বাজারে নতুন

ঢাকা নামের শহর ও অন্যান্য
লেখক: মুহম্মদ জাফর ইকবাল
দাম: ১৬০ টাকাপ্রকাশক: প্রথমা প্রকাশন


তুমুল জনপ্রিয় লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবাল। অন্যায় আর অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার তাঁর কলম। সাদাসিধে ভাষায় মেরুদণ্ড টানটান করে কথা বলেন তিনি। সম্প্রতি লিখেছেন ডিজিটাল টাইম, শিক্ষানীতি, ক্রসফায়ার, ঢাকা শহরের যানজট, পিলখানা ট্র্যাজেডিসহ নানা বিষয় নিয়ে। প্রকাশিত ও অপ্রকাশিত সেসব লেখা নিয়েই এ সুখপাঠ্য বই।

বরণীয় বাঙালির বউয়েরা
সম্পাদনা: মানস চক্রবর্তী
প্রকাশক: দীপ প্রকাশনী
দাম: ৬০০ টাকা
সহধর্মিনী রাজলক্ষ্মী দেবী সম্পর্কে আত্মজীবনীতে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় লিখেছিলেন ‘একজনের অভাব আমার জীবনে বড় বেশি রকমের—আমার পরিবার। আমার জীবনী লিখতে হইলে তাঁর কথাও লিখিতে হয়। তিনি না থাকিলে আমি কি হইতাম, বলিতে পারি না।’ প্রত্যেক কৃতী এবং সফল পুরুষের পিছনে নাকি থাকে একজন রমণীর ভূমিকা। ৫৩ জন বঙ্গরত্ন স্ত্রীকে নিয়ে এই বই।

চিটাগাং সামার অব ১৯৩০
লেখক: মানুসী ভট্টাচার্য্য
প্রকাশক: হারপার কলিন্স ইন্ডিয়া
দাম: ১৭৬০ টাকা
বিপ্লবী সূর্যসেনের বিখ্যাত চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুটের ঘটনা এই বইয়ের বিষয়:সূর্যসেনের সেই সময়ের অনুসারী ও ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের বয়ানে ঘটনা বর্ণিত হয়েছে। ঘটনার তথ্য-প্রমাণাদি হিসেবে লেখক হাজির করেছেন নানা ঐতিহাসিক দলিল-দস্তাবেজ, সরকারি রেকর্ডপত্র ও স্মৃতিচারণা। সব মিলিয়ে লেখক এই বইয়ে ব্রিটিশবিরোধী সশস্ত্র সংগ্রামের (১৯০০-১৯৩৪) বিশদ চিত্র তুলে ধরেছেন। সূত্র: প্রথমা প্রকাশন, আজিজ সুপার মার্কেট, শাহবাগ, ঢাকা।

সংগীত
হাবলংগের বাজারে
গত ১৯ জুলাই দেশের স্বনামধন্য লেখক হুমায়ূন আহমেদ মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর ম্মরণে সম্প্রতি বেরিয়েছে লেখকের নিজের লেখা এবং প্রিয় কিছু গান নিয়ে একটি অ্যালবাম। যার নাম হাবলংগের বাজারে। এটি বাজারে এনেছে সংগীতা। হুমায়ূন আহমেদ বিভিন্ন সময়ে তাঁর নাটক ও সিনেমায় ব্যবহার করেছেন এসব গান: আমার ভাঙ্গা ঘরের, যে থাকে আঁখি পল্লবে, মরিলে কান্দিস না, হাবলংগের বাজারে, বন্ধু তোর লাইগা রেসহ বেশ কিছু গান আছে এই গানের অ্যালবামে।
সূত্র: সুরের মেলা, আজিজ সুপার মার্কেট, শাহবাগ, ঢাকা।

চলচ্চিত্র
রূপান্তর
পরিচালক: আবু সাইয়ীদ
মহাভারতের দ্রোণাচার্যকে একলব্যের গুরুদক্ষিণা প্রদানের ঘটনা নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণ করছেন এক তরুণ। নাম আরিফ। মহাভারতে আছে: শ্রেষ্ঠত্ব অক্ষুণ্ন রাখতে গুরুদক্ষিণা হিসেবে দ্রোণাচার্যকে নিজের ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুল প্রদান করতে হয়। এই শর্ত পূরণ করতে গিয়ে একজন তীরন্দাজ হিসেবে একলব্যের সম্ভাবনার মৃত্যু ঘটায়। এ বিষয় নিয়ে ছবি নির্মাণ করতে গিয়ে নতুন এক বাস্তবতার মুখোমুখি হয় চলচ্চিত্রকার।

দি চাইল্ড
পরিচালক: জাঁ পিয়ের দারদেন
তরুণ যুগল সোনিয়া ও ব্রুনোর শিশুপুত্র জিমি। এই যুগলের বিয়ে হয়নি, জীবন চলে তাদের সরকারের দরিদ্র ভাতায়। ব্রুনো জড়িত নানা রকম অপরাধের সঙ্গে। এবং এর জন্য তার মধ্যে কোনো অনুশোচনাও নেই। একপর্যায়ে সন্তান জিমিকেও বিক্রি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সে। সাহায্য-ভাতা তোলার সময় সোনিয়া টের পেয়ে যায় ব্রুনোর এই পরিকল্পনা। মানসিকভাবে ভীষণভাবে ভেঙে পড়ে সোনিয়া। ব্রুনোকে কি পুলিশে দেওয়া উচিত?
সূত্র: মুভি প্লাস, রাইফেলস স্কয়ার, ঢাকা।

No comments

Powered by Blogger.