টেলিফোনে নাগরিক মন্তব্য-সাংসদের কাজে দল ও দেশের ক্ষতি হচ্ছে-গ্রন্থনায় জাহিরুল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান মানিক

পাবনা-৪ (ঈশ্বরদী-আটঘরিয়া) আসনের সাংসদ শামসুর রহমান শরীফ ডিলুর ক্ষমতা ব্যবহার করে তার স্ত্রী কন্যা জামাতা ভগি্নপতিসহ পরিবারের অন্য সদস্যরাও এলাকায় দাপট দেখাচ্ছেন। গড়ে তুলেছেন সন্ত্রাসী বাহিনী। এ নিয়ে সমকালে প্রকাশিত অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের ওপর টেলিফোনে নাগরিক মন্তব্য গ্রহণ করা হয়েছে। গ্রন্থনা করেছেন জাহিরুল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান মানিক


মিঠু
শিক্ষার্থী, ঈশ্বরদী
সাংসদ ডিলু জনগণের অনেক ক্ষতি করেছেন। সমকালে তাকে নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ। তার ব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

রাজীব
ব্যবসায়ী ,ঈশ্বরদী
স্থানীয় এমপির অনিয়ম-দুর্নীতি সম্পর্কে অনেক কম লেখা হয়েছে। তার চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, জমি ও বালুমহাল দখল, টেন্ডারবাজি_ এসব কারণে জনগণ অতিষ্ঠ। এর প্রতিকার চাই।

জাহাঙ্গীর
ব্যবসায়ী, ঈশ্বরদী
সাংসদের লোকজন এবং তার বাহিনী আমাদের ভয়ভীতি দেখিয়ে কোনো ব্যবসা করতে দেয় না। তাদের কথা হলো, ব্যবসা করতে হলে চাঁদা দিতে হবে। এ ব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

সাহাবুল
ড্রাইভার, ঈশ্বরদী
আমাদের এমপি এবং তার জামাতা দলবল নিয়ে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালায়। একদিন তারা একটি এলাকায় এসে দুটি বালুর ট্রাকে আগুন ধরিয়ে দেয়। তাদের চাঁদাবাজি আর সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে চায় না। পুলিশ প্রশাসন তাদের পক্ষে কাজ করে। সাধারণ জনগণ তাকে আর চায় না।

আজীম বিশ্বাস
চাকরিজীবী, নোয়াখালী
সাংসদ ডিলুর রাজত্ব সম্পর্কে সমকালে প্রকাশিত সংবাদ সত্য। তার অপকর্মের কথা প্রকাশ করার জন্য কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।

হাবীবুর রহমান স্বপন
মানিকগঞ্জ
সাংসদদের দুর্নীতির খবর প্রকাশ করা সমকালের একটি সাহসী পদক্ষেপ। দেশবাসীর জন্য এটা একটা বড় পাওয়া। সারা দেশে যেসব সংসদ সদস্য দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত তাদের সম্পর্কে এ রকম তথ্য আগামীতেও পত্রিকার মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে তুলে ধরা হবে_ সমকালের কাছে এটাই আমাদের প্রত্যাশা ।

মোঃ ইমরান হোসেন
শিক্ষার্থী, ঈশ্বরদী
আমাদের এমপি-মন্ত্রীরা সুন্দর দেশটাকে নরকে পরিণত করেছেন। আমরা সমকালের কাছে অনেক কিছু আশা করি।

সুমির কুমার বিশ্বাস
ব্যবসায়ী, ঈশ্বরদী
প্রথমে সমকালকে ধন্যবাদ। দেশের ভাবমূর্তি নষ্টের জন্য সাংসদ ডিলুর মতো আর অনেক সাংসদ আছেন, যারা দেশের ও জাতীয় সর্বস্ব লুটে খাচ্ছে। আমাদের দেশে সৌদি আরবের মতো শাসন দরকার, যা দেখে আমাদের সাংসদদের একটু টনক নড়ে।

