আল কায়েদার এজেন্ট বিএনপির ভেতরে!- জঈশী জঙ্গীর চাঞ্চল্যকর তথ্য
ছাত্রলীগে ছাত্র শিবিরের এজেন্ট লুকিয়ে
থাকার খবরের পর, এবার বিএনপির ভিতরে জামায়াত সেজে আল কায়েদার এজেন্ট লুকিয়ে
থাকার তথ্য পেয়েছে গোয়েন্দারা।
এ দু'এজেন্টের কাছে টাকা
কোন বিষয়ই নয়। এমন তথ্যে গোয়েন্দা সংস্থায় হৈচৈ পড়ে গেছে। শুধু তাই নয়,
দীর্ঘ ১৪ বছর ধরে বিএনপির ভিতরে আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠন আল কায়েদার
এজেন্টরা লুকিয়ে লুকিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। অবশেষে টিএফআই সেলে এমন চাঞ্চল্যকর
তথ্য প্রকাশ করে দিল জইশ-ই-মোহাম্মদের আত্মঘাতী পাকি জঙ্গী রেজোয়ান
আহম্মেদ ও আল কায়েদার বিমান ছিনতাই স্কোয়াডের আত্মঘাতী সদস্য নান্নু মিয়া
ওরফে বিলস্নাল।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি র্যাব মিরপুর রোডের ৩৫ নম্বর সুকন্যা টাওয়ারের ৫/এফ নম্বর ফ্যাট থেকে পাকিসত্মানী জইশ-ই-মোহাম্মদের আত্মঘাতী স্কোয়াডের সদস্য রেজোয়ান আহম্মেদ, বাংলাদেশী জঙ্গী ইমাদ উদ্দিন ওরফে মুন্না, আবু নাসের মুন্সী, সাদেক হোসেন ওরফে খোকা ও নান্নু মিয়া ওরফে বেলাল ম-ল ওরফে বিলস্নালকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃতদের টিএফআই (টাস্ক ফোর্স ফর ইন্টারোগেশন) সেলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ৫ জঙ্গীর মধ্যে পাকিসত্মানী জঙ্গী রেজোয়ান আহম্মেদ ও বিলস্নালকে টিএফআই সেলে জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত আছে। গ্রেফতারকৃতরা একটি বিশেষ জঙ্গী স্কোয়াড বলে ইতোমধ্যেই নিশ্চিত হয়েছে গোয়েন্দারা। ৫ জঙ্গীর সবাই পিসত্মল, রিভলভার, একে-৪৭ রাইফেল, এলএমজি, এইচএমজি, আরপি জি-৮, স্নাইপার রাইফেল চালনাসহ বিস্ফোরক দ্রব্য বিশেষজ্ঞ। জইশ-ই-মোহাম্মদের আত্মঘাতী স্কোয়াডের পাকিসত্মানী জঙ্গী রেজোয়ান আহম্মেদ বোমা, গ্রেনেড, ট্যাংক ও বিমান বিধ্বংসী কামনা ধ্বংস করতে প্রস্তুত। বুকে মাইন বেঁধে ট্যাংক ও বিমান বিধ্বংসী কামান গুঁড়িয়ে দিতে দৰ।
বাংলাদেশী জঙ্গী সংগঠনগুলোতে আত্মঘাতী স্কোয়াড তৈরি করতে সে দীর্ঘদিন যাবত বাংলাদেশে থেকে কাজ করছিল। রেজোয়ান ও বিলস্নাল বলেছে, টাকা কোন বিষয় নয়। যখন যা চাই তাই চলে আসে। ১৯৯৬ সাল থেকে রেজোয়ানের সঙ্গে পরিচিত আল কায়েদার বিমান ছিনতাই স্কোয়াডের সদস্য বিলস্নাল। বিলস্নাল আল কায়েদার নির্দেশে অনত্মত কয়েক শ' দুর্ধর্ষ জঙ্গীকে বাংলাদেশ, পাকিসত্মান, ভারত ও কাশ্মীরে পাঠানোর সার্বিক ব্যবস্থা করেছে।
গোয়েন্দা সূত্র বলছে, সালাউদ্দিন ১৯৮২ সালে পাকিসত্মানে যায়। পাকিসত্মান অবস্থানকালীন সময়ে সালাউদ্দিনের সঙ্গে আনত্মর্জাতিক জঙ্গী সংগঠনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। সালাউদ্দিন নিজেও একজন শীর্ষমানের জঙ্গী। তিনি জঙ্গী নেতা হওয়ায় মাঠপর্যায়ে কাজ করতে হয় না। সালাউদ্দিনের সঙ্গে পাকিসত্মানের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই, পাকিসত্মানের আনত্মর্জাতিকমানের জঙ্গী সংগঠন জঈশ-ই-মোহাম্মদ, জেইশ-ই-মোসত্মফা এবং আল কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক হয়। পরবর্তীতে সে বাংলাদেশে ফিরে ছাত্র শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে বাংলাদেশে জঙ্গীবাদের উত্থানের পিছনে কাজ করে যাচ্ছে।
পরবর্তীতে সালাউদ্দিনের পরামর্শে তার সহোদর মহিউদ্দিন ১৯৮৫ সালে পাকিসত্মান যান। সালাউদ্দিনের পরামর্শে মহিউদ্দিন, আইএসআই ও পাকিসত্মানী শীর্ষ জঙ্গী সংগঠনের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলে। মহিউদ্দিন তার ভাই সালাউদ্দিন সম্পর্কে পাকিসত্মানী শীর্ষ জঙ্গী নেতা ও আইএসআই নেতৃবৃন্দকে অবহিত করে। পাকিসত্মানের ওই বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা ও পাকিসত্মানী জঙ্গী নেতাদের নির্দেশে মহিউদ্দিন বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়। বর্তমানে মহিউদ্দিন চাঁদপুর জেলার হাজিগঞ্জ উপজেলার সাতনম্বর বড়কুল ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি। মহিউদ্দিন ও সালাউদ্দিন মূলত পাকিসত্মানী প্রভাবশালী জঙ্গী সংগঠন ও গোয়েন্দা সংস্থার নির্দেশেই দু'সহোদর দুই ধারার রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়। এটি তাদের বাহ্যিক লেবাস। তারা ভিতরে ভিতরে জামায়াতের সঙ্গে পুরোপুরি জড়িত।