নতুন পৃথিবীর খোঁজে- তাসনুভা এ পূর্ণা

আবিষ্কারের নেশায় বিজ্ঞানীরা নিরনত্মর ছুটে চলেছেন। কখনও সফল হচ্ছেন, কখনও ব্যর্থ। কিন্তু তাঁদের পথ চলার বিরাম নেই।
আমাদের পৃথিবীকে আবিষ্কার করতে মানুষের কয়েক হাজার বছর লেগেছে।
আর প্রতিবেশী গ্রহ-নৰত্রের খোঁজ পেতে কেটে গেছে কয়েক শতাব্দী। কিন্তু বিজ্ঞানের অগ্রগতির ফলে এখন প্রায় প্রতিসপ্তাহে অনত্মত একটি করে গ্রহের অসত্মিত্ব জানা যাচ্ছে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এ পর্যনত্ম ৩৭০টিরও বেশি 'পৃথিবী' আবিষ্কার করেছেন যেগুলো সূর্য নয়, প্রদৰিণ করছে তারকাকে। এদের মধ্যে কয়েকটির আচরণ আবার এতই বৈচিত্র্যময় যে, বিজ্ঞানীরা এর শ্রেণী বিন্যাসের কাজ এখনও শেষ করতে পারেননি। এ প্রসঙ্গে জীববিজ্ঞানী জেবিএস হালডেনের একটি উক্তি প্রণিধানযোগ্য। তিনি বলেছেন, আমাদের চিনত্মার শক্তির চেয়ে মহাবিশ্বের রহস্য অনেক এগিয়ে। যেখানে রয়েছে 'উত্তপ্ত শনি'র মতো গ্রহ, যা পৃথিবী থেকে ২৬০ আলোকবর্ষ দূরে। এটি তার তারকাকে এত দ্রম্নত প্রদৰিণ করে যে, সেখানে মাত্র দিনে এক বছর হয়। মহাশূন্যে এ রকম রহস্যের কোন শেষ নেই। তবে বিজ্ঞানীদের মূল টার্গেট পৃথিবী বা ধরার মতো বাসযোগ্য কিংবা প্রাণীবান্ধব গ্রহ পাওয়া যায় কিনা, তা খুঁজে বের করা। তবে তাঁরা এরকম সম্ভাবনাময় ১১টি গ্রহের খোঁজ পেয়েছেন। সময়েই সব সম্ভাবনার জট খুলবে।
সূত্র : ইন্টারনেট

No comments

Powered by Blogger.