শাহীন মোরশেদ হাসান
চাকরিজীবী, ঈশ্বরদী
তার মতো ভালো মানুষ আমরা এ এলাকায় পাইনি। তার নামে যে সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশ করা হয়েছে, এর সত্যতা আমরা দেখি না। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমি মনে করি, তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে তা গভীরভাবে খতিয়ে দেখা দরকার।

নাজমুল হক নয়ন
ব্যবসায়ী, কলেজ রোড, ঈশ্বরদী
সাবেক পৌর মেয়র আবুল কালাম আজাদ মিন্টু সম্পর্কে প্রকাশিত সংবাদ সম্পূর্ণ মিথ্যা। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তার কোনো ধরনের সম্পৃক্ততা নেই। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যদি তার সম্পৃক্ততা থাকত তাহলে আমরা ভালোমতো ব্যবসা করতে পারতাম না। কিন্তু এ ধরনের কোনো সমস্যার আমরা মুখোমুখি হচ্ছি না। আমরা ভালোমতোই ব্যবসা করছি। এ ধরনের খবর প্রকাশ করার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।

সিরাজুল ইসলাম
রাজনীতিবিদ, ঈশ্বরদী
প্রকাশিত প্রতিবেদন সত্য। সাহসিকতার সঙ্গে এ রকম প্রতিবেদন প্রকাশ করার জন্য সমকালকে ধন্যবাদ।

ইঞ্জিনিয়ার আমীর আলী
ব্যবসায়ী, পাবনা রোড, ঈশ্বরদী
সমকালের সংবাদে এমপির যে ধরনের কার্যকলাপের কথা বলা তা ঠিক নয়।

আবদুস সামাদ বকুল
ব্যবসায়ী, ঈশ্বরদী
সাবেক পৌর মেয়র আবুল কালাম আজাদ মিন্টু ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতি করে আসছেন। তার সম্পর্কে এলাকার সবাই জানেন। আমার জানামতে, তিনি এ ধরনের কাজের সঙ্গে জড়িত নন। তার সম্পর্কে এ ধরনের একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করায় আমি মর্মাহত। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।

মুনসুর
কবি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
সাংসদ ডিলু সম্পর্কে খবর প্রকাশ করায় তার অপকর্ম মানুষ জানতে পেরেছে। এ প্রতিবেদন প্রকাশ না হলে তার দুর্নীতি মানুষের অগোচরেই থেকে যেত। সাহসিকতার সঙ্গে এ রকম খবর প্রকাশ গণতন্ত্রের জন্য ইতিবাচক। সংবাদমাধ্যমের কর্মীদের যে সাংসদ এবং তার বাহিনী কথা বলতে দিচ্ছে না এ জন্য তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত। এ রকম সরেজমিন প্রতিবেদন প্রকাশ করার জন্য সমকালকে ধন্যবাদ।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
চাকরিজীবী, আটঘরিয়া
প্রকাশিত সংবাদ সত্য। এর সঙ্গে আমি আরও কিছু বিষয় যোগ করতে চাই। তিনি নিজেকে ভাষাসৈনিক বলে দাবি করেন। সত্যি কথা হলো, ভাষা আন্দোলনে তার কোনো সম্পৃক্ততা ছিল না। ১৯৫২ সালে তার বয়স কত ছিল তা হিসাব করলেই বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যায়। এমনকি তিনি মুক্তিযোদ্ধাও নন। তার আত্মীয়স্বজন এবং পরিবারের সদস্যরা পাকিস্তান আমল থেকেই মুসলিম লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এখন এমপি হয়ে তিনি বামপন্থি নকশাল এবং মুসলিম লীগারদেরই পুনর্বাসন করছেন। তার মেয়ে ও জামাইয়ের ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণে এলাকার জনগণ অতিষ্ঠ। টাকা ছাড়া তিনি কোনো কাজ করেন না। এসব কর্মকাণ্ডের জন্য আমরা তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
শিক্ষার্থী, ঈশ্বরদী
সাংসদ ডিলুর দুর্নীতি সম্পর্কে সমকালে যে খবর প্রকাশ করা হয়েছে তিনি তার চেয়েও বেশি দুর্নীতিবাজ। পাকশী ইপিজেডে শ্রমিক নিয়োগের ক্ষেত্রে তিনি ঘুষবাণিজ্য করেছেন। এমপি সাহেবকে ঘুষ দিয়ে যারা চাকরি নিয়েছেন তাদের জিজ্ঞাসা করলেই সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে। তার কাজে এলাকার জনগণ হতাশ। আমরা এর প্রতিকার চাই।

