নেটিজেন-চাই শোষিত জনগণের রাজনৈতিক দল! চাই দারিদ্র্যপীড়িত জনগণের নেতা!

ফেইসবুকে আমাদের ফ্যানপেজে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে চলছে জমজমাট আলোচনা। নানা মতের মানুষ সেখানে তাঁদের প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন। আমরা সব মতই ধারণ করতে চেষ্টা করছি এ পাতায়। আপনার মতামত জানাতে ক্লিক করুন facebook.com/Rajkut.kkমো. লুৎফুর রহমানতারেক রহমানের অর্থ পাচার মামলায় এফবিআইয়ের কর্মকর্তা ডেবরা লাপ্রেভেটি এসেছেন সাক্ষ্য দিতে। তিনি এফবিআইয়ে আছেন ১৬ বছর ধরে।


তিনি একজন মানি লন্ডারিং বিশেষজ্ঞ। আমেরিকার সরকার এই কর্মকর্তাকে দিয়েই তারেক-মামুনের অর্থ পাচারের মামলার তদন্ত করিয়েছিল। সে মামলায় তারেকের অর্থ পাচারের সব প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা তিনি আদালতে সাক্ষ্য প্রদানের সময় উপস্থাপন করেছেন। এ দৃশ্যের বিপরীতে আমরা দেখলাম, তারেক-মামুনের আইনজীবীরা ডেবরা লাপ্রেভেটিকে জেরা না করে আদালত থেকে বেরিয়ে মিছিল শুরু করলেন। কেন বেরিয়ে গেলেন এই বিজ্ঞ দেশবরেণ্য আইনজীবীরা? কেন যথেষ্ট সুযোগ থাকা সত্ত্বেও সাক্ষী ডেবরাকে কোনো প্রশ্ন করলেন না? কারণ একটাই, এ সাক্ষীকে জেরা করার মতো কোনো অস্ত্রই আইনজীবীদের হাতে নেই। উল্টো হয়তো সাক্ষীর দেওয়া তথ্যের জালে আইনজীবীরাও থতমত খেতেন। আবার বিএনপির যুক্তি মেনে নেওয়া হয় যদি, এই সাক্ষী ভাড়াটে এবং সব কিছুই সাজানো। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে, আদালত থেকে আইনজীবীরা বেরিয়ে গেলেন কেন? তাঁরা কি সাক্ষীর দেওয়া তথ্যকে মিথ্যা প্রমাণের কোনো ক্ষমতা রাখেন না? বলতে পারি, আদালতের রায় হওয়ার আগে এখনো সময় আছে সাক্ষীর তথ্যকে মিথ্যা প্রমাণের।
রাজীব চৌধুরী
এফবিআই কর্মকর্তা যদি ভাড়াটে হন আর এসব সাজানো নাটকই হয়ে থাকে, তাহলে তো সেই একই কাজ বিএনপিও করতে পারে। এফবিআই কর্মকর্তাদের যখন চাইলেই ভাড়া করা যায়, তাঁদের নিয়ে সাজানো নাটক করা যায়, তাহলে বিএনপিও উল্টো দুই-তিনজন এফবিআই কর্মকর্তাকে ভাড়া করে আনুক। সেসব কর্মকর্তা বলবেন, এসব মিথ্যা অভিযোগ, আমরা তদন্ত করে তারেক রহমানের কোনো দুর্নীতির চিহ্নও খুঁজে পাইনি।

রোজেন রাজিব
বিএনপির মির্জা ফখরুল ইসলাম বলছেন, 'তারেক রহমানকে ফাঁসাতেই বিদেশ থেকে সাক্ষী আনা হয়েছে।'
এ কথা দিয়ে ফখরুল সাহেব কী বোঝাতে চেয়েছেন? তাঁর দাবি কি তারেক রহমান দুর্নীতিবাজ নয়? বাংলাদেশের ৯৩ শতাংশ জনগণ বিশ্বাস করে এবং ৮৭ শতাংশ লোক স্পষ্ট ভাষায় বলে, তারেক রহমান শীর্ষ দুর্নীতিবাজ।
দলের নেতা-কর্মী হলেই চিহ্নিত কাউকে এভাবে নির্দোষ দাবি করা যায় না।

