ইফতার পার্টির আয়োজন করব

গত বছর আমার সব অদ্ভুত বন্ধুদের কথা লিখেছিলাম। সেই খেলোয়াড়, চিন্তাবিদ, ডাক্তার, গল্পকার এবং লেখকরা এখন ব্যস্ত তাদের পড়াশোনা নিয়ে। কারণ সামনে জেএসসি পরীক্ষা। টার্গেট সবাই এ-প্লাস পাবে। তারপরও চলছে আগের সেই কর্মকা-গুলো, কিন্তু ধীরস্থিরে।


এবার বন্ধু দিবস উদ্যাপন করব ইফতার পার্টির মাধ্যমে। সবাই চাঁদা দিয়ে সুন্দর একটা ইফতারের আয়োজন করব। সেখানে গরীব রোজাদারদের আমন্ত্রণ করা হবে। এছাড়া দোয়া ও মিলাদ হবে দেশবাসীর জন্য। বন্ধু দিবসে সকল বন্ধুদের প্রতি রইল বর্ষার কদম ফুলের শুভেচ্ছা। ভাল থাকো সকল বন্ধুরা। হ্যাপি ফ্রেন্ডশিপ ডে।

দেওয়ান ফাহিম ফয়সাল
কচুয়া পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়
৮ম শ্রেণী, সখীপুর, টাঙ্গাইল



বন্ধুর জন্য ভালোবাসা

আমার যখন বন্ধু ছিল না তখন বড় একা লাগত। এখন আমি সব বিষয়েই শেয়ার করি বন্ধুদের সঙ্গে। এতে আমার লাভ ছাড়া ক্ষতি হয় না। যখন আনন্দের কথা বলি তখন বন্ধুরা খুব খুশি হয়। তারা আমাকে উৎসাহ দেয়। আবার যখন কোন কষ্টের কথা বলি তখন ওরা সান্ত¡না দেয়, সমস্যায় পড়লে ওরা সহযোগিতা করে। এছাড়া ভাল ভাল পরামর্শ দেয় বন্ধুরা। আমার বন্ধুরাও যখন কোন বিপদে পড়ে তখন ওদের জন্য অনেক কিছুই করি আমি। আমরা একজনের জন্য আরেকজন অনেক কিছুই করতে পারি। এমনকি বন্ধুর জন্য অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে পারি।
বন্ধু দিবসে সব বন্ধুকে জানাই শুভেচ্ছা আর অভিনন্দন।

সাইফ মাহমুদ
গবর্নমেন্ট ল্যাবঃ হাই স্কুল এন্ড কলেজ
৮ম শ্রেণি

বন্ধুই জীবন

বন্ধুরা, আগামীকাল বন্ধু দিবস। পবিত্র রমজানের মধ্যেই পড়েছে দিবসটি। আমরা এদিন ইফতার পার্টির আয়োজন করব। যেখানে থাকবে গরিব-দুঃখী আর অসহায় লোক। আমার বন্ধুদের নিয়ে অনেক জায়গায় বেড়াব। এসো, আমরা বন্ধু দিবসে মিলে শপথ করি জীবনে কোন সময় খারাপ পথে যাব না, বড় হয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন করব।
প্রিয় ঝিলিমিলির বন্ধুরাÑতোমাদের সবাইকে ঐঅচচণ ঋজওঊঘউঝঐওচ উঅণ.

আরিফ হাসান
ধানম-ি গভঃ হাই স্কুল
৭ম শ্রেণি



সেরা বন্ধু

বন্ধু মানে কাছে থাকা। বন্ধু মানে ভালবাসা। বন্ধু কথাটি অনেক বিস্তৃত। কিছু বন্ধু রয়েছে শিক্ষাঙ্গনের, আবার কিছু প্রত্যেক মানুষের সারা জীবনের বন্ধু। তাদের মধ্যে প্রথমেই আসে মা-বাবা-ভাই-বোনের কথা; যাঁরা জীবনের সকল উত্থানপতনে আমাদের পাশে থাকেন। যত দুঃখই আসুক না কেন তাঁরা সব সময় আমাদের সাহস যোগান। এর পর অবশ্যই বলতে হয়, বই আমাদের প্রকৃত বন্ধু। বই কখনও মন্দ উপদেশ দেয় না।
অনেকে কাছে থেকেও বন্ধু হতে পারে না। আবার অনেকে দূরে থেকেও প্রকৃত বন্ধু হয়ে ওঠে। আমার বেস্ট ফ্রেন্ড রনি। ওর সঙ্গে আমার ৭ম শ্রেণীতে পড়া অবস্থায় বন্ধুত্ব হয়। ঝিলিমিলির বন্ধুরা, তোমাদের সবার জন্য রইল বন্ধু দিবসের শুভেচ্ছা। সবাইকে ‘হ্যাপি ফ্রেন্ডশিপ ডে।’

