এইচএসসিতে রেকর্ড-গড় পাসের হার ৭৮.৬৭, বেড়েছে ৩.৫৯ শতাংশ

উচ্চ মাধ্যমিকের গতবারের ফলাফলকে বলা হয়েছিল রেকর্ড। কিন্তু সেই রেকর্ড ফলকেও ভেঙে নতুন রেকর্ড গড়ল এবারের উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীরা। আগের বছরের চেয়ে দেশের ১০টি শিক্ষা বোর্ডের ফলাফলে এ বছর পাসের হার বেড়েছে ৩.৫৯ শতাংশ। রেকর্ড সংখ্যক পরীক্ষার্থী পাস করেছে এবার।


একই সঙ্গে বেড়েছে জিপিএ ৫ পাওয়ার সাফল্যও। দেশজুড়ে দারুণ কৃতিত্বে সিক্ত শিক্ষার্থীরা। তাই গতকাল বুধবার তারা শ্রাবণের বৃষ্টিতে ভিজেই মেতে ওঠে অপার উল্লাসে।
গতকাল দেশের ১০টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে চলতি বছর অনুষ্ঠিত উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এবারের পরীক্ষায় অংশ নেয় মোট ৯ লাখ ১৭ হাজার ৬৭৩ জন শিক্ষার্থী। পাস করেছে সাত লাখ ২১ হাজার ৯৭৯ জন। গড় পাসের হার ৭৮.৬৭ শতাংশ। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৬১ হাজার ১৬২ জন। গতবার এ পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৭৫.৮ শতাংশ। সে হিসাবে এবার পাসের হার ৩.৫৯ শতাংশ বেশি। আটটি সাধারণ বোর্ডের অধীনে এবার পাসের হার ৭৬.৫০ শতাংশ। গত বছর এই হার ছিল ৭২.৩৬ শতাংশ। এখানে পাসের হার বেড়েছে ৪.১৪ শতাংশ। এবারই প্রথম সৃজনশীল পদ্ধতিতে বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ের পরীক্ষায় পাসের হার ৯৯ শতাংশ। এবার সার্বিক ফলাফলে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা এগিয়ে রয়েছে।
পাসের হারের পাশাপাশি জিপিএ ৫ পাওয়ার সংখ্যাও এবার বেড়েছে। গতবার জিপিএ ৫ পেয়েছিল ৩৯ হাজার ৭৬৯ জন শিক্ষার্থী। এবার ৬১ হাজার ১৬২ জন। অর্থাৎ জিপিএ ৫ বেড়েছে ২১ হাজার ৩৯৩টি। সার্বিক ফলাফল নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, 'এবার সব ক্ষেত্রেই আমাদের সূচক বেড়ে প্রমাণ করেছে শিক্ষার মান ও ব্যবস্থাপনা সবই বেড়েছে।'
গতকাল ফল প্রকাশের পর রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থীরা উল্লাসে মেতে ওঠে। পাসের হার ও জিপিএ ৫ বাড়ায় এবার আনন্দের মাত্রাটা ছিল চোখে পড়ার মতো। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বাঁধভাঙা আনন্দে শামিল হন শিক্ষক ও অভিভাবকরাও। শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির মধ্যে নেচেগেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে। অভিভাবকরা বেশির ভাগ সময় ব্যস্ত ছিলেন মোবাইল ফোনে স্বজনদের কাছে সন্তানের ভালো ফলের সুসংবাদ পৌঁছে দিতে। রাজধানীর অভিজাত এলাকা ছাড়িয়ে মফস্বলের পাড়া-মহল্লায়, গ্রামগঞ্জের হাটবাজারে মিষ্টির দোকানগুলোতে যথারীতি ছিল উপচে পড়া ভিড়।
আট বোর্ডের চিত্র : আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষায় এবার উত্তীর্ণের হার ৭৬.৫০ শতাংশ। এ বছর জিপিএ ৫ পেয়েছে ৫১ হাজার ৪৬৯ জন শিক্ষার্থী। গত বছর ৩৪ হাজার ৩৮৫ জন শিক্ষার্থী জিপিএ ৫ পেয়েছিল। এ বছর জিপিএ ৫ বেড়েছে ১৭ হাজার ৮৪টি।