মাসুদ পারভেজ খান
যে মওলানা ভাসানীর হাত ধরে শেখ মুজিবের রাজনীতিতে হাতেখড়ি, সেই ভাসানীকেই মনে রাখেনি আওয়ামী লীগ। তারা ব্যস্ত লুটপাট আর বিরোধী দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকদের ঘায়েল করায়। আবুল হোসেন, গোলাম
মাওলা রনি, বদি, শাহজাহান খান, রাজিউদ্দিন রাজু, শাওন, লতিফ,
সাহারা খাতুন, কামরুল ইসলাম, আবুল মাল আবদুল মুহিত_এসব নেতা-মন্ত্রীদের কাজের মূল্যায়ন করলে আওয়ামী লীগের অবস্থানটা কোথায় দাঁড়াবে? প্রধানমন্ত্রী মুখ দেখান কী করে?

আমি এক যাযাবর
এ দেশের সুদিন কখনো আসবে না, যত দিন না দেশের শোষিত মানুষের রাজনৈতিক দল ও নেতাদের অভাব ঘুঁচবে! তাই চাই, শোষিত জনগণের রাজনৈতিক দল, চাই, দারিদ্র্যপীড়িত জনগণের নেতা।

জাফর ইসলাম
আজ থেকে ৯ বছর আগে প্রথম আলোয় একটি প্রতিবেদন পড়েছিলাম, গোল্ডেন ফিশ, যে মাছটা এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় গেলে ভুলে যায়, সে কোথা থেকে কিভাবে এসেছে। আমার মনে হচ্ছে, বাংলাদেশের জনগণও সেই গোল্ডেন ফিশ। অল্প স্মৃতিশক্তি ধারণকারী! তা না হলে মানুষ ভুলে যায় কী করে, অতীতের সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে কী করেছিল! কিংবা এ সরকার বর্তমানে যা করছে, তাও আমরা ভুলে যাব আগামীতে।

শেখ মো. মাইজুদুল ইসলাম
একটা বিষয়ে কোনোভাবেই পরিষ্কার হতে পারছি না, সরকার কেন বিডিআর বিদ্রোহের গোয়েন্দা প্রতিবেদন প্রকাশ করছে না? কিংবা পুঁজিবাজার কেলেঙ্কারির প্রতিবেদন, যুদ্ধাপরাধীর পূর্ণাঙ্গ তালিকা। যদিও সরকারি দলের সব অগ্রজ নেতা, বিশেষ করে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, ওবায়দুল কাদের, হানিফ, আবুল মাল আবদুল মুহিত, সাহারা খাতুন, টুকু, সৈয়দ আশরাফ_প্রত্যেকেই
বলেছিলেন, চূড়ান্ত প্রতিবেদনগুলো জনগণের সামনে প্রকাশ করা হবে। কিন্তু কোথায়? কবে?

কফিল উদ্দিন
আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র ভারত আবারও বন্ধুত্বের স্বাক্ষর রেখেছে রক্তের অক্ষরে। বেনাপোল সীমান্তে বাতেন মোহাম্মদের রক্ত ঝরিয়ে বিএসএফ প্রমাণ করল, ভারতের দেওয়া সেই প্রতিশ্রুতির কোনো মূল্যই তাদের কাছে নেই। তবু ভারতকে আমরা টনে টনে ইলিশ উপহার দেব; বিনা পয়সায় ট্রানজিট দেব। ভারত আমাদের তিস্তার পানি না দিলেও দেব। বন্ধু বলে কথা!

মিনহাজ শিমুল
মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে বিএনপি থেকে বলা হয়েছে, জিয়াউর রহমান ও তাঁর দল ভাসানীর আদর্শ অনুসরণ করে। কী আশ্চর্য কথা। বিএনপি ক্ষমতালোভী, নিজেদের স্বার্থরক্ষার জন্য যুদ্ধাপরাধী ও সাম্রাজ্যবাদীদের দালালি করছে_মওলানা ভাসানীর আদর্শের সঙ্গে এসবের মিল কোথায়? নমুনাই-বা কী?

