭ সালে তমদ্দুন মজলিস যখন আন্দোলনের সূত্রপাত করতে যাচ্ছিল, তারা প্রাথমিক পর্যায়ে যেসব সরকারী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সমাধানের পথ খুঁজছিলেন নূরুল আমিন তাঁদের মধ্যে অন্যতম। পূর্ব-পাকিস্তান সরকারের বেসামরিক সরবরাহ মন্ত্রী নূরুল আমীনের সঙ্গে তমদ্দুন মজলিস নেতৃবৃন্দ একাধিকবার আলাপ-আলোচনা করে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠার জন্য তার সমর্থন ও সাহায্য-সহযোগিতা কামনা করেন। ১৯৪৭ সালের অক্টোবর মাসে মজলিস নেতৃবৃন্দ রাষ্ট্রভাষা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে প্রথমবারের মতো নূরুল আমিনের মুখোমুখি হয়েছিলেন।
১৯৪৭ সালের ১২ নবেম্বর ফজলুল হক হলে তমদ্দুন মজলিশ এক সাহিত্যসভার আয়োজন করে। পূর্ব-পাকিস্তানের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হবিবুল্লাহ বাহারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভায় নূরুল আমীন উদ্বোধনী ভাষণ দেন (সূত্র : দৈনিক আজাদ : ১৩ নবেম্বর ও ১৫ নবেম্বর ১৯৪৭)। উক্ত সভায় তমদ্দুন মজলিশ প্রধান অধ্যাপক আবুল কাসেম বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উপস্থিত সরকারের মন্ত্রীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বক্তব্য রাখেন। উক্ত সভায় নূরুল আমীন তার উদ্বোধনী বক্তব্যে যা বলেছিলেন পত্রিকায় প্রকাশিত খবর থেকে তা নিম্নে উদ্ধৃত করা হলো :
"ঢাকা, ১৩ নবেম্বর। যদি রাষ্ট্রের জনসাধারণের মাতৃভাষার মধ্যস্থতায় রাষ্ট্রের শাসন-ব্যবস্থা পরিচালনা করা না হয়, তবে নাগরিকদের সহিত সে রাষ্ট্রের সম্পর্ক অতি শীঘ্র বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পূর্ব-পাকিস্তানের অধিবাসীদের ওপর বাংলা ছাড়া অন্য কোন ভাষা চাপানো যুক্তিযুক্ত নয়। বাংলাভাষাকে পূর্ব-পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষারূপে ঘোষণা করার কোন প্রতিবন্ধক নেই বলেই আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।
গতকাল্য অপরাহ্নে তমদ্দুন মজলিসের উদ্যোগে ফজলুল হক মুসলিম হলে এক জনসভার উদ্বোধন উপল েপূর্ব-পাকিস্তানের বেসামরিক সরবরাহ সচিব জনাব নূরুল আমীন উপরোক্ত উক্তি করেন। পূর্ব-পাকিস্তানের স্বাস্থ্য সচিব হবিবুল্লাহ বাহার উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন।
বক্তৃতা প্রসঙ্গে নূরুল আমীন সাহেব আরও বলেন যে, ইসলাম ধর্মের সঙ্গে উদর্ুভাষার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে বলে অলেমগণ যে দাবি উত্থাপন করেন তা যুক্তিসঙ্গত নয়। তিনি আরও বলেন, সত্য কথা বলতে কি, ইসলাম ধর্মের সঙ্গে উদর্ুভাষার অধিক সম্পর্ক নেই। ইসলাম ধর্মের সঙ্গে ভারতের অন্যান্য ভাষার যতটা সম্পর্ক উদর্ুর সঙ্গেও ঠিক ততটা সম্পর্কই আছে।" (সূত্র : দৈনিক আজাদ : ১৫ নবেম্বর ১৯৪৭)।
নূরুল আমীনের উপরোক্ত বক্তব্য তার মনের কথা কিনা সে ব্যাপারে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। কারণ পরবতর্ীতে তার কার্যক্রমের দ্বারা এ বক্তব্যের কোন প্রতিফলন আমরা দেখতে পাইনি। তবুও তমদ্দুন মজলিসের 'রাষ্ট্রভাষা বাংলা' প্রতিষ্ঠার দাবির প্রতি প্রথম দিকে তার সমর্থন ছিল বলেই আমরা ধরে নিতে পারি।
