টোয়েন্টি টোয়েন্টি দিয়ে শুরু

ম্যাচ - ১৬, জয় - ৩, হার - ১৩
সবচেয়ে বড় জয় : ২০০৬ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খুলনায় ৪৩ রানে জয়ী এবং ২০০৭ সালে জোহানেসবার্গে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৬ উইকেটে জয়ী।সবচেয়ে বড় হার : ২০০৮ সালে করাচিতে পাকিস্তান ১০২ রানে জয়ী এবং ২০১০ সালে হ্যামিল্টনে নিউজিল্যান্ড ১০ উইকেটে জয়ী।বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইনিংস : ১৯.৫ ওভারে ১৬৬/১০, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২০০৬ সালে খুলনায়।


বিপক্ষে সর্বোচ্চ ইনিংস : ২০ ওভারে ২০৩/৫, পাকিস্তান করাচিতে ২০০৮ সালে।
বাংলাদেশের সর্বনিম্ন ইনিংস : ১৭.৩ ওভারে ৭৮/১০, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ২০১০ সালে।
বিপক্ষে সর্বনিম্ন ইনিংস : ২০ ওভারে ১২৩/৯, জিম্বাবুয়ে খুলনায় ২০০৬ সালে।
সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত স্কোর : নাজিমউদ্দিন, ২০০৭ সালে নাইরোবিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৮১।
সর্বোচ্চ রান : মোহাম্মদ আশরাফুল ১৫ ম্যাচে ২৬৫ রান।
সেরা গড় : জুনায়েদ সিদ্দীক ৫ ম্যাচে ২৬.৮০।
সর্বাধিক ফিফটি : মোহাম্মদ আশরাফুল, ২টি।
সর্বোচ্চ স্ট্রাইক রেট : মোহাম্মদ রফিক, ১ ম্যাচে ২৬০। বর্তমান দলে মোহাম্মদ আশরাফুল ১৪৮.০৪।
সর্বমোট ছক্কা (ব্যক্তিগত) : মোহাম্মদ আশরাফুল, ১৫ ম্যাচে ৯ ছক্কা।
চার (দলীয়) : ১৬ ম্যাচে ১৩৩টি।
ছক্কা (দলীয়) : ১৬ ম্যাচে ৩৮টি।
সেরা বোলিং : আবদুর রাজ্জাক ৪/১৬, ২০০৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২০০৮ সালে।
সর্বাধিক উইকেট : আবদুর রাজ্জাক ১৩ ম্যাচে ২০ উইকেট।
সেরা বোলিং গড় : আবদুর রাজ্জাক, ১৬.৪০।
সেরা ইকোনমি রেট : মোহাম্মদ রফিক, ১ ম্যাচে ৫.৫০। সর্বোচ্চ রানের জুটি : আফতাব আহমেদ-মোহাম্মদ আশরাফুল, ১০৯ রানের জুটি। ২০০৭ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জোহানেসবার্গে।

No comments

Powered by Blogger.