অহেতুক কৌতুক

 শিক্ষক: ইংরেজিতে কাঁচা বলে তোমাকে ফ্লাওয়ার বানানটা ২০ বার লিখতে বললাম। তুমি পাঁচবার লিখেছ কেন?
ছাত্র: স্যার, আমি অঙ্কেও বেশ কাঁচা।  রিয়াজ: এই জানালাটা খুলে দেখো তো সূর্য উঠল কি না। সাইফ: খুলে দেখলাম তো, অন্ধকারে কিছুই দেখা যাচ্ছে না।


রিয়াজ: বোকা নাকি তুই? টর্চটা জ্বালিয়ে দেখতে পারছিস না?
 রোগী: বাসার পাশের রাস্তায় কুকুরগুলো রোজ রাতে নিয়ম করে হল্লা করে। কিছুতেই ঘুমাতে পারি না।
ডাক্তার: এই ঘুমের বড়িটা নতুন এসেছে। খুব ভালো কাজ দেয়।
রোগী ওষুধ নিয়ে চলে গেল। কিন্তু এক সপ্তাহ বাদেই ফিরে এসে বলল, ‘এখনো আমার ঘুমের সমস্যা হচ্ছে।’
ডাক্তার প্রশ্ন করে, কিন্তু ওষুধটা তো বেশ ভালো। অনেকেরই কাজ হয়েছে।
রোগী: তাতে কি, সারা রাত কুকুরগুলোকে ধাওয়া করে একটা যদিও ধরতে পারি, কিছুতেই বদমাশটাকে ওষুধ গেলানো যায় না।
 প্রথম বন্ধু: আমার দাদা দৌড়ে চ্যাম্পিয়ন ছিলেন। তির ছুড়ে দিলে সেটার আগে লক্ষ্যে পৌঁছে যেতেন।
দ্বিতীয় বন্ধু: আমার দাদা আরও বড় দৌড়বিদ। গুলির পাশাপাশি ছুটতে পারতেন তিনি।
তৃতীয় বন্ধু: আর আমার দাদা সরকারি চাকরি করতেন। অফিস ছুটি হতো পাঁচটায়, তিনি তিনটার সময়ই বাসায় চলে আসতেন রোজ।
 শিক্ষক: ভেতরে ঘিলু নেই কিন্তু অনেক ডিগ্রি আছে, কার, বলতে পারো?
ছাত্র: থার্মোমিটারের।
 বাড়ির মালিক মারা গেছেন। চাকর হাউমাউ করে কাঁদছে। প্রতিবেশীরা এসে জিজ্ঞেস করল, ‘কী হয়েছিল তোমার মালিকের?’ চাকর জবাব দিল, ‘ভারি ভুলোমনা মানুষ ছিলেন তিনি। বোধ হয় গত রাতে নিঃশ্বাস নিতে ভুলে গেছিলেন।’
গ্রন্থনা: কাওছার শাকিল

No comments

Powered by Blogger.