অ্যাম্বুলেন্সে অসুস্থ স্বামীর সামনে স্ত্রীর শ্লীলতাহানি, অতঃপর...
বিপদে যে কোনো নারী-পুরুষের ভরসার জায়গা হাসপাতাল। সেই হাসপাতালে যাওয়ার জন্য অবিচ্ছেদ্য অংশ অ্যাম্বুলেন্স। বিপদে অ্যাম্বুলেন্সের সেবা নিতে গিয়ে বিভৎস অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন এক নারী। কেবল তাই নয়, অ্যাম্বুলেন্স থেকে ফেলে দেওয়া হয়েছে তার স্বামীকেও।
সংবাদমাধ্যম দ্য রিপাবলিকার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ভারতের উত্তর প্রদেশে অ্যাম্বুলেন্সে এক নারীকে তার অসুস্থ স্বামীর সামনে শ্লীলতাহানি করা হয়েছে। এ সময় তিনি তাদের বাধা দিলে তারা অ্যাম্বুলেন্স থেকে তাকে ও তার স্বামীকে ফেলে দেয়। এমনকি অসুস্থ স্বামীর মুখ থেকে অক্সিজেন মাস্কও খুলে ফেলেন অ্যাম্বুলেন্সের কর্মীরা।
গত ৩০ আগস্ট ভয়াবহ এ অভিজ্ঞতার শিকার হন ওই নারী। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার স্বামী মারা যান।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, ওই নারী প্রথমে তার স্বামীকে বাসতি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে অন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়। তিনি আগে থেকে অসুস্থ ছিলেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই নারী তার স্বামীকে বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য ছিল না। ফলে তিনি স্বামীকে নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। এ সময় অ্যাম্বুলেন্সের চালক তাকে জোর করে পাশে বসান এবং তাকে যৌন হেনস্তা করেন। এ সময় তিনি চিৎকার করলে অ্যাম্বুলেন্সের চালক তাকে ও তার স্বামীকে রাস্তায় ফেলে দেন। এমনকি তার কাছে থাকা স্বর্ণালংকারও লুট করে নেন তিনি।
বিষয়টি প্রথমে ওই নারী তার ভাইকে অবহিত করেন। পরে তার ভাই পুলিশে অভিযোগ করলে পুলিশ তার স্বামীকে অন্য আরেকটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তিনি চিকিৎিসাধীন অবস্থায় মারা যান।
এতে বলা হয়েছে, ভারতের উত্তর প্রদেশে অ্যাম্বুলেন্সে এক নারীকে তার অসুস্থ স্বামীর সামনে শ্লীলতাহানি করা হয়েছে। এ সময় তিনি তাদের বাধা দিলে তারা অ্যাম্বুলেন্স থেকে তাকে ও তার স্বামীকে ফেলে দেয়। এমনকি অসুস্থ স্বামীর মুখ থেকে অক্সিজেন মাস্কও খুলে ফেলেন অ্যাম্বুলেন্সের কর্মীরা।
গত ৩০ আগস্ট ভয়াবহ এ অভিজ্ঞতার শিকার হন ওই নারী। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার স্বামী মারা যান।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, ওই নারী প্রথমে তার স্বামীকে বাসতি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে অন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়। তিনি আগে থেকে অসুস্থ ছিলেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই নারী তার স্বামীকে বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য ছিল না। ফলে তিনি স্বামীকে নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। এ সময় অ্যাম্বুলেন্সের চালক তাকে জোর করে পাশে বসান এবং তাকে যৌন হেনস্তা করেন। এ সময় তিনি চিৎকার করলে অ্যাম্বুলেন্সের চালক তাকে ও তার স্বামীকে রাস্তায় ফেলে দেন। এমনকি তার কাছে থাকা স্বর্ণালংকারও লুট করে নেন তিনি।
বিষয়টি প্রথমে ওই নারী তার ভাইকে অবহিত করেন। পরে তার ভাই পুলিশে অভিযোগ করলে পুলিশ তার স্বামীকে অন্য আরেকটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে তিনি চিকিৎিসাধীন অবস্থায় মারা যান।
No comments