কৌতুক

 ওই ডাকাবুকো, কুৎসিত ছেলেটা তোর বংশধর? আর বলিস না ভাই, বংশধর তো নয় যেন বংশদণ্ড!
 তোমার কথা ভাবতেও পারছি না। আমার দেহে বইছে রাজবংশের রক্ত। জানো, আমার বাবাকে তিন-তিনবার ‘রাজা’ টাইটেল দিতে চাওয়া হয়েছিল, উনি তা নেননি!


হ্যাঁ, তা জানি। কারণ, ম্যাপে তোমাদের রাজ্যটা লোকে খুঁজে পাবে না বলে!
 সংগ্রহ: তানিম আলম
কাজীপাড়া, মিরপুর, ঢাকা।

 পেপারের একটা অংশ কেটে নিয়েছে ছেলে, তাই দেখে বাবা সেই কাটা অংশের দিকে তাকিয়ে বলছেন—
বাবা: কোন উর্বরমস্তিষ্কসম্পন্ন ব্যক্তি এ কাজ করেছে, শুনি?
ছেলে: বাবা, এত সুন্দর করে পেপার শুধু কাঁচিই কাটতে পারে।
বাবা: তো সেই কাঁচিটাকে সাহায্য করেছিল কে?
ছেলে: আমি কিন্তু সাহায্য করিনি...শুধু ধরে রেখেছিলাম।

 পড়া বলতে পারিনি দেখে ক্লাস থেকে বের করে দিয়ে শিক্ষক বলছেন—
শিক্ষক: নিজের পরিবর্তন না করে আর কোনো দিন আমার ক্লাসে ঢুকবে না।
পরদিন...ওই ছাত্র...
ছাত্র: স্যার, আসতে পারি। আমি কিন্তু ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত।
শিক্ষক: কেন, আগে তোমার শিং ছিল, লেজও গজিয়েছে নাকি?
ছাত্র: না স্যার, চুল কেটে পুরো ন্যাড়া হয়ে এসেছি।

 মারজান: ভাই, পাশের বাসার কথা চিন্তা করলে তো শুধু মনে আগুন ধরে যায়। কী করি বলেন তো?
বড় ভাই: এই ফোন নম্বরটা রাখো, কাজে লাগবে।
মারজান: এটা কার নম্বর ভাই?
ভাই: এটা ফায়ার সার্ভিসের।
 সংগ্রহ: মো. মাসুম হোসেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

No comments

Powered by Blogger.