শামস ইমরান
পুঁজিবাজারে ক্রমাগত দরপতনের কারণে বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ দেওয়াটা যুদ্ধ শেষে কামান দাগানোর মতোই মনে হলো। তবু শেষ পর্যন্ত এ ধরনের একটা নির্দেশ তো তিনি দিলেন। তাই তাঁকে ধন্যবাদ।

পয়েট ফখরুল ইসলাম
সরকারের নেতা-মন্ত্রীদের কি কোনো কাজ নেই? সভা-সমাবেশ, বৈঠক-টকশো, পথ-ঘাট, হাট-মাঠ থেকে শুরু করে সবখানেই শুধু যুদ্ধাপরাধীর বিচারের বিষয়টি টেনে নিয়ে আসছে। আওয়ামী লীগ সরকার কি শুধু যুদ্ধাপরাধের বিচার করার জন্যই ক্ষমতায় এসেছে? যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আমরা প্রত্যেকেই চাই। কিন্তু সারা দেশে কোনো ধরনের উন্নয়ন না করে, কেবল লুটপাট আর বিরোধী দলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে যাওয়াটাই কি দেশ পরিচালনা? তারা কি ভাবছে, এক যুদ্ধাপরাধের বিচারেই নাম করে সব অপকর্মের ক্ষমা পেয়ে যাবে?

তাওহিদুল কামাল
অদৃশ্য কোনো শক্তির চাপে বিমানবন্দরের নিরাপত্তাব্যবস্থা তুলে দেওয়া হয়েছে। এটা কি দিন বদলের চিন্তা, নাকি সরকারের অদক্ষতা? আমাদের বিমানবন্দর কি দেশীয় ব্যবস্থায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারত না? তাহলে এত দিন কিভাবে পেরে আসছিল? কেন মিথ্যা অজুুহাত দেখিয়ে দেশের প্রধান বিমানবন্দরের নিরাপত্তাব্যবস্থা বিদেশিদের হাতে তুলে দিতে হলো? দিন বদলের চিন্তায় এত দিন দেশের স্থাপনার নাম বদল হতো, এখন নিরাপত্তাব্যবস্থাও বদল হয়। এরপর কী দেখতে হবে আমাদের? দেশের সামরিক বাহিনীর নিরাপত্তাব্যবস্থা বিদেশিদের হাতে দেওয়া হবে? দেশ চালানোর জন্যও হয়তো বিদেশ থেকে প্রধানমন্ত্রী আনা হবে!

মোহাম্মদ বাঁধন
মানুষ নাকি বদলায়। কিন্তু এ দেশের রাজনীতিবিদদের কখনো বদলাতে দেখলাম না। তাঁরা পাঁচ বছর দেদার দুর্নীতি করেন, পরের পাঁচ বছর দুর্নীতির মামলা মাথায় নিয়ে পালিয়ে বেড়ান। তবে কেবল রাজনীতিবিদ নন, জনগণও বদলাচ্ছে কই? ভোট দিতে গেলে তো সেই একই খালেদা কিংবা হাসিনা। এ দেশের মানুষ একবার অন্তত শপথ করুক, নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রেই যাবে না। প্রার্থী বা দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের পছন্দ নয় বলে জনগণই নির্বাচন বর্জন করুক!

সালেহীন কবির রিফাত
দেখতে দেখতে আওয়ামী লীগের সময় চলে যাচ্ছে। কিন্তু সময় বয়ে গেলেও তাদের মধ্যে কোনো বোধোদয় দেখছি না। হয়তো এ কারণেই আওয়ামী লীগের সামনে ভরাডুবি অপেক্ষা করছে। আবার বিএনপির কাছেই বা কতটা আশা করা যাবে? তারা গলাবাজি করে দেশের মানুষের মন গলাতে পেরেছে কি? এত দিনে দেশের মানুষ সেসব অপকর্ম ভুলে গেছে?

জালাল উদ্দিন
সৈয়দ আশরাফকে এখন নিষ্ক্রিয় অবস্থায় দেখা যায়, অন্যদিকে হানিফ সাহেবকে সক্রিয় হয়ে উঠতে দেখা যাচ্ছে। তাহলে ধরে নেওয়া যায়, আওয়ামী লীগের ভেতরে যাঁরা কিছুটা হলেও উচিত কথা বলতে গেলেন, দল তাঁদের ক্ষমতাহীন করে দিচ্ছে। সোহেল তাজ এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় উদাহরণ।

মো. সাখাওয়াত হোসেন
প্রযুক্তির সদ্ব্যবহার করে বিশ্ব এখন অগ্রসর হচ্ছে। বাংলাদেশেও প্রযুক্তি ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ জন্য বর্তমান সরকারের ভূমিকা কিছু প্রশংসনীয়। নির্বাচন কমিশন যখন নতুন প্রযুক্তি ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন ব্যবহার করে নির্বাচন করছে, সেখানে বিএনপি বাধা সৃষ্টি করছে। অথচ অধিকাংশ জনগণই ইভিএম পদ্ধতির ব্যবহার চায়। তাই আশা করব, বিএনপি কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন ব্যবহারে জনগণ ও নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করবে।