মাদ্রাসা বোর্ডের চিত্র : সব বোর্ডের মধ্যে মাদ্রাসা বোর্ডে এবার পাসের হার সর্বোচ্চ। এবার এই বোর্ডে পাসের হার ৯১.৭৭ শতাংশ। গত বছরের চেয়ে ২.২ শতাংশ বেড়েছে পাসের হার। গত বছর এ বোর্ডে পাসের হার ছিল ৮৯.৫৭ শতাংশ। এই বোর্ডে জিপিএ ৫ পেয়েছে সাত হাজার ৭৩ জন শিক্ষার্থী, যা গত বছরের চেয়ে দুই হাজার ৭৯৭ জন বেশি।
কারিগরি বোর্ড : কারিগরি বোর্ডে এবার পাসের হার ৮৪.৩২ শতাংশ। গত বছর এই হার ছিল ৮৪.৫ শতাংশ। এই বোর্ডে জিপিএ ৫ পেয়েছে দুই হাজার ২১১ জন শিক্ষার্থী, যা গত বছরের চেয়ে এক হাজার ৪৮৩ জন বেশি। এ ছাড়া ঢাকা বোর্ডের অধীনে ডিপ্লোমা ইন বিজনেস স্টাডিজ (ডিআইবিএস) পরীক্ষায় পাসের হার ৮৪.৬৩ শতাংশ। জিপিএ ৫ পেয়েছে চার হাজার ৩৩০ জন।
মেয়েরা এগিয়ে : দেশের সব শিক্ষা বোর্ডের ফলাফলে দেখা গেছে, তুলনামূলকভাবে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা পাসের হারে ভালো করেছে। মোট হিসাবে এবার ছেলেদের পাসের হার ৭৮.২৩ এবং মেয়েদের পাসের হার ৭৯.১৯ শতাংশ। এর মধ্যে ঢাকা বোর্ডে মেয়েদের পাসের হার ৮২.২৫ এবং ছেলেদের পাসের হার ৮১.৪১ শতাংশ। রাজশাহী বোর্ডে মেয়েদের পাসের হার ৮১.৫৫ এবং ছেলেদের পাসের হার ৭৫.৬৫ শতাংশ। চট্টগ্রাম বোর্ডে মেয়েদের পাসের হার ৭৩.২৮ এবং ছেলেদের পাসের হার ৭১.৩৬ শতাংশ। বরিশাল বোর্ডে মেয়েদের পাসের হার ৬৬.৬২ এবং ছেলেদের পাসের হার ৬৭.৩২ শতাংশ। সিলেট বোর্ডে মেয়েদের পাসের হার ৮৪.৯১ এবং ছেলেদের পাসের হার ৮৫.৮৮ শতাংশ। দিনাজপুর বোর্ডে মেয়েদের পাসের হার ৭৬.৩৬ এবং ছেলেদের পাসের হার ৭৪.৪৬ শতাংশ। কুমিল্লা বোর্ডে ছেলেদের পাসের হার ৭৪.৭৯ এবং মেয়েদের পাসের হার ৭৪.৪২ শতাংশ। যশোর বোর্ডে ছেলেদের পাসের হার ৬৭.৬৫ এবং মেয়েদের পাসের হার ৬৮.১২ শতাংশ। মাদ্রাসা বোর্ডে ছেলেদের পাসের হার ৯১.৬৮ এবং মেয়েদের পাসের হার ৯১.৯০ শতাংশ। কারিগরি বোর্ডে ছেলেদের পাসের হার ৮২.৭৪ এবং মেয়েদের পাসের হার ৮৭.৬২ শতাংশ।
সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন : আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এ বছর সর্বোচ্চ পাসের হার সিলেট বোর্ডে ৮৫.৩৭ শতাংশ। সর্বনিম্ন বরিশাল বোর্ডে ৬৬.৯৮ শতাংশ। গত বছর সর্বোচ্চ পাসের হার ছিল রাজশাহী বোর্ডে ৭৯.১ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন যশোর বোর্ডে ৬৩.৩৭ শতাংশ। সিলেট বোর্ডে পাসের হার বেশি হওয়া সম্পর্কে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে কয়েক বছর ধরে অনগ্রসর অঞ্চল ছিল সিলেট। আর্থ-সামাজিক অবস্থায় সিলেট এগিয়ে থাকলেও শিক্ষায় ছিল পিছিয়ে। এ কারণে কয়েক বছর ধরে সিলেটের শিক্ষার উন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়। এসব পদক্ষেপের কারণেই সিলেটের পাসের হার বেড়েছে।