পাকিস্তানের প্রথম সিভিল সার্ভিস পরীায় এবং সশস্ত্র বাহিনীতে নিয়োগ পরীায় বাংলাভাষাকে বাদ দেয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে তমদ্দুন মজলিস পর পর সরকারের কয়েকজন মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন। নূরুল আমীন ছিলেন সেসব মন্ত্রীদের একজন। অধ্যাপক আবুল কাশেম বলেছেন, তিনিসহ কয়েকজন ২০ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮ তারিখে নূরুল আমীনের সঙ্গে সাাত করে তাদের ুব্ধ প্রতিক্রিয়ার কথা জানিয়েছেন (সূত্র : প্রিন্সিপাল আবুল কাশেম : প্রবন্ধ মঞ্জুষা : ঢাকা, স্ববিকাশ পাবলিশার্স, ১৯৮৯ : পৃ-৯১-৯২)।
উপরোক্ত সাাতকার সম্পর্কে দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন নিম্নে উদ্ধৃত করা হলো :
"ঢাকা, ২০ ফেব্রুয়ারি। _পূর্ব বাংলার স্বাস্থ্য সচিব হবিুল্লাহ বাহার, সরবরাহ সচিব নূরুল আমীন এবং গিয়াসউদ্দীন পাঠান পাকিস্তান গণপরিষদে যোগদানের জন্য করাচীতে যাত্রার পূর্বে তমদ্দুন মজলিসের রাষ্ট্রভাষা সাব-কমিটি ও পূর্ব-পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের প থেকে এক প্রতিনিধি দল এবং কয়েকজন সাংবাদিক তাদের সঙ্গে সাাত করেন। পাকিস্তানের মুদ্রা, টিকিট, মনিঅর্ডার ফরম, নৌ ও অন্যান্য বিভাগের নিয়োগের জন্য সেস্ট পরীা প্রভৃতিতে বাংলাভাষা বাদ দিয়ে পূর্ব-পাকিস্তানের জনগণের প্রতি যে বিচার করা হয়েছে, তৎপ্রতি প্রতিনিধি দল তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
...অধ্যাপক এমএ কাসেম জানিয়েছেন যে, পাকিস্তান গণপরিষদের পূর্ববঙ্গ সদস্যগণ প্রতিনিধি দলকে আশ্বাস দিয়েছেন যে, তারা এ বিষয়ে যথাসাধ্য চেষ্টা করবেন।" (সূত্র : দৈনিক আজাদ, ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮)।
১৯৪৮ সালের ভাষা আন্দোলনের সময় নূরুল আমীন একদিকে প্রাদেশিক আইনসভার সদস্য এবং অন্যদিকে প্রাদেশিক মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন। এ সময় তিনি বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার প েসরকারের কাছে কোনরূপ মতামত দেননি। কিংবা আইন সভায় এ ব্যাপারে কোন বক্তব্যও রাখেননি। ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ ঐতিহাসিক রাষ্ট্রভাষা চুক্তি স্বারিত দায়িত্বভার গ্রহণ করার পর উক্ত চুক্তি অনুয়ায়ী বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার প্রতিশ্রুতি কিংবা সর্বস্তরে বাংলা চালুর ব্যাপারে নূরুল আমিন কোনরূপ উদ্যোগই গ্রহণ করেননি।
রাষ্ট্রভাষা চুক্তি বাস্তবায়নে নূরুল আমীনের কোন উদ্যোগ না দেখে তমদ্দুন মজলিসের নেতৃবৃন্দ হতাশ হয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে ১৯৫১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন পেশা ও শ্রেণীর গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের স্বার সংগ্রহ করে একটি স্মারকলিপি তৈরি করেন এবং ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁর সমবায়ে গঠিত একটি প্রতিনিধি দল ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৫১ তারিখে উক্ত স্মারকলিপিসহ নূরুল আমীনের সঙ্গে সাাত করেন। এ প্রসঙ্গে পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন নিম্নে উদ্ধৃত করা হলো :
