কথোপকথন- বন্যা মির্জা এখন শিক্ষামন্ত্রী
বন্যা মির্জা, কেমন আছেন? ভালো আছি। অভিনয় করছি। নাটকে কিংবা চলচ্চিত্রে। আগে আপনার কাছ থেকে চলচ্চিত্রের কথা শুনব। নতুন একটি ছবিতে কাজ করছি। নাম হেডমাস্টার। এটা আমার পঞ্চম চলচ্চিত্র।
পরিচালক দেলোয়ার জাহান ঝন্টু। জানেন, বন্যা মির্জা এখন শিক্ষামন্ত্রী। কী বলছেন! ঠিক তাই। হেডমাস্টার ছবিতে আমি সরকারের শিক্ষামন্ত্রীর চরিত্রে অভিনয় করছি। এই ছবিতে প্রধান চরিত্র তিনটি। চরিত্রগুলোতে অভিনয় করছেন আলমগীর, সুবর্ণা মুস্তাফা আর আমি। পরিচালককে আমার ব্যাপারে বলেছিলেন আলমগীর ভাই আর সুবর্ণা আপা। এরপর পরিচালক এই চরিত্রটির জন্য আমাকে নিয়েছেন। আরেকটি কথা, গত সপ্তাহে কিন্তু আমার অভিনীত আরেকটি ছবি মুক্তি পেয়েছে, পিতা। চলচ্চিত্রে সাধারণত মন্ত্রীদের চরিত্রগুলোকে নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা হয়। ‘হেডমাস্টার’ ছবিতে আপনার চরিত্রটি কী রকম?একেবারেই ইতিবাচক। তাই কাজটি করেও আরাম পেয়েছি। আসলে নেতিবাচক চরিত্রে অভিনয় করতে কষ্ট হয়। কেউ তো তার খারাপ দিকটি সবার সামনে তুলে ধরতে চায় না। লুকিয়ে রাখে। হেডমাস্টার ছবিতে আমার চরিত্রে সেসব কিছু ছিল না।
এবার নাটক। চ্যানেল নাইনের ‘নিশিগন্ধা’। কয়েকটি পর্ব দেখেছি। গল্পটি একটু অন্য রকম।
আমি তো বলব, অনেক ভালো একটি গল্প। গল্পটি যৌনকর্মীদের নিয়ে। তাঁরা দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে শহরে এসে জড়ো হন। প্রত্যেকের জীবনেই আছে নানা গল্প। এই নাটকে তাঁদের তেমনি কিছু গল্প বলা হয়েছে। তুলে ধরা হয়েছে তাঁদের জীবনযাপন। শেষ পর্যন্ত কী হবে, তা নাট্যকার ও পরিচালক কামাল খান ভালো বলতে পারবেন।
ফেসবুকে আপনার বেড়ানোর ছবি দেখলাম। ইদানীং কোথায় কোথায় বেড়ালেন?
যে ছবিগুলো দেখেছেন, সেগুলো কক্সবাজার আর কলকাতার। কক্সবাজারে গিয়েছিলাম আল হাজেনের চান্দের গাড়ি ধারাবাহিকের শুটিং করতে। আর কলকাতায় আমার শ্বশুরবাড়ির অনেকেই থাকেন। সেই আত্মীয়দের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলাম।
No comments