শতভাগ পাস-ফেল : এ বছর এক হাজার ৩৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তাদের সব শিক্ষার্থী পাস করেছে। গত বছরের চেয়ে এ সংখ্যা ১৪৪টি বেশি। গত বছর ৮৯২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থী পাস করেছিল। অন্যদিকে একজন শিক্ষার্থীও পাস করেনি এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এবার ২৪। গত বছরও এই সংখ্যা একই ছিল। শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, এ জায়গাটিতে বিশেষ নজর দিতে হবে। পর পর দুই বছর কেন ২৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কোনো শিক্ষার্থী পাস করল না, এর কারণ খুঁজে বের করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিদেশের পাঁচ কেন্দ্রের ফল : এ বছর বিদেশের পাঁচটি কেন্দ্র থেকে ১৭৯ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছিল। পাস করেছে ১৬৯ জন। পাসের হার ৯৪.৪১ শতাংশ। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩২ জন। গত বছর বিদেশের এসব কেন্দ্রে ১৯০ জন অংশ নিয়ে ১৬৭ জন পাস করেছিল। জিপিএ ৫ পেয়েছিল ১৪১ জন।
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, শিক্ষা পদ্ধতি বদল করায় শিক্ষার্থীরা এখন প্রতিবছরই ভালো ফল করছে। গতকাল গণভবনে শিক্ষামন্ত্রীর কাছ থেকে চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল জানার পর শেখ হাসিনা বলেন, 'আমাদের ছেলেমেয়েরা মেধাবী। প্রতিবছর পাসের হার বৃদ্ধি পাওয়াই তা প্রমাণ করে।' পাঠদানে শিক্ষকদের আরো মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, 'শিক্ষিত জাতি হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলতে না পারলে আমরা উন্নতি করতে পারব না। দারিদ্র্য দূর করতে পারব না। মাথা উঁচু করে চলতে পারব না।'
ভবিষ্যতে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল আরো ভালো হবে- এমন আশা প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'শিক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন এসেছে। তার ফলাফল আমরা পাচ্ছি। আগামীতে আরো ভালো রেজাল্ট হবে।'
গণভবনে এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ইন্টারনেটে রাজশাহী সরকারি কলেজ ও রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজের ফল প্রকাশ করে দুই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে কথা বলেন। এ সময় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, শিক্ষাসচিব ড. কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরীসহ শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে গতকাল দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ফল প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী বক্তব্য দেন। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবার আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা বোর্ড, কারিগরি বোর্ড ও ডিআইবিএস পরীক্ষায় সাত লাখ ২১ হাজার ৯৭৯ জন উত্তীর্ণ হয়েছে, যা গত বছরের চেয়ে এক লাখ ৪৭ হাজার ৭১৮ জন বেশি। ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ করে তিনি বলেন, মোট পরীক্ষার্থী বাড়ার পাশাপাশি অনুত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর হার কমেছে, বেড়েছে গড় পাসের হার। ফল বিবেচনায় শহরের বাইরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ভালো করেছে। মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার অন্য বছরের মতো এবারও বেশি হওয়া প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, 'ওরা ভালো পরীক্ষা দিয়েছে, তাই ফলও ভালো হয়েছে।'
অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের প্রতি আলাদা নজর দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
বোর্ডওয়ারি ফলাফল : ঢাকা বোর্ড ৮১.৮২ শতাংশ, রাজশাহী ৭৮.৪৪ শতাংশ, কুমিল্লা ৭৪.৬০ শতাংশ, যশোর ৬৭.৮৭ শতাংশ, চট্টগ্রাম ৭২.২৯ শতাংশ, বরিশাল ৬৬.৯৮ শতাংশ, সিলেট ৮৫.৩৭ শতাংশ এবং দিনাজপুর বোর্ডে পাসের হার ৭৫.৪১ শতাংশ।
ঢাকা বোর্ড : ঢাকা বোর্ড থেকে এবার পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল দুই লাখ ৩৪ হাজার ১৫৫ জন। পাস করেছে এক লাখ ৯১ হাজার ৫৮০ জন। এর মধ্যে ৯৮ হাজার ৩৫৫ জন ছাত্র এবং ৯৩ হাজার ২২৫ জন ছাত্রী। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২৫ হাজার ১০৪ জন।
রাজশাহী বোর্ড : রাজশাহী বোর্ড থেকে এবার এক লাখ পাঁচ হাজার ১৩৫ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৮২ হাজার ৪৬৭ জন। এর মধ্যে ৪১ হাজার ৯২৫ জন ছাত্র এবং ৪০ হাজার ৫৪২ জন ছাত্রী। জিপিএ ৫ পেয়েছে ছয় হাজার ৮৭২ জন।
কুমিল্লা বোর্ড : কুমিল্লা বোর্ড থেকে এবার ৭৮ হাজার ৩৭ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাস করেছে ৫৮ হাজার ২১৯ জন। এর মধ্যে ছাত্র ২৯ হাজার ১২৭ এবং ছাত্রী ২৯ হাজার ৯২ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে দুই হাজার ১৫০ জন।
যশোর বোর্ড : যশোর বোর্ড থেকে এবার এক লাখ পাঁচ হাজার ৯৮৯ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাস করেছে ৭১ হাজার ৯৩৭ জন।
এর মধ্যে ৩৭ হাজার ৫৭৮ জন ছাত্র এবং ৩৪ হাজার ৩৫৯ জন ছাত্রী। জিপিএ ৫ পেয়েছে পাঁচ হাজার ২২৯ জন।
চট্টগ্রাম বোর্ড : চট্টগ্রাম বোর্ড থেকে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ৫৩ হাজার ৯৬৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৯ হাজার ১১ জন পাস করেছে। এর মধ্যে ১৯ হাজার ৯১৭ জন ছাত্র এবং ১৯ হাজার ৯৪ জন ছাত্রী। জিপিএ ৫ পেয়েছে তিন হাজার ১৪৫ জন।
বরিশাল বোর্ড : বরিশাল বোর্ডের অধীনে এবার ৪২ হাজার ১৯ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ২৮ হাজার ১৪৪ জন। এর মধ্যে ১৪ হাজার ৩৫৪ জন ছাত্র এবং ১৩ হাজার ৭৯০ জন ছাত্রী। জিপিএ ৫ পেয়েছে এক হাজার ৮৯৫ জন।
সিলেট বোর্ড : সিলেট বোর্ডের অধীনে এবার ৩৭ হাজার ৩৭২ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাস করেছে ৩১ হাজার ৯০৩ জন। এর মধ্যে ১৫ হাজার ১৮ জন ছাত্র এবং ১৬ হাজার ৮৮৫ জন ছাত্রী। জিপিএ ৫ পেয়েছে দুই হাজার ৬৫ জন।
দিনাজপুর বোর্ড : দিনাজপুর বোর্ড থেকে এবার ৮৫ হাজার ৭৭৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়; পাস করে ৬৪ হাজার ৬৭৯ জন। উত্তীর্ণদের মধ্যে ৩১ হাজার ৯৫৬ জন ছাত্র এবং ৩২ হাজার ৭২৩ জন ছাত্রী। জিপিএ ৫ পেয়েছে পাঁচ হাজার ৯ জন।
দেশসেরা কলেজ : ১৬০
জিপিএ ৫ : ৬১,১৬২

No comments

Powered by Blogger.