সজিব আহমেদ
গ্রিনউডস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল
৯ম শ্রেণি



একুশ শতকের
সেরা জাদুকর


অনেকে হয়ত কল্পনায় ভাবেন অথবা স্বপ্ন দেখেন, জলের ওপর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন। কিন্তু সে স্বপ্ন অধরাই থেকে গেছে মানুষের জন্য। তবে জলের ওপর দিয়ে হাঁটার অসম্ভব রোমাঞ্চিত মুহূর্তটি দেখার সুযোগ করে দিয়ে বিশ্ববাসীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন এক তরুণ ব্রিটিশ জাদুকর। ২৯ বছর বয়সী এ জাদুকরের নাম স্টিভেন ফ্রেইন। লন্ডনের বুক চিরে প্রবাহিত টেমস নদীর পানির ওপর দিয়ে অর্ধেকটা হেঁটে গেছেন তিনি। আর এই বিরল ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন হাজার হাজার মানুষ। তার সেই জলের ওপর হেঁটে চলার মুহূর্তটি ধরা পড়েছে ক্যামেরার ফ্রেমে ফ্রেমে। স্বীকৃতিস্বরূপ গত সপ্তাহে পেয়েছেন বিশ্বের সেরা জাদুকরদের সমতুল্য খেতাব ‘এ্যাসোসিয়েট মেম্বারশিপ অব দ্য সিক্রেট স্যাংকটাম অব দ্য ম্যাজিক সার্কেল।’ বলা হচ্ছে, তিনি একুশ শতকের শ্রেষ্ঠ জাদুকর। পানির ওপর দিয়ে হেঁটে চলা ছাড়াও ফ্রেইন বহুতল ভবনের দেয়াল বেয়ে হেঁটে নামা, শুভ্র তুষারকে হীরকে রূপান্তরিত করা, ধাতব মুদ্রা থেকে উড়ন্ত প্রজাপতিসহ অসংখ্য বিস্ময়কর জাদুবিদ্যা প্রদর্শন করেছেন। ব্রিটেনের ব্রাডফোর্ডে জš§ নেয়া একসময়কার রাস্তার জাদুকর ফ্রেইন এখন ‘ব্রাডফোর্ডের ডায়নামো’ নামেই সমধিক পরিচিত।



সেরা স্যান্ডউইচ


বিশ্বের সেরা মাংসল স্যান্ডউইচ তৈরি করেছেন ব্রিটেনের রন্ধন শিল্পী ট্রিস্টান ওয়েলচ। তার তৈরিকৃত স্যান্ডউইচটি ৪১ স্তর বিশিষ্ট। আর সবচেয়ে অবাক ব্যাপার এটি খেয়ে শেষ করতে যে কারও কমপক্ষে ১০ ঘণ্টা সময় লাগবে। স্যান্ডউইচটির উচ্চতা ১৫ ইঞ্চি, প্রস্থে ২৪ ইঞ্চি। ওজন প্রায় ১৩ কেজির কাছাকাছি। এটি তৈরি করতে ট্রিস্টান ব্যবহার করেছেন ১ কেজি ৪৪৫ গ্রাম টুকরো মাংস, দুই কেজি সালাদ, এক কেজি সস এবং আরও মজার মজার সব উপাদান। এটি তৈরি করতে ট্রিস্টান ব্যয় করেছেন চার ঘণ্টা। খাদ্যবিষয়ক একটি টেলিভিশন অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উদযাপনের জন্য কর্তৃপক্ষের অনুরোধে ট্রিস্টান স্যান্ডউইচটি তৈরি করেন।

রাফিউল ইসলাম সরকার

No comments

Powered by Blogger.