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি র্যাব মিরপুর রোডের ৩৫ নম্বর সুকন্যা টাওয়ারের ৫/এফ নম্বর ফ্যাট থেকে পাকিসত্মানী জইশ-ই-মোহাম্মদের আত্মঘাতী স্কোয়াডের সদস্য রেজোয়ান আহম্মেদ, বাংলাদেশী জঙ্গী ইমাদ উদ্দিন ওরফে মুন্না, আবু নাসের মুন্সী, সাদেক হোসেন ওরফে খোকা ও নান্নু মিয়া ওরফে বেলাল ম-ল ওরফে বিলস্নালকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃতদের টিএফআই (টাস্ক ফোর্স ফর ইন্টারোগেশন) সেলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ৫ জঙ্গীর মধ্যে পাকিসত্মানী জঙ্গী রেজোয়ান আহম্মেদ ও বিলস্নালকে টিএফআই সেলে জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত আছে। গ্রেফতারকৃতরা একটি বিশেষ জঙ্গী স্কোয়াড বলে ইতোমধ্যেই নিশ্চিত হয়েছে গোয়েন্দারা। ৫ জঙ্গীর সবাই পিসত্মল, রিভলভার, একে-৪৭ রাইফেল, এলএমজি, এইচএমজি, আরপি জি-৮, স্নাইপার রাইফেল চালনাসহ বিস্ফোরক দ্রব্য বিশেষজ্ঞ। জইশ-ই-মোহাম্মদের আত্মঘাতী স্কোয়াডের পাকিসত্মানী জঙ্গী রেজোয়ান আহম্মেদ বোমা, গ্রেনেড, ট্যাংক ও বিমান বিধ্বংসী কামনা ধ্বংস করতে প্রস্তুত। বুকে মাইন বেঁধে ট্যাংক ও বিমান বিধ্বংসী কামান গুঁড়িয়ে দিতে দৰ।
বাংলাদেশী জঙ্গী সংগঠনগুলোতে আত্মঘাতী স্কোয়াড তৈরি করতে সে দীর্ঘদিন যাবত বাংলাদেশে থেকে কাজ করছিল। রেজোয়ান ও বিলস্নাল বলেছে, টাকা কোন বিষয় নয়। যখন যা চাই তাই চলে আসে। ১৯৯৬ সাল থেকে রেজোয়ানের সঙ্গে পরিচিত আল কায়েদার বিমান ছিনতাই স্কোয়াডের সদস্য বিলস্নাল। বিলস্নাল আল কায়েদার নির্দেশে অনত্মত কয়েক শ' দুর্ধর্ষ জঙ্গীকে বাংলাদেশ, পাকিসত্মান, ভারত ও কাশ্মীরে পাঠানোর সার্বিক ব্যবস্থা করেছে।
গোয়েন্দা সূত্র বলছে, সালাউদ্দিন ১৯৮২ সালে পাকিসত্মানে যায়। পাকিসত্মান অবস্থানকালীন সময়ে সালাউদ্দিনের সঙ্গে আনত্মর্জাতিক জঙ্গী সংগঠনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। সালাউদ্দিন নিজেও একজন শীর্ষমানের জঙ্গী। তিনি জঙ্গী নেতা হওয়ায় মাঠপর্যায়ে কাজ করতে হয় না। সালাউদ্দিনের সঙ্গে পাকিসত্মানের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই, পাকিসত্মানের আনত্মর্জাতিকমানের জঙ্গী সংগঠন জঈশ-ই-মোহাম্মদ, জেইশ-ই-মোসত্মফা এবং আল কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক হয়। পরবর্তীতে সে বাংলাদেশে ফিরে ছাত্র শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে বাংলাদেশে জঙ্গীবাদের উত্থানের পিছনে কাজ করে যাচ্ছে।
পরবর্তীতে সালাউদ্দিনের পরামর্শে তার সহোদর মহিউদ্দিন ১৯৮৫ সালে পাকিসত্মান যান। সালাউদ্দিনের পরামর্শে মহিউদ্দিন, আইএসআই ও পাকিসত্মানী শীর্ষ জঙ্গী সংগঠনের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলে। মহিউদ্দিন তার ভাই সালাউদ্দিন সম্পর্কে পাকিসত্মানী শীর্ষ জঙ্গী নেতা ও আইএসআই নেতৃবৃন্দকে অবহিত করে। পাকিসত্মানের ওই বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা ও পাকিসত্মানী জঙ্গী নেতাদের নির্দেশে মহিউদ্দিন বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়। বর্তমানে মহিউদ্দিন চাঁদপুর জেলার হাজিগঞ্জ উপজেলার সাতনম্বর বড়কুল ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি। মহিউদ্দিন ও সালাউদ্দিন মূলত পাকিসত্মানী প্রভাবশালী জঙ্গী সংগঠন ও গোয়েন্দা সংস্থার নির্দেশেই দু'সহোদর দুই ধারার রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়। এটি তাদের বাহ্যিক লেবাস। তারা ভিতরে ভিতরে জামায়াতের সঙ্গে পুরোপুরি জড়িত।
No comments