আবদুুর রাজ্জাক
মুক্তিযোদ্ধা, ঈশ্বরদী
প্রকাশিত সংবাদটি সঠিক। এ ধরনের কর্মকাণ্ডে আওয়ামী লীগের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে বলে আমি মনে করি। এসব কর্মকাণ্ডের জন্য দলের পক্ষ থেকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। প্রতিবেদনটি প্রকাশের জন্য সমকালকে ধন্যবাদ।

রুহুল ইসলাম স্বপন
ব্যবসায়ী, ঈশ্বরদী
প্রকাশিত প্রতিবেদনের সব অভিযোগই সত্য। আমি আরও দুটি বিষয় যোগ করতে চাই। নিজেকে তিনি ভাষাসৈনিক হিসেবে দাবি করলেও তার দাবি সত্য নয়। তিনি আমার বাবার পাঁচ কোটি টাকা মূল্যমানের জমি দখল করেছেন। স্থানীয় প্রশাসনকে ব্যবহার করে তিনি অনেক অন্যায্য কাজ করেছেন। তার দুর্নীতির খবর পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ায় এলাকাবাসী সবাই আনন্দিত।

আবদুুর রশীদ
ব্যবসায়ী, ঈশ্বরদী
আওয়ামী লীগের একজন কর্মী হিসেবে আমি মর্মাহত। এই লোকগুলোই আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করেছে। দলের হাইকমান্ড যেন তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
শিক্ষক, ঈশ্বরদী
প্রকাশিত প্রতিবেদনের সঙ্গে আমি আরও কিছু যোগ করতে চাই। ঈশ্বরদীর সাত ইউনিয়নের নির্বাচনে তার সমর্থিত সব প্রার্থী হেরেছে। ডিলু সমর্থিত হওয়ার কারণে জনগণ তাদের ভোট দেয়নি। আওয়ামী লীগের ঊর্ধ্বতন নেতাদের বিষয়টি ভেবে দেখার অনুরোধ করছি।

মোঃ লিয়াকত হোসেন
ব্যবসায়ী, গৌরনদী, বরিশাল
গত নির্বাচনে চারদলীয় জোটের ভরাডুবির একমাত্র কারণ তাদের দুর্নীতি। ক্ষমতায় থাকাকালীন মন্ত্রী-এমপিদের সীমাহীন দুর্নীতির কারণে জনগণ তাদের ভোট দেয়নি। আওয়ামী লীগের এমপিরাও এখন সে রকম আচরণ করছে। কিন্তু তাদের উচিত ছিল অতীত থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা। তা না করতে পারলে এ জন্য আগামী নির্বাচনে বড় ধরনের মাশুল গুনতে হবে।

মিশুক প্রধান
সাংবাদিক, ঈশ্বরদী
ঈশ্বরদী থেকে ২৪টি পত্রিকা প্রকাশিত হয়। কোনো পত্রিকায় এমপি এবং পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যানের দুর্নীতির খবর কোনোদিন প্রকাশিত হতে দেখিনি। এখন হঠাৎ এসব খবর এলো কোত্থেকে? আওয়ামী লীগের মতো সুসংগঠিত একটি দলের একজন এমপির সন্ত্রাসী বাহিনী লালনের প্রশ্নই আসে না।

হারুন অর রশীদ
ব্যবসায়ী, মধুপুর, টাঙ্গাইল
প্রধানমন্ত্রী যখন দারিদ্র্যমুক্ত দেশ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করছেন তখন আওয়ামী লীগের একজন এমপির এ ধরনের লাগামহীন দুর্নীতি কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। এমপিদের দুর্নীতি প্রতিরোধ করতে না পারলে সরকারের উদ্দেশ্য কোনোভাবেই হাসিল করা সম্ভব হবে না। তারা শুধু দলের সুনামই ক্ষুণ্ন করছেন না, দেশও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এসব দুর্নীতিবাজ এমপির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

