শিক্ষার উন্নয়নে কাজ করতে চাই

আপনি হঠাৎ করে কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দূত হলেন?আসলে হঠাৎ করে নয়, এটা হয়েছে দীর্ঘদিনের পরিকল্পনাতেই। অনেক আগে থেকেই শিক্ষার উন্নয়নে কাজ করার ইচ্ছা ছিল। এবার সুযোগ এলো, তাই কাজে লাগাচ্ছি।ষ এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে আপনার মালিকানা আছে বলে শুনেছি, এটা কি সত্যি?এ তথ্য সঠিক নয়। বিদ্যালয়টি বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত। ঢাকায় বসে আন্তর্জাতিক মানের

শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ করে দিতে সিডনি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের যাত্রা শুরু হলো।
ষ শুভেচ্ছা দূত হিসেবে আপনার কাজ কী হবে?
স্কুলটি সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করা। শিশু থেকে শুরু করে জুনিয়র, সিনিয়র শাখা আছে এর। প্রতিটি শাখার দায়িত্বে আছেন অস্ট্রেলিয়ান অভিজ্ঞ শিক্ষক। আমার জনপ্রিয়তা দিয়ে স্কুলটিকে বাংলাদেশে পরিচিতি করে তোলাই হবে আমার কাজ।
ষ এবার অন্য প্রসঙ্গে আসা যাক। আপনাকে সম্প্রতি চলচ্চিত্রে নিয়মিত দেখা যাচ্ছে না কেন?
আমি তা মনে করি না। নিয়মিত এফডিসিতে যাচ্ছি। নতুন ছবির কাজ করছি। এখনও লোকজন আমাকে আগ্রহ নিয়ে দেখে। আমার সম্পর্কে জানতে চায়। নতুন কী কী ছবিতে কাজ করছি, তা জানতে চায়।
ষ কিন্তু আপনার ব্যস্ততা তো আগের চেয়ে কমেছে।
আমি সবসময় ব্যস্ত। তবে চলচ্চিত্রের কাজ নিয়ে কম ব্যস্ত। কারণ ভালো গল্পের ছবি হচ্ছে না, তাই ছবিও হাতে নিচ্ছি না। এখন 'পাগল মানুষ' ছবিটির শুটিং করছি, এটার গল্প লিখেছেন মোহাম্মদ রফিকুজ্জামান। খুবই ভালো গল্প। তাই ছবিটি হাতে নিয়েছি।
ষ আপনি তো অস্ট্রেলিয়ায় নাগরিকত্ব পেয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়ায় ভাইবোনদের সঙ্গে সময় কাটাতে প্রায়ই যাওয়া হয়। তাই অনেকেই আমার বিরুদ্ধে এমন প্রচার চালাচ্ছে।
ষ আপনার পরিচালনার কাজটা কবে শুরু করবেন?
নতুন বছরেই ছবিটির কাজ শুরু করব।