শান্তিপূর্ণ কাজে পারমাণবিক শক্তি ব্যবহার করা হবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তাঁর সরকার সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে এবং দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে পারমাণবিক শক্তি ব্যবহার করবে। তিনি বলেন, ‘আমরা জনগণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে কেবল বিদ্যুৎ, শিল্প ও কৃষি উৎপাদন এবং আধুনিক চিকিৎসাসেবার সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির জন্য পারমাণবিক শক্তি ব্যবহার করতে চাই।’
গতকাল বৃহস্পতিবার সাভারের গণকবাড়ীতে ‘৩ এমভি ট্যানডম এক্সেলারেইটরস ফ্যাসিলিটিজ’ এবং অন্য পাঁচটি উচ্চ সংবেদনশীল বৈজ্ঞানিক স্থাপনা উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। খবর বাসসের।
রাশিয়া সরকারের সহযোগিতায় রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্প নির্মাণের প্রস্তুতি শেষ হয়েছে এবং এর ভৌত কাজ শিগগিরই শুরু হবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের দক্ষিণাঞ্চলে আরও একটি পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্র করা হবে। তিনি গবেষণা কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিভিন্ন শাখায় মৌলিক গবেষণার ওপর গুরুত্বারোপের জন্য দেশের বিজ্ঞানীদের প্রতি আহ্বান জানান।
দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য রূপকল্প-২০২১ বাস্তবায়নে বিজ্ঞানী ও গবেষকদের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে দেশের গবেষণা সক্ষমতা দ্রুত বিকশিত হচ্ছে।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে এই মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি দবিরুল ইসলাম, স্থানীয় সাংসদ তালুকদার তৌহিদ জং মুরাদ, সচিব রফিকুল ইসলাম ও বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি গবেষণা কমিশনের চেয়ারম্যান এ এস এম ফিরোজ বক্তব্য দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে পারমাণবিক গবেষণায় নতুন দিগন্ত উন্মোচনে পরমাণু শক্তি কমিশনের ছয়টি স্থাপনায় উচ্চ সংবেদনশীল পরমাণুনির্ভর যন্ত্রপাতি স্থাপনে প্রায় ২০০ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, দেশের বিজ্ঞানীরা স্থানীয় প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিয়ে প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি উদ্ভাবনে সক্ষম হবেন এবং স্থানীয় সম্পদ ও সক্ষমতা ব্যবহারের মাধ্যমে তা প্রয়োগ করা যাবে।
রাশিয়া সরকারের সহযোগিতায় রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্প নির্মাণের প্রস্তুতি শেষ হয়েছে এবং এর ভৌত কাজ শিগগিরই শুরু হবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের দক্ষিণাঞ্চলে আরও একটি পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্র করা হবে। তিনি গবেষণা কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিভিন্ন শাখায় মৌলিক গবেষণার ওপর গুরুত্বারোপের জন্য দেশের বিজ্ঞানীদের প্রতি আহ্বান জানান।
দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য রূপকল্প-২০২১ বাস্তবায়নে বিজ্ঞানী ও গবেষকদের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে দেশের গবেষণা সক্ষমতা দ্রুত বিকশিত হচ্ছে।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে এই মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি দবিরুল ইসলাম, স্থানীয় সাংসদ তালুকদার তৌহিদ জং মুরাদ, সচিব রফিকুল ইসলাম ও বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি গবেষণা কমিশনের চেয়ারম্যান এ এস এম ফিরোজ বক্তব্য দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে পারমাণবিক গবেষণায় নতুন দিগন্ত উন্মোচনে পরমাণু শক্তি কমিশনের ছয়টি স্থাপনায় উচ্চ সংবেদনশীল পরমাণুনির্ভর যন্ত্রপাতি স্থাপনে প্রায় ২০০ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, দেশের বিজ্ঞানীরা স্থানীয় প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিয়ে প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি উদ্ভাবনে সক্ষম হবেন এবং স্থানীয় সম্পদ ও সক্ষমতা ব্যবহারের মাধ্যমে তা প্রয়োগ করা যাবে।
No comments