অনলাইনে পাঠক মন্তব্য

প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আপনি কি আপনার সোনার ছেলেদের, অর্থাৎ ছাত্রলীগকে থামাতে পারবেন? আবদুল্লাহ আলী
সরকারে গেলে দুই নেত্রীই জনদরদি হয়ে যান। হরতাল, হানাহানি, ভাঙচুর করবেন না। জনগণকে কষ্ট দেবেন না।
রুহেল আহমেদ


সন্ত্রাস, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, টেন্ডারবাজি, স্বছাত্র বাহিনীর তাণ্ডব, দুর্নীতি দমন প্রভৃতির প্রতিশ্রুতি বোধ হয় আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্মরণে নেই।
এম শওকত আলী

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জনগণের জন্য কিছু করুন। সরকারের মিথ্যা অর্জনের প্রচারণা বন্ধ করুন। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাচ্ছে। কয়েক সপ্তাহ পর মানুষের অনাহার শুরু হবে। দয়া করে এটা ঠেকানোর পদক্ষেপ নিন।
কুদ্দুস

বেগম জিয়া যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করার চেষ্টা করেছেন এবং করেই যাবেন। কারণ, আওয়ামী লীগকে পরাস্ত করার জন্য যুদ্ধাপরাধীরাই তাঁর প্রধান শক্তি।
কাজী আবুল ফিরোজ

‘যুদ্ধাপরাধী ও জঙ্গিদের বাঁচাতে মানুষকে কষ্ট দেবেন না’—তাঁর এ কথা যেমন ঠিক, তেমনি তাঁকে বলি, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগকে বাঁচাতে দেশের মানুষকে কষ্ট দেবেন না।
মো. গিয়াস উদ্দীন

সাবেক প্রধান উপদেষ্টার প্রতি
সুবিধাবাদী বাজিকরেরা আর কত লুটেপুটে খাবে আমাদের এই গরিব দেশটা? কে আসবে আমাদের দেশটাকে বাঁচাতে এদের কালোবাজারি থেকে?
মুহম্মদ

ভালোই বলেছেন। তবে মনে হয় অরণ্যে রোদনই। কথায় বলে, চোরে না শোনে ধর্মের কাহিনি।
মিয়াজি আলমগীর আলম চৌধুরী

কথা তো ঠিকই, মানলে কি ওই দুই দলকে আর ভোট দিতেন। হয়তো আগামীবার আবার অন্য দলকে ভোট দেবেন। আর ফখরুদ্দীন সাহেব এসব দলবাজের বিপক্ষে কাজ করেছিলেন বলে তাঁকে খারাপ বলছেন। তার মানে, দোষ দলবাজদের নয়, আমাদের।
মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন

আপনার সাহসকে সালাম জানাই। আপনি সত্যিকার বীরত্ব দেখিয়েছেন। আপনার মতো সব জ্যেষ্ঠ নাগরিকের প্রতি আহ্বান, আমাদের দেশকে রক্ষা করতে আপনারা কথা বলুন, উঠে দাঁড়ান। আমরা কোনো সরকারের কাছ থেকে দুর্নীতি ছাড়া কিছু পাইনি।
মোহাম্মদ সামির আলম

তথাকথিত গণতন্ত্রের নামে সর্বত্র অন্ধকার, কোথাও আলো নেই।
সুকর্ণ

কানে দিয়েছি তুলো আর পিঠে বেঁধেছি কুলো। যা মারবে মারো, যা বকবে বকো। এই হচ্ছে আমাদের দেশ আর সরকার। হিতোপদেশ কর্ণকুহরে প্রবেশ করবে না, আর যদি প্রবেশ করে, তবু তারা নিরুপায় তাদের ক্যাডারদের কাছে। নিরাশ আঁধারে খোদা তুমি হে আশার নুর।
আবদুল মজিদ কাজী

আপনার কথা শুনে নিপীড়িত জনগণের মনে আশা জেগেছে, সরকারের কানে দেওয়া তুলো, চোখে দেওয়া কালো চশমা এবার যদি খুলে যায়।
মাহবুবুল আলম

যেখানে চতুর্থ শ্রেণীর চাকরির জন্য তিন লাখ টাকা গুনতে হয়, সেখানে মেধাভিত্তিক প্রশাসন কেমন করে আমরা গড়ব। তিন লাখ টাকা দিয়েই কিন্তু রক্ষা নেই, সঙ্গে লাগবে ক্ষমতাসীন দলের পাকাপোক্ত আনুগত্যের দলিল।
প্রবাসিনী

No comments

Powered by Blogger.