"ড. শহীদুল্লাহ, প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁ, ড. কাজী মোতাহার হোসেনের সমবায়ে গঠিত এক প্রতিনিধি দল ২৩ ফেব্রুয়ারি বিকেল সাড়ে তিনটায় প্রধানমন্ত্রী নূরুল আমীনের সঙ্গে সাাত করেন এবং বাংলাভাষাকে অবিলম্বে পূর্ববাংলার সরকারী ভাষা করার দাবিতে অধ্যাপক, এমএলএ, এমসিএ, সরকারী কর্মচারী, সাহিত্যিক, আইনজীবী, প্রকাশত ও ছাত্রদের স্বারযুক্ত এক স্মারকলিপি পেশ করেন।
প্রধানমন্ত্রী উক্ত আবেদন কার্যকর করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেন যে, কেরানীদের কেহ কেহ বাংলাভাষায় নোট লিখতে অসুবিধায় পড়তে পারেন। প্রতিনিধিদল তার জবাবে বলেন যে, কিছু দিনের জন্য তাদেরকে ইংরেজী ও বাংলায় নোট লেখার নির্দেশ দেয়া যেতে পারে, যাতে এ সময়ে তারা শিখে নিয়ে পারে।
প্রধানমন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়, মাধ্যমিক শিাবোর্ড, মিউনিসিপ্যালিটি, জেলা বোর্ড প্রভৃতি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে এখনও বাংলা ভাষার ব্যবহার না হওয়ার অভিযোগ করলে, জনাব ইব্রাহিম খাঁ মাধ্যমিক শিা বোর্ডে বাংলা ও ইংরেজী নোট লেখার নির্দেশ দেবেন বলে জানান।
স্মরণ করা যেতে পারে যে, ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ববঙ্গ ব্যবস্থা পরিষদে সর্বসম্মতিক্রমে বাংলাভাষাকে পূর্ব-বাংলার সরকারী করার এক প্রস্তাব গৃহীত হয়।... আজ পর্যন্ত গড়িমসিতে উক্ত প্রস্তাব কার্যকর করার এক প্রস্তাব গৃহীত হয়।... আজ পর্যন্ত গড়িমসিতে উক্ত প্রস্তাব কার্যকর করা হয়নি। তাকেই ত্বরান্বিত করার জন্য আবেদনে বলা হয়" (সূত্র : সাপ্তাহিক সৈনিক : ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৫১)।
নূরুল আমীনের সঙ্গে আলোচনার সূত্র ধরে শিা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁর মাধ্যমিক শিা বোর্ডের কার্যক্রমে বাংলা চালু করার নির্দেশ প্রদান করেন। এভাবে পূর্ব-পাকিস্তানের মাধ্যমিক শিা বোর্ডেই প্রথম বাংলা ভাষার ব্যবহার শুরু হয় (সূত্র : ঢাকা প্রকাশ : ১২ আগস্ট ১৯৫১)।
১৯৫২ সালের রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের সময় নূরুল আমীন ছিলেন পূর্ব-পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। সেদিন পূর্ববঙ্গ আইন পরিষদের বাজেট অধিবেশন ছিল বিকেল ৩টা থেকে। একুশের গুলিবর্ষণ ও হতাহতের ঘটনা আইন পরিষদের উক্ত অধিবেশনে আলোচনার জন্য কয়েকজন পরিষদ সদস্যের প্রস্তাব নূরুল আমিনের বিরোধিতার কারণে আলোচিত হয়নি। মনোরঞ্জন ধরের এক প্রশ্নের জবাবে নূরুল আমীন আইনসভায় নিম্নোক্ত বক্তব্য প্রদান করেন :
" র্অ ধ্র ভর্ম যফটহধভথ ষর্ধদর্ দণ ফধতণ মত যণমযফণর্ দণ দমল্রণ ধ্র টষটরণ দমষ কদণ ্রর্ধলর্টধমভ ঢণশণফমযণঢ. র্অ ধ্রর্ দধ্র, ্রণর্ডধমভ-১৪৪ ষট্র যরমবলফথর্টণঢ ফটর্্র ণশণভধভথ ঠহর্ দণ ঢধর্্ররধর্ড ুটথধর্্ররর্টণ মত ঊদটপট. র্ দণ যরমবলফথর্টধমভ মত ্রণর্ডধমভ-১৪৪ ষট্র নলর্্রধতধণঢ মর ভর্ম ধ্র ট ঢধততণরণর্ভ বর্টর্ণর. ঈর্ল ট্রর্ দণ মরঢণর দট্র ঠণণভ যরমবলফথর্টণঢ র্ধ দট্র থর্মর্ ম ঠণ মঠণহণঢ ঠহর্ দণ ডর্ধধড়ণভ্র মতর্ দধ্র ডমলর্ভরহ. কদণ নলর্্রধতধডর্টধমভ মত ্রণর্ডধমভ-১৪৪ বধথর্দ ঠণ ডমর্ভণর্্রণঢ টভঢর্ দণরণ টরণ ্রণশণরটফ ষটহ্র মত ডমর্ভণর্্রধভথর্ দধ্র মরঢণর. ঈর্ল ষর্ধদমর্ল ঢমধভথর্ দর্ট ধত ট ্রণর্ডধমভ মতর্ দণ যণমযফণর্ টপণর্ দণ ফটষ ধর্ভমর্ দধ্র দটভঢ্র টভঢ ষটর্ভর্ ম শধমফর্টণর্ দণ মরঢণর, ফটষ টভঢ মরঢণর দট্র থর্মর্ ম ঠণ বটধর্ভটধভণঢ.