শাকিব কিশলয়
আমাদের শিক্ষামন্ত্রী অকাতরে দেশবাসীকে বিলিয়ে দিচ্ছেন নতুন সব নীতি। বাস্তবায়ন করছেন অদ্ভুত সব নিয়ম। অথচ শিক্ষকহীনতায় ভুগছে দেশের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক স্কুল। এর ওপর আবার অধিকাংশ স্কুলের শিক্ষকরা এখনো নতুন পাঠ্যসূচির বিষয়ে অবগত নন। তাঁদের প্রশিক্ষণের ব্যাপারেও খুব একটা অগ্রগতি দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না।

আদনান মাহফুজ
সরকারের উচিত, এই মুহূর্তে পদত্যাগ করে নতুন নির্বাচন দেওয়া। কারণ যত দিন যাচ্ছে, আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা ততই কমছে।
এরশাদ মিয়া
যারা দেশদ্রোহী ও যুদ্ধাপরাধীদের জন্য রোডমার্চ, লংমার্চ এমনকি যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারে_তারাই আবার দেশের ক্ষমতায় আসতে চায়। তাহলে ক্ষমতায় গিয়েই তারা যুদ্ধাপরাধীদের বীর বাঙালি বলে ঘোষণা করে বসবে নাকি?
আমি মনে করি, এই বিএনপির কাছে জনগণ কিছু আশা করতে পারে না। তারা কার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে? ৩০ লাখ শহীদের বিরুদ্ধে, নাকি দুই লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিরুদ্ধে? যে জিয়াউর রহমানই স্বাধীনতার ঘোষক বলে বিএনপি মুখে ফেনা তুলছে; সেই বিএনপিই কিনা রাজাকারদের বাঁচাতে আন্দোলনে নেমেছে। স্বাধীনতা, দেশ, পতাকা_এসবের আর কী মর্যাদা রাখল বিএনপি?

তাহমিদ শুভ
যাঁরা বলছেন, গণতন্ত্রেই মুক্তি; তাঁরা এ দেশের গণতন্ত্রে কি মুক্তি খুঁজে পাচ্ছেন? সর্বশেষ আওয়ামী লীগ সরকার আর তার আগের বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলের সঙ্গে, সেনাবাহিনী সমর্থিত ফখরুদ্দীন সরকারের দুই বছরের তুলনা করুন। এই হিসাবে সেনাবাহিনীর দেশ পরিচালনাকেই সমর্থন করা উচিত আমাদের।

বেহরোজ নেওয়াজ
সরকার কথায় কথায় বলে তারা জনগণের সরকার। কিন্তু তাদের কার্যকলাপে সে কথার কোনো চিত্র খুঁজে পাওয়া যায় না। মেট্রো রেলের নামে জাতীয় সংসদের নকশা নষ্ট করা হচ্ছে। দুদিন পরপর জ্বালানি তেলের দাম বাড়ছে। এসব তো গণতান্ত্রিক সরকারের কাজ হতে পারে না। সরকার কি আড়িয়াল বিলের মতো রক্তাক্ত কাণ্ড ছাড়া জনগণের কথা শুনবে না?

হামিম জুবায়ের মাহমুদ
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, 'খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক মিত্র পাকিস্তানে এখন সর্বত্র বোমা হামলা চলছে। ওসামা বিন লাদেনকে অ্যাবোটাবাদ থেকে আমেরিকার সেনারা গ্রেপ্তার করে হত্যা করেছে। আজ বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকলে বিন লাদেন গ্রেপ্তার হতেন ঢাকায়।' এ কথা কি শুধুই পাগলের প্রলাপ, নাকি জাতিকে বিভ্রান্ত করার জন্য আজগুবি বক্তব্য?

শিলু পারভেজ জনি
দেশরত্ন আপাকে বলছি, বিমানবন্দর লিজের সঙ্গে সঙ্গে সোনার বাংলাকেও লিজ দেওয়া হোক। জনগণ হিসেবে আমরা একটা নতুনত্ব চাই।
গ্রন্থনা : সাইফুল আমিন

No comments

Powered by Blogger.