কক্সবাজারে শ্রমিক লীগ নেতার রগ কেটেছে শিবির ক্যাডাররা
কক্সবাজারে শ্রমিক লীগের এক নেতার হাত ও
পায়ের রগ কেটে দিয়েছে শিবির ক্যাডাররা। এ ঘটনার সঙ্গে জামায়াত এক নেতার
ভাগিনা শাহ আলম জড়িত। সে নিজ হাতে শ্রমিক লীগ নেতা সুপ্ত বড়ুয়ার হাত ও
পায়ের রগ কেটেছে বলে জানা গেছে।
শুধু রগ কেটেই ক্ষান্ত
হয়নি শাহ আলম। তার নির্দেশে অন্যান্য ক্যাডাররা ছুরিকাঘাত করেছে ঐ শ্রমিক
নেতাকে। মুমূর্ষু অবস্থায় সুপ্ত বড়ুয়াকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা
হলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তার অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে চমেক হাসপাতালে পাঠিয়ে
দেয়। শুক্রবার রাত ৯টায় কক্সবাজারের রামু উপজেলার জোয়ারিয়ানালার মিঠাছড়ির
বড়ুয়াপাড়া গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে।
স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, কক্সবাজার শ্রমিকলীগ নেতা প্রখাত ফনি ভূষণ বড়ুয়ার পুত্র সুপ্ত বড়ুয়া রামু থেকে রাত ৯টায় উত্তর মিঠাছড়ির বড়ুয়াপাড়ায় নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। শুক্রবার সকালে একটি মোবাইল সেট নিয়ে তার সঙ্গে স্থানীয় সন্ত্রাসী জামালের বাকবিত-া হয়। উপস্থিত জনসাধারণ তাৎণিকভাবে সৃষ্ট ঘটনার এক ধরনের সুরাহা করে দেয়। ঐ ঘটনার জের ধরে জামায়াত নেতা আবুল কাশেমের ভাগিনা শিবিরের সাবেক নেতা শাহ আলম ও জামাল প্তি হয়ে সুপ্ত বড়ুয়ার বাড়ি ফেরার পথে ওঁৎ পেতে থাকে। রাত ৯টায় বড়ুয়াপাড়ায় পৌঁছলে তাৎণিকভাবে ৫/৬ সন্ত্রাসী ঐ শ্রমিকলীগ নেতাকে ঘিরে ফেলে। ধসত্মাধসত্মির একপর্যায়ে সুপ্ত বড়ুয়া পালিয়ে যেতে চাইলে শাহ আলম ঐ শ্রমিকলীগ নেতার হাত পায়ের রগ কেটে দেয় বলে তার পারিবারিক সূত্র দাবি করেছে। মাটিতে লুটে পড়লে সন্ত্রাসী জামাল সুপ্ত বড়ুয়ার ওপর উপযর্ুপরি ছুরিকাঘাত করে দ্রম্নত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। আহত এ নেতার চিৎকারে পাড়া প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে ঘোরতর আহত অবস্থায় রাতে তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। শনিবার সকালে দায়িত্বরত চিকিৎসক সুপ্ত বড়ুয়ার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে তাকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে হসত্মানত্মর করেছে। আহত শ্রমিকলীগ নেতার মা রিতা বড়ুয়া জানান, শাহ আলম ও জামালসহ সন্ত্রাসীরা পরিকল্পিতভাবে আমার পুত্রের ওপর কমান্ডো স্টাইলে হামলা চালিয়েছে। আহত সুপ্ত বড়ুয়ার এখনও অজ্ঞান অবস্থায় রয়েছে বলে তার পারিবারিক সূত্র জানায়। এ ব্যাপারে রামু থানায় একটি এজাহার দায়ের করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, কক্সবাজার শ্রমিকলীগ নেতা প্রখাত ফনি ভূষণ বড়ুয়ার পুত্র সুপ্ত বড়ুয়া রামু থেকে রাত ৯টায় উত্তর মিঠাছড়ির বড়ুয়াপাড়ায় নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। শুক্রবার সকালে একটি মোবাইল সেট নিয়ে তার সঙ্গে স্থানীয় সন্ত্রাসী জামালের বাকবিত-া হয়। উপস্থিত জনসাধারণ তাৎণিকভাবে সৃষ্ট ঘটনার এক ধরনের সুরাহা করে দেয়। ঐ ঘটনার জের ধরে জামায়াত নেতা আবুল কাশেমের ভাগিনা শিবিরের সাবেক নেতা শাহ আলম ও জামাল প্তি হয়ে সুপ্ত বড়ুয়ার বাড়ি ফেরার পথে ওঁৎ পেতে থাকে। রাত ৯টায় বড়ুয়াপাড়ায় পৌঁছলে তাৎণিকভাবে ৫/৬ সন্ত্রাসী ঐ শ্রমিকলীগ নেতাকে ঘিরে ফেলে। ধসত্মাধসত্মির একপর্যায়ে সুপ্ত বড়ুয়া পালিয়ে যেতে চাইলে শাহ আলম ঐ শ্রমিকলীগ নেতার হাত পায়ের রগ কেটে দেয় বলে তার পারিবারিক সূত্র দাবি করেছে। মাটিতে লুটে পড়লে সন্ত্রাসী জামাল সুপ্ত বড়ুয়ার ওপর উপযর্ুপরি ছুরিকাঘাত করে দ্রম্নত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। আহত এ নেতার চিৎকারে পাড়া প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে ঘোরতর আহত অবস্থায় রাতে তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। শনিবার সকালে দায়িত্বরত চিকিৎসক সুপ্ত বড়ুয়ার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে তাকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে হসত্মানত্মর করেছে। আহত শ্রমিকলীগ নেতার মা রিতা বড়ুয়া জানান, শাহ আলম ও জামালসহ সন্ত্রাসীরা পরিকল্পিতভাবে আমার পুত্রের ওপর কমান্ডো স্টাইলে হামলা চালিয়েছে। আহত সুপ্ত বড়ুয়ার এখনও অজ্ঞান অবস্থায় রয়েছে বলে তার পারিবারিক সূত্র জানায়। এ ব্যাপারে রামু থানায় একটি এজাহার দায়ের করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
No comments