চট্টগ্রাম বন্দর মাফিয়ার হাতে তুলে দেয়ার চক্রান্ত চলছে- লালদীঘিতে মহিউদ্দিন
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী আবারও বলেছেন, চট্টগ্রাম বন্দরকে মাফিয়া চক্রের হাতে তুলে দেয়ার চক্রান্ত চলছে। নিজস্ব অর্থে নির্মিত নিউমুরিং কন্টেনার টার্মিনালকে (এনসিটি) সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড নামে একটি মাফিয়া প্রতিষ্ঠানের হাতে তুলে দিয়ে বন্দরকে একটি গ্রুপের
হাতে জিম্মি করার ষড়যন্ত্র চলছে। ঐ প্রতিষ্ঠানটি অযোগ্য, অথর্ব ও সন্ত্রাসী। তাদের আমরা প্রশয় দিতে পারি না। রবিবার চট্টগ্রাম নগরীর লালদীঘি ময়দানে আয়োজিত সমাবেশে মহিউদ্দিন চৌধুরী এ কথা বলেন। সমাবেশে তিনি চট্টগ্রামের বিভিন্ন সমস্যা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টিও কামনা করেন। তিনি বলেন, চট্টগ্রাম বিদ্বেষী একটি মহল বন্দর উন্নয়ন তথা সার্বিকক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। তারা আমাদের নেত্রীকে ভুল তথ্য পরিবেশনের চেষ্টা করছে। এদিকে বন্দর এনসিটি ইস্যুতে রবিবারের এ সমাবেশটি বন্দর রক্ষা পরিষদের ব্যানারে হওয়ার কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তে তা পরিণত হয় চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সমাবেশে। মঞ্চে টানানো ব্যানারেও বন্দর রক্ষা পরিষদ কিংবা বন্দর সংক্রান্ত কোন সেগান ছিল না। সেখানে লেখা হয়- চট্টগ্রামের উন্নয়নে বাধা সৃষ্টিকারীদের প্রতিহত করতে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করার দাবিতে সমাবেশ। এনসিটি ইস্যুতে চট্টগ্রামের সকল এমপি এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ায় তিনি একা হয়ে গেছেন বলেই বন্দর রক্ষা আন্দোলন থেকে সরে এসেছেন এমনই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
মহিউদ্দিন চৌধুরী বলেন, মাফিয়া চক্র বন্দরকে জিম্মি করে রেখেছে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, যদি একটি প্রতিষ্ঠান বন্দরের সবগুলো গ্যান্ট্রি ক্রেন দখল করে রাখে তাহলে আমরা জিম্মি হয়ে যাব। এর বিরুদ্ধে চট্টগ্রামবাসীকে তিনি দাঁড়াবার আহ্বান জানান। জনসভা থেকে মহিউদ্দিন চৌধুরী চট্টগ্রামের বন্ধ থাকা গ্যাস সংযোগ পুনর্চালুকরণ এবং চট্টগ্রাম নগরীর সার্বিক উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করেন।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি একেএম বেলায়েত হোসেন, মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, নঈম উদ্দিন চৌধুরী, এ্যাডভোকেট সুনীল সরকার, সাধারণ সম্পাদক কাজী ইনামুল হক দানু, চট্টগ্রাম মহানগর পিপি এ্যাডভোকেট কামাল উদ্দিন আহমদ, রাউজান উপজেলা চেয়ারম্যান এহসানুল হায়দার বাবুল, আওয়ামী লীগ নেতা বদিউল আলম, রেজাউল করিম চৌধুরী, চন্দনাইশ উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান খালেদা আকতার চৌধুরী, চট্টগ্রাম ডক-বন্দর শ্রমিক কর্মচারী ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট মাহফুজুর রহমান খান শ্রমিক লীগ নেতা বখতেয়ার উদ্দিন খান। সমাবেশে সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন ন্যাপের এ্যাডভোকেট আবদুল মোমেন, ওয়ার্কার্স পার্টির এ্যাডভোকেট আবু হানিফ ও চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নাজিমুদ্দিন শ্যামল। ঘোষণাপত্র পাঠ করেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্মচারী পরিষদের (সিবিএ) সাধারণ সম্পাদক ওয়াহিদ উল্লাহ সরকার।
মহিউদ্দিন চৌধুরী বলেন, মাফিয়া চক্র বন্দরকে জিম্মি করে রেখেছে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, যদি একটি প্রতিষ্ঠান বন্দরের সবগুলো গ্যান্ট্রি ক্রেন দখল করে রাখে তাহলে আমরা জিম্মি হয়ে যাব। এর বিরুদ্ধে চট্টগ্রামবাসীকে তিনি দাঁড়াবার আহ্বান জানান। জনসভা থেকে মহিউদ্দিন চৌধুরী চট্টগ্রামের বন্ধ থাকা গ্যাস সংযোগ পুনর্চালুকরণ এবং চট্টগ্রাম নগরীর সার্বিক উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করেন।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি একেএম বেলায়েত হোসেন, মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, নঈম উদ্দিন চৌধুরী, এ্যাডভোকেট সুনীল সরকার, সাধারণ সম্পাদক কাজী ইনামুল হক দানু, চট্টগ্রাম মহানগর পিপি এ্যাডভোকেট কামাল উদ্দিন আহমদ, রাউজান উপজেলা চেয়ারম্যান এহসানুল হায়দার বাবুল, আওয়ামী লীগ নেতা বদিউল আলম, রেজাউল করিম চৌধুরী, চন্দনাইশ উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান খালেদা আকতার চৌধুরী, চট্টগ্রাম ডক-বন্দর শ্রমিক কর্মচারী ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট মাহফুজুর রহমান খান শ্রমিক লীগ নেতা বখতেয়ার উদ্দিন খান। সমাবেশে সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন ন্যাপের এ্যাডভোকেট আবদুল মোমেন, ওয়ার্কার্স পার্টির এ্যাডভোকেট আবু হানিফ ও চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নাজিমুদ্দিন শ্যামল। ঘোষণাপত্র পাঠ করেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্মচারী পরিষদের (সিবিএ) সাধারণ সম্পাদক ওয়াহিদ উল্লাহ সরকার।
No comments