রোমান হোসেন রাহাত
ব্যবসায়ী, সোনারগাঁ, নারায়ণগঞ্জ
ডিলু এবং বদিরা ক্ষমতায় এসে যেভাবে দুর্নীতি করছেন এ ধরনের নেতার তালিকা করে তাদের আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা উচিত।

আবদুল্লাহ আল মামুন
ব্যবসায়ী, ঈশ্বরদী, পাবনা
সাংসদ ডিলু তার জামাই সন্ত্রাসী মিনহাজকে জোর করে চেয়ারম্যান পদে দাঁড় করিয়ে দেওয়ায় নির্বাচনে তার ভরাডুবি ঘটে। তাদের অত্যাচারে এলাকার জনগণ অতিষ্ঠ। উপজেলার সব অফিসে রয়েছে তাদের প্রভাব। তাদের সংশ্লিষ্টতা ছাড়া সরকারি অফিসগুলোতে কোনো কাজ করা যায় না। থানা ছাত্রলীগের সেক্রেটারি রাজীব সরকার এলাকায় চাঁদা তোলেন। তাদের চাঁদা দেওয়া ছাড়া জমি রেজিস্ট্রি হয় না। মিন্টু বিশাল বাহিনী দিয়ে এলাকার নিরীহ মানুষদের নিগ্রহ করছেন। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমরা নেত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

আলহাজ সিরাজুল ইসলাম
ব্যবসায়ী, ঈশ্বরদী
প্রকাশিত প্রতিবেদনে তার সম্পর্কে অনেক কম লেখা হয়েছে। তিনি আরও বড় সন্ত্রাসী। আওয়ামী লীগ থেকে তাকে মনোনয়ন দেওয়া উচিত হয়নি। তিনি নিজেকে জনপ্রিয় নেতা হিসেবে দাবি করেন। বাস্তবতা হলো আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন না পেলে তিনি এমপি হতে পারতেন না। আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচনে দাঁড়ান বলে আওয়ামী লীগের সমর্থকরা বাধ্য হয়েই তাকে ভোট দেন। তার দুর্নীতির খবর পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ায় এলাকার লোকজন খুশি। সমকাল কর্তৃপক্ষকে আমরা আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
ব্যবসায়ী, ঈশ্বরদী
রিপোর্টে কিছু আলোচিত বিষয় বাদ পড়েছে। ঈশ্বরদীতে কোনো বাড়ি করতে গেলেও তার স্ত্রীকে চাঁদা দিতে হয়। এমনকি বিয়ে অনুষ্ঠানের জন্যও চাঁদা দিতে হয়। অনেক সাংবাদিক তার হাতে লাঞ্ছিত হয়েছেন।

জাহিদ
শিক্ষার্থী, এমএম কলেজ, যশোর
সাংসদ ডিলু দলের নাম ভাঙিয়ে যে অপকর্ম করেছেন তা মেনে নেওয়ার মতো নয়। আগামী নির্বাচনে তিনি ৮০ হাজার ভোটের ব্যবধানে জিতবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন। আসলে তিনি ২০ হাজার ভোটও পাবেন না। দুর্নীতিবাজ এমপিদের নিয়ে এ রকম সাহসী প্রতিবেদন সমকালে নিয়মিত দেখতে চাই।

মোঃ সিদ্দিকুর রহমান
চাকরিজীবী, আটঘরিয়া
ডিলু যেভাবে এলাকায় রাজত্ব করছেন তাতে আগামী নির্বাচনে এ আসনে আওয়ামী লীগের ভরাডুবি নিশ্চিত। তিনি আমার ভগি্নপতির কাছ থেকে টাকা নিয়েও কাজ করেননি। তার দুর্নীতির কারণে আমরা লজ্জিত এবং শঙ্কিত।
 

No comments

Powered by Blogger.