ওধভডণ ১০ ম'ডফমডপ ধভর্ দণ বমরভধভথর্ দণ র্্রলঢণর্ভ্র, ট্র এটর ট্র, অ ভমষ ঠটডপণঢ ঠহ ভমভ-র্্রলঢণর্ভ হমলভথ বণভ ষণরণ র্ রহধভথর্ ম ঠরডটপর্ দরমলথদর্ দণ যমফধডণ ডমরঢমভ টভঢ থম রমলভঢর্ দণ ডর্ধহ ধভ ট যরমডণ্র্রধমভ ষদধডদ ষধফফ ঠণ ধভ ঢণতধটভডণ মতর্ দণ মরঢণর. কদণ যমফধডণ ষণরণ থলটরঢধভথর্ দণ ডমবযমলভঢ ্রমর্ দর্টর্ দণহ বটহ ভর্ম ডমবণ ধর্ভমর্ দণ রমটঢ টভঢ ধর্ভণরতণরণ ষর্ধদর্ দণ ভমরবটফ ফধতণ র্টর্ দণ যণমযফণ. কদণ যমফধডণ ঢধঢ ভর্ম ণর্ভণর ধর্ভমর্ দণ ডমবযমলভঢ. ই্র তটর ট্র বহ ধভতমরবর্টধমভ থমণ্র, যণমযফণ ষদম ষণরণ যট্র্রধভথর্ দরমলথদর্ দণ রমটঢ ষণরণ ঠরধডপঠর্টর্ণঢ. কদণধর ডটর্র ষণরণ ঠরমপণভ. ঘদণভর্ দণ র্্রলঢণর্ভ্র ফণর্তর্ দণধর ডমবযমলভঢ টভঢ ডটবণ ধর্ভমর্ দণ রমটঢ ধভ মরঢণরর্ ম র্্রমযর্ দণ ডটর্র র্ম যট্র্রণর্রঠহ,র্ দণ মযফধডণ দটঢর্ ম র্্রমযর্ দণব.
ওণশণরটফ রণ্রযমভ্রধঠফণ টভঢ রণ্রযণর্ডটঠফণ যণর্রমভ্র ষণরণ ষমলভঢণঢ ধভডফলঢধভথ দধথদ মততধডধটফ্র, ওণরশণরটফ মতর্ দণ বণবঠণর্র মতর্ দণ যমফধডণ দটশণ টফ্রম ঠণণভ ষমলভঢণঢ. কদণ টঢঢর্ধধমভটফ ঊধর্্ররধর্ড বটথধর্্ররর্টণ দট্র ঠণণভ ষমলভঢণঢ, ঠর্ল র্্রধফফ মভ টর্ডধমভ ষট্রর্ টপণভ. কণটর থট্র ষট্র ল্রণঢ তধরর্্রর্ ম ঢধ্রযণর্রণর্ দণব. অ ঢম ভর্ম পভমষ হর্ণ ষদর্ণদণর ঠলফফর্ণ্র ষণরণ ল্রণঢ মর ভর্ম. ঈর্ল অর্ দধভপ ফর্টদধ ডদটরথণ ষট্রর্ টপণভ রণডমলর্রণর্ ম. ই্র রণথটরঢ্র ঠলফফর্ণ্র, অ টব বটপধভথ ণভ্যলধরহ টভঢ অ ওদটফফ রণযমর্রর্ মর্ দণ ঔমল্রণ ্রমমভ. ওম,র্ দণ ্যলণর্্রধমভ ধ্রর্ দর্টর্ দণরণ ষট্র ওণর্ডধমভ ১৪৪ টভঢ র্ধ ষট্র ভর্ম রধথর্দ মভর্ দণ যটর্র মত টভহ ্রণর্ডধমভ মতর্ দণ যণমযফণ, ষদর্ণদণর র্্রলঢণর্ভ্র, হমলভথবণভ মর ণফঢণরফহ যণমযফণ,র্ ম ঠরণটপর্ দণ ফটষ.
ই্র ফমভথ ট্রর্ দণহ ডমভতধভণর্ দণব্রণফশণ্র ষর্ধদধভর্ দণ ঠমলভঢ্রর্ দণ যমফধডণ ডমভভর্ম দটশণ থরমলভঢর্ ম ধর্ভণরতণরণ ষদর্ধদর্ দণধর টর্ডধশর্ধধণ্র ধভ ্রদমর্লধভথ ্রফমথটভ্র. র্অ ধ্র ভর্ম ট ্যলণর্্রধমভ মত ফটভথলটথণ ঠর্ল র্ধ ধ্র ট ্যলণর্্রধমভ মত ঠরণটপধভথর্ দণ ফটষ. কদণ যমফধডণ ঢধঢ ভর্ম ধর্ভণরতণরণ ষদণভর্ দণহ ঠরমলথর্দ মর্লর্ ষম যরমডণ্র্রধমভ্র ্রলডডণ্র্রধশণফহ মভর্ ষম যরণশধমল্র মডডট্রধমভ্র ষদধডদ ষণরণ যণটডণতলফ" (সূত্র : ঋটর্্র যটপধর্্রটভ ীণথধ্রফর্টধশণ ই্র্রণবঠফহ যরমডণণঢধভথ্র, ২১ এণঠরলটরহ ১৯৫২).
(চলবে)

No comments

Powered by Blogger.