বিব্রত ব্রিটিশ রাজপরিবার-ফরাসি সাময়িকীতে উইলিয়াম ও কেটের অর্ধনগ্ন ছবি
ব্রিটিশ সিংহাসনের উত্তরাধিকারী প্রিন্স উইলিয়াম ও তাঁর স্ত্রী কেট মিডলটনকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিয়েছে ফ্রান্সের একটি সাময়িকী। রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের সিংহাসনে আরোহণের হীরক জয়ন্তী উপলক্ষে উইলিয়াম ও কেট যখন এশিয়ার কয়েকটি দেশ সফর করছেন, ঠিক সেই সময় কেটের অর্ধনগ্ন কতগুলো ছবি প্রকাশ করে দিয়েছে ফরাসি
সাময়িকী ক্লোজার। ক্রুদ্ধ ও মর্মাহত উইলিয়াম দম্পতি এ ঘটনাকে 'চূড়ান্ত সীমা লঙ্ঘন' বলে উল্লেখ করেছেন। কেটের অনাবৃত ছবি প্রকাশের মাধ্যমে ক্লোজার ১৫ বছর আগে প্রিন্সেস ডায়ানার মৃত্যুর ঘটনা মনে করিয়ে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছে ব্রিটিশ রাজপরিবার।
প্রিন্স উইলিয়াম ও কেট মিডলটন এখন মালয়েশিয়ায় আছেন। গতকাল শুক্রবার ভোর ৫টায় ক্লোজারে কেটের ছবি প্রকাশের বিষয়টি জানতে পারেন তাঁরা। ক্লোজারের ওয়েবসাইটেও ছবিগুলো প্রকাশ করা হয়েছে। গত সপ্তাহে উইলিয়াম ও কেট যখন ফ্রান্সের দক্ষিণাঞ্চলে ছুটি কাটাচ্ছিলেন তখন এ ছবিগুলো তোলা হয়। শক্তিশালী লেন্সের মাধ্যমে দূর থেকে তোলা ছবিগুলোতে একটি সাদাকালো বিকিনির নিচের অংশ পরা অবস্থায় দেখা যাচ্ছে কেটকে (৩০)। একটি ছবিতে সুইমিং পুলের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা কেটের কোমরের নিচের অংশে সানস্ক্রিন লাগিয়ে দিতে দেখা যায় উইলিয়ামকে। আরেকটি ছবিতে কেট বিকিনির ওপরের অংশটুকু শুধু বুকে জড়িয়ে আছেন। 'হে ঈশ্বর, সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পরার মতো ছবি। ইংল্যান্ডের ভাবী রানিকে আগে কখনই এ রকম দেখা যায়নি, আর কখনো এভাবে দেখাও যাবে না'_ওয়েবসাইট ও সাময়িকীতে এই শিরোনামেই কেটের ছবিগুলো ছেপে দিয়েছে ক্লোজার। মাত্র কিছুদিন আগেই উইলিয়ামের ছোট ভাই প্রিন্স হ্যারির নগ্ন ছবি প্রকাশিত হওয়ার ঘটনায় ব্রিটিশ রাজপরিবার বিড়ম্বনার শিকার হয়। লাস ভেগাসের একটি হোটেলে গোপনে হ্যারির ওই ছবিগুলো তোলা হয়েছিল। ওই বিড়ম্বনা কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই কেটের ছবিগুলোর কারণে আবারও অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়ল রাজপরিবার। ১৯৯৭ সালে পাপারাজ্জিদের ধাওয়ার কারণেই দুর্ঘটনার শিকার হন এবং পরে মারা যান প্রিন্সেস ডায়ানা।
গতকাল লন্ডনের সেন্ট জেমস প্রাসাদ থেকে জানানো হয়, 'ফরাসি একটি পত্রিকা ও একজন ফটোগ্রাফার তাঁদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘন করেছে জেনে ডিউক ও ডাচেস অব ক্যামব্রিজ অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছেন। ফটোগ্রাফার অত্যন্ত অদ্ভুত ও অবৈধ উপায়ে কাজটি করেছেন। প্রেস ও পাপারাজ্জিদের এ ধরনের আচরণ প্রিন্সেস ডায়ানার মর্মান্তিক দুর্ঘটনার কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। ডিউক ও ডাচেসও এ ধরনের ঘটনার শিকার হতে পারেন বলে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।' সূত্র : এএফপি, টেলিগ্রাফ।
প্রিন্স উইলিয়াম ও কেট মিডলটন এখন মালয়েশিয়ায় আছেন। গতকাল শুক্রবার ভোর ৫টায় ক্লোজারে কেটের ছবি প্রকাশের বিষয়টি জানতে পারেন তাঁরা। ক্লোজারের ওয়েবসাইটেও ছবিগুলো প্রকাশ করা হয়েছে। গত সপ্তাহে উইলিয়াম ও কেট যখন ফ্রান্সের দক্ষিণাঞ্চলে ছুটি কাটাচ্ছিলেন তখন এ ছবিগুলো তোলা হয়। শক্তিশালী লেন্সের মাধ্যমে দূর থেকে তোলা ছবিগুলোতে একটি সাদাকালো বিকিনির নিচের অংশ পরা অবস্থায় দেখা যাচ্ছে কেটকে (৩০)। একটি ছবিতে সুইমিং পুলের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা কেটের কোমরের নিচের অংশে সানস্ক্রিন লাগিয়ে দিতে দেখা যায় উইলিয়ামকে। আরেকটি ছবিতে কেট বিকিনির ওপরের অংশটুকু শুধু বুকে জড়িয়ে আছেন। 'হে ঈশ্বর, সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পরার মতো ছবি। ইংল্যান্ডের ভাবী রানিকে আগে কখনই এ রকম দেখা যায়নি, আর কখনো এভাবে দেখাও যাবে না'_ওয়েবসাইট ও সাময়িকীতে এই শিরোনামেই কেটের ছবিগুলো ছেপে দিয়েছে ক্লোজার। মাত্র কিছুদিন আগেই উইলিয়ামের ছোট ভাই প্রিন্স হ্যারির নগ্ন ছবি প্রকাশিত হওয়ার ঘটনায় ব্রিটিশ রাজপরিবার বিড়ম্বনার শিকার হয়। লাস ভেগাসের একটি হোটেলে গোপনে হ্যারির ওই ছবিগুলো তোলা হয়েছিল। ওই বিড়ম্বনা কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই কেটের ছবিগুলোর কারণে আবারও অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়ল রাজপরিবার। ১৯৯৭ সালে পাপারাজ্জিদের ধাওয়ার কারণেই দুর্ঘটনার শিকার হন এবং পরে মারা যান প্রিন্সেস ডায়ানা।
গতকাল লন্ডনের সেন্ট জেমস প্রাসাদ থেকে জানানো হয়, 'ফরাসি একটি পত্রিকা ও একজন ফটোগ্রাফার তাঁদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘন করেছে জেনে ডিউক ও ডাচেস অব ক্যামব্রিজ অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছেন। ফটোগ্রাফার অত্যন্ত অদ্ভুত ও অবৈধ উপায়ে কাজটি করেছেন। প্রেস ও পাপারাজ্জিদের এ ধরনের আচরণ প্রিন্সেস ডায়ানার মর্মান্তিক দুর্ঘটনার কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। ডিউক ও ডাচেসও এ ধরনের ঘটনার শিকার হতে পারেন বলে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।' সূত্র : এএফপি, টেলিগ্রাফ।
No comments