সম্পাদক সমীপে- ৬টি টেক্সটাইল ইনস্টিটিউটের বেহাল দশা

১৯৯৮ সালে চালুকৃত "৬টি টেক্সটাইল ইনস্টিটিউটকে আধুনিকীকরণ শীর্ষক উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ডিপেস্নামা ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং শিৰা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ১৫০ শিক্ষক-কর্মচারীর নিয়োগ দেয়া হয়।
যে প্রকল্প ২০০০ সালে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও বিভিন্ন মেয়াদে সময় বৃদ্ধি করে গত ৩০/০৬/২০০৭ তারিখে শেষ করা হয়।
৩০/১০/০৮ তারিখে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের এক জারিকৃতপত্রে, পত্র নং-স্মারক-বপাম/পরিঃ-১/৬টি টেক্স/জনবল/৬/ (অংশ-১)/২০০৮/৬১০ "৬টি টেক্সটাইল ইনস্টিটিউটকে আধুনিকীকরণ" শীর্ষক সমাপ্ত প্রকল্পের আওতায় নিয়োজিত জনবলসহ শিৰা কার্যক্রম বহাল রাখার নির্দেশ দিলেও বেতনভাতা ও চাকরি রাজস্ব খাতে নেয়ার কোন ব্যবস্থা অদ্যাবধি করা হয়নি। ফলে ১৯৯৭ সালের পরে উক্ত উন্নয়ণ প্রকল্পের জনবলগুলো রাজস্ব খাতে যাওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এখানে উল্লেখ্য, ২০০১ সালে প্রকল্পটি শেষ করে, রাজস্ব খাতে নেয়ার কথা থাকলেও, শুধুমাত্র আওয়ামী লীগ সরকারের চালুকৃত অতীব জনগুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পটি রাজস্ব খাতে না নিয়ে এবং বেতনভাতাদি নিয়মিত না দিয়ে তৎকালীন জোট সরকার প্রকল্পের ১৫০ শিৰক, কর্মচারীর সংসার জীবন আজ বিভীষিকাময় করে রেখেছে। অথচ কোঠামুক্ত বিশ্ব বাণিজ্য ব্যবস্থায় বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের একক ও বৃহৎ খাত বস্ত্র সেক্টরের দৰ জনবল এদের দ্বারাই তৈরি হচ্ছে। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট বিনীত নিবেদন, আমাদের এই প্রকল্পের সকল জনবলের বেতনভাতা নিয়মিত করে চাকরি রাজস্ব খাতে নেয়ার সকল প্রতিবন্ধকতা দূর করুন।
এম. হোসেন
পাবনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ

No comments

